এবার মানবতাবিরোধী অপরাধে আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকে চিকিৎসা দেওয়া বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালের চিকিৎসক এস এম মোস্তফা জামানকে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় গতকাল মঙ্গলবার মধ্যরাতে নিজে ধানমন্ডি মডেল থানায় গিয়ে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন ওই চিকিৎসক।
এরপর গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, যেকোনো রোগী ধর্ম, বর্ণ, গোত্র বা রাজনীতিবিদ হোক আর যেকোনো সাধারণ মানুষ হোক আমরা সবাইকে সমান চিকিৎসা দিয়ে থাকি। চিকিৎসার মূল আদর্শ মোতাবেক চিকিৎসা দিয়ে থাকি। এখানেই সেই মোতাবেক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে, কোনো ব্যতয় ঘটেনি। আমরা রোগীকে সর্বোচ্চ চিকিৎসা দিয়েছি। এখানে রোগীকে কোনো রকম ভুল চিকিৎসা বা যেভাবে অপপ্রচার চালোনো হচ্ছে সেরকম কোনো অপচিকিৎসা হয়নি।
আমরা চেয়ারম্যানের তত্ত্বাবধায়নে আছি, তার পরামর্শ মতো আমরা কাজ করেছি। তারপরও আজ দিনব্যাপী বিভিন্ন মাধ্যমে মিথ্যা ও প্রোপাগাণ্ডা ছড়িয়ে, মিথ্যা গুজব ছড়ানো হচ্ছে হত্যাকারী হিসেবে। এটি আসলে সত্য নয়। অনেকে জীবন নাশের হুমকি দিয়েছে। তার পরিপ্রেক্ষিতে আমি জিডি করতে এসেছি।
ওই চিকিৎসক আরও বলেন, আমি বিগত ২৬ বছর ধরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসা দিয়ে আসছি। রোগীদের সেবার সঙ্গে যুক্ত আছি। আশা করছি, আমার রোগী যারা আছেন তারা এই প্রোপাগাণ্ডা বিষয়ে বুঝবেন। এতে যাতে কােনো ভুল বুঝাবুঝি না হয়।
জিডিতে ডা. এস এম মোস্তফা জামান উল্লেখ করেছেন, গত ১৩ আগস্ট মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী অসুস্থ অবস্থায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। হৃদরোগ বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক চৌধুরী মেশকাত আহমেদের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ১৪ আগস্ট রাত ৮টা ৪০ মিনিটে সাঈদী মৃত্যুবরণ করেন। আমিও বিশেষজ্ঞ টিমের একজন সদস্য হিসেবে আমার ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করি।
তিনি জিডিতে আরও লিখেছেন, কতিপয় ব্যক্তি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও ইউটিউবে বিভিন্ন আইডি থেকে আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার করছে। আমার ম্যাসেঞ্জারে ভীতি এবং প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে। এদিকে সাঈদীর চিকিৎসার বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে আজ বুধবার বিকেল ৩টায় সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএসএমএমইউ কর্তৃপক্ষ।
এরপর গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, যেকোনো রোগী ধর্ম, বর্ণ, গোত্র বা রাজনীতিবিদ হোক আর যেকোনো সাধারণ মানুষ হোক আমরা সবাইকে সমান চিকিৎসা দিয়ে থাকি। চিকিৎসার মূল আদর্শ মোতাবেক চিকিৎসা দিয়ে থাকি। এখানেই সেই মোতাবেক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে, কোনো ব্যতয় ঘটেনি। আমরা রোগীকে সর্বোচ্চ চিকিৎসা দিয়েছি। এখানে রোগীকে কোনো রকম ভুল চিকিৎসা বা যেভাবে অপপ্রচার চালোনো হচ্ছে সেরকম কোনো অপচিকিৎসা হয়নি।
আমরা চেয়ারম্যানের তত্ত্বাবধায়নে আছি, তার পরামর্শ মতো আমরা কাজ করেছি। তারপরও আজ দিনব্যাপী বিভিন্ন মাধ্যমে মিথ্যা ও প্রোপাগাণ্ডা ছড়িয়ে, মিথ্যা গুজব ছড়ানো হচ্ছে হত্যাকারী হিসেবে। এটি আসলে সত্য নয়। অনেকে জীবন নাশের হুমকি দিয়েছে। তার পরিপ্রেক্ষিতে আমি জিডি করতে এসেছি।
ওই চিকিৎসক আরও বলেন, আমি বিগত ২৬ বছর ধরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসা দিয়ে আসছি। রোগীদের সেবার সঙ্গে যুক্ত আছি। আশা করছি, আমার রোগী যারা আছেন তারা এই প্রোপাগাণ্ডা বিষয়ে বুঝবেন। এতে যাতে কােনো ভুল বুঝাবুঝি না হয়।
জিডিতে ডা. এস এম মোস্তফা জামান উল্লেখ করেছেন, গত ১৩ আগস্ট মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী অসুস্থ অবস্থায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। হৃদরোগ বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক চৌধুরী মেশকাত আহমেদের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ১৪ আগস্ট রাত ৮টা ৪০ মিনিটে সাঈদী মৃত্যুবরণ করেন। আমিও বিশেষজ্ঞ টিমের একজন সদস্য হিসেবে আমার ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করি।
তিনি জিডিতে আরও লিখেছেন, কতিপয় ব্যক্তি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও ইউটিউবে বিভিন্ন আইডি থেকে আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার করছে। আমার ম্যাসেঞ্জারে ভীতি এবং প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে। এদিকে সাঈদীর চিকিৎসার বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে আজ বুধবার বিকেল ৩টায় সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএসএমএমইউ কর্তৃপক্ষ।