শোক দিবসের কর্মসূচিতে যাওয়ার সময় নোয়াখালীর সদর উপজেলায় সুগন্ধা পরিবহনের একটি বাসের সঙ্গে বিপরীত দিক থেকে আসা লাল সবুজ পরিবহনের একটি বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে সুগন্ধা পরিবহনের বাস চালকসহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ৩০ নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। এর মধ্যে কমপক্ষে ছয় অবস্থা আশঙ্কাজনক।
মঙ্গলবার (১৫ আগস্ট) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সোনাপুর-সুবর্ণচর সড়কের ধর্মপুর ইউনিয়নের উত্তর ওয়াপদা বাজারের বিমানবন্দরে সামনের সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, সকালে সুগন্ধা পরিবহনের একটি বাস সুবর্ণচর উপজেলা থেকে জেলা শহর মাইজদীতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮ তম শাহাদতবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত শোক র্যালি ও আলোচনা সভায় যাচ্ছিল। জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও নোয়াখালী-৪ আসনের সংসদ সদস্য মোহাম্মদ একরামুল করিম চৌধুরীর উদ্যোগে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
যাত্রা পথে বাসটি সদর উপজেলার বিমানবন্দর এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা লাল সবুজ পরিবহনের একটি বাসের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে সুগন্ধা বাসের কমপক্ষে ৩০ জন নেতাকর্মী আহত হয়। লাল সবুজ পরিবহনের বাসটিও সুবর্ণচর উপজেলা থেকে একই কর্মসূচিতে দলীয় নেতাকর্মীদের আনার জন্য যাচ্ছিল।
খবর পেয়ে সুধারাম ও চরজব্বর থানার পুলিশ এবং সুবর্ণচর ফায়ার স্টেশনের সদস্যরা আহতদের উদ্ধার করে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন।
সুধারাম থানার ওসি মো.আনোয়ারুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।
নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. হেলাল উদ্দিন জানান, দুপুর ১২টায় দুর্ঘটনায় আহত ৩০ জনকে হাসপাতালের জরুরি বিভাগে আনা হলে তাদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। সবাইকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আহতদের মধ্যে ছয় জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
মঙ্গলবার (১৫ আগস্ট) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সোনাপুর-সুবর্ণচর সড়কের ধর্মপুর ইউনিয়নের উত্তর ওয়াপদা বাজারের বিমানবন্দরে সামনের সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, সকালে সুগন্ধা পরিবহনের একটি বাস সুবর্ণচর উপজেলা থেকে জেলা শহর মাইজদীতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮ তম শাহাদতবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত শোক র্যালি ও আলোচনা সভায় যাচ্ছিল। জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও নোয়াখালী-৪ আসনের সংসদ সদস্য মোহাম্মদ একরামুল করিম চৌধুরীর উদ্যোগে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
যাত্রা পথে বাসটি সদর উপজেলার বিমানবন্দর এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা লাল সবুজ পরিবহনের একটি বাসের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে সুগন্ধা বাসের কমপক্ষে ৩০ জন নেতাকর্মী আহত হয়। লাল সবুজ পরিবহনের বাসটিও সুবর্ণচর উপজেলা থেকে একই কর্মসূচিতে দলীয় নেতাকর্মীদের আনার জন্য যাচ্ছিল।
খবর পেয়ে সুধারাম ও চরজব্বর থানার পুলিশ এবং সুবর্ণচর ফায়ার স্টেশনের সদস্যরা আহতদের উদ্ধার করে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন।
সুধারাম থানার ওসি মো.আনোয়ারুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।
নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. হেলাল উদ্দিন জানান, দুপুর ১২টায় দুর্ঘটনায় আহত ৩০ জনকে হাসপাতালের জরুরি বিভাগে আনা হলে তাদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। সবাইকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আহতদের মধ্যে ছয় জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।