এবার এশিয়া কাপে খেলবেন না তামিম ইকবাল। দেশের হয়ে লম্বা সময় সার্ভিস দেওয়া এই উদ্বোধনী ব্যাটার বরাবরই ছিলেন প্রথম পছন্দ। কিন্তু পিঠের চোট তাকে ছিটকে দিয়েছে এশিয়া কাপ থেকে। লিটন দাস উদ্বোধনী ব্যাটার হিসেবে এখন ‘ফিক্সড’। তার সঙ্গী কে হবেন এ নিয়েই এখন আলোচনা। এশিয়া কাপের ১৭ সদস্যের স্কোয়াডে লিটনের সঙ্গে আছেন আরও দুই ওপেনার- তানজিদ হাসান তামিম ও নাঈম শেখ। এখন পর্যন্ত ৪ ওয়ানডে খেলে স্রেফ ১০ রান করেছেন নাঈম। আরেকদিকে তানজিদ তামিমের এখনও অবধি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে কোনো ফরম্যাটেই অভিষেক হয়নি।
তিনি মূলত আলোচনায় আসেন সর্বশেষ ইমার্জিং এশিয়া কাপ দিয়ে। এই টুর্নামেন্টে চার ম্যাচ খেলে ৪৪.৭৫ গড় ও ১১৬.৯৯ স্ট্রাইক রেটে ১৭৯ রান করেন তামিম। অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী দলের অন্যতম সদস্যও ছিলেন তিনি। ছোটবেলা থেকে এই ক্রিকেটারকে কাছ থেকে দেখেছেন খালেদ মাহমুদ সুজন। তাকেই এশিয়া কাপে লিটনের সঙ্গে প্রথম পছন্দ বলছেন সাবেক ক্রিকেটার ও ঘরোয়া লিগের অভিজ্ঞ এই কোচ।
আজ মঙ্গলবার মিরপুরে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি তামিম হয়তো প্রথম পছন্দ হতে পারে লিটন দাসের সঙ্গে। আমি জানি না, হয়তো নাঈমও থাকতে পারে। আমি মনে করি না বাংলাদেশ দুইটা ম্যাচেই থেমে যাবে এশিয়া কাপে। সেকেন্ড রাউন্ডে খেললে তো সুযোগ থাকবে। আর তামিমকে আমি দেখি আসলে এরকম যারা খেলে, খেলোয়াড়- আমরা তাদের থেকে কী আশা করি? দারুণ একটা সূচনা। ও ওরকমই প্লেয়ার।’
তিনি বলেন, ‘আমি সিনিয়র তামিমের ছোট বেলা যদি মনে করি, ও যেরকম ব্যাটিং করতো জুনিয়র তামিম এরকমই ব্যাটিং করে। তানজিদ তামিমের এটাই স্টাইল। ও যদি এটা ধরে রাখে, আমি চাই ও রাখুক। ও যেন খুব একটা না বদলায়। আমরা যেন চাপ তৈরি না করি বাইরে থেকে। ক্রিকেট এমন একটা খেলা সফল হবেন বা ব্যর্থ হবেন। আমি মনে করি এই ছেলের লম্বা পথ পাড়ি দেওয়া, বড় ক্রিকেটার হওয়ার সামর্থ্য আছে। এশিয়া কাপে যদি ও ব্যর্থ হয়, আমি একটুও চিন্তা করবো না। কারণ এ দল, হাই পারফরম্যান্সের সঙ্গে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের বিস্তর একটা ফারাক আছে। এটা আমাদের মানতেই হবে। তারপরও আমি মনে করি তানজিদ ওই কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নেবে। সেখানে যদি ও নিজের খেলাটা খেলে, বাংলাদেশকে দারুণ একটা সূচনা এনে দেবে।’
এবারের এশিয়া কাপ ও বিশ্বকাপ নিয়ে বাংলাদেশের রয়েছে বড় স্বপ্ন। এশিয়া কাপে এর আগে ফাইনাল খেললেও পাওয়া যায়নি শিরোপার স্বাদ। এবার ওই সম্ভাবনা বেশ ভালোভাবেই দেখছেন খালেদ মাহমুদ সুজন। তাকে আশা দেখাচ্ছে পরিণত বাংলাদেশ দল।
তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি আমরা ক্যাপেবল। এশিয়া কাপে আমাদের ভালো করা উচিত। ভালো না করলেই বরং আমি আশ্চর্য হবো। আমরা ক্যাপেবল। যদিও সত্যি কথা ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা কেউই ছেড়ে দেওয়ার মতো দল না। সবাই শক্তিশালী দল। কিন্তু আমাদের যদি চ্যাম্পিয়ন হতে হয়, তাহলে শক্তিশালী দলকে হারিয়েই চ্যাম্পিয়ন হতে হবে। এরকম না ওরা খারাপ খেলবে আর আমরা সেদিন ভালো খেলে জিতবো। এই আশা করাই ভুল। আমাদের ওদের সঙ্গে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই করে জিততে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি তো সবসময় বলি বাংলাদেশ এখন একটা পরিণত দল। এই ফরম্যাটে আমরা সবসময় ভালো খেলছিলাম। এখন অভিজ্ঞতার দিক থেকে আমরা অনেক এগিয়ে। যেটা বাংলাদেশের একটা প্রধান সমস্যা ছিল আমি মনে করতাম, পেস বোলিং। আমি মনে করি যেভাবে তাসকিন, শরিফুল, মোস্তাফিজ, হাসান, এবাদত উঠে এসেছে। আমি মনে করি আমরা এখন দারুণ শক্তি আসলে।’
তিনি মূলত আলোচনায় আসেন সর্বশেষ ইমার্জিং এশিয়া কাপ দিয়ে। এই টুর্নামেন্টে চার ম্যাচ খেলে ৪৪.৭৫ গড় ও ১১৬.৯৯ স্ট্রাইক রেটে ১৭৯ রান করেন তামিম। অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী দলের অন্যতম সদস্যও ছিলেন তিনি। ছোটবেলা থেকে এই ক্রিকেটারকে কাছ থেকে দেখেছেন খালেদ মাহমুদ সুজন। তাকেই এশিয়া কাপে লিটনের সঙ্গে প্রথম পছন্দ বলছেন সাবেক ক্রিকেটার ও ঘরোয়া লিগের অভিজ্ঞ এই কোচ।
আজ মঙ্গলবার মিরপুরে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি তামিম হয়তো প্রথম পছন্দ হতে পারে লিটন দাসের সঙ্গে। আমি জানি না, হয়তো নাঈমও থাকতে পারে। আমি মনে করি না বাংলাদেশ দুইটা ম্যাচেই থেমে যাবে এশিয়া কাপে। সেকেন্ড রাউন্ডে খেললে তো সুযোগ থাকবে। আর তামিমকে আমি দেখি আসলে এরকম যারা খেলে, খেলোয়াড়- আমরা তাদের থেকে কী আশা করি? দারুণ একটা সূচনা। ও ওরকমই প্লেয়ার।’
তিনি বলেন, ‘আমি সিনিয়র তামিমের ছোট বেলা যদি মনে করি, ও যেরকম ব্যাটিং করতো জুনিয়র তামিম এরকমই ব্যাটিং করে। তানজিদ তামিমের এটাই স্টাইল। ও যদি এটা ধরে রাখে, আমি চাই ও রাখুক। ও যেন খুব একটা না বদলায়। আমরা যেন চাপ তৈরি না করি বাইরে থেকে। ক্রিকেট এমন একটা খেলা সফল হবেন বা ব্যর্থ হবেন। আমি মনে করি এই ছেলের লম্বা পথ পাড়ি দেওয়া, বড় ক্রিকেটার হওয়ার সামর্থ্য আছে। এশিয়া কাপে যদি ও ব্যর্থ হয়, আমি একটুও চিন্তা করবো না। কারণ এ দল, হাই পারফরম্যান্সের সঙ্গে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের বিস্তর একটা ফারাক আছে। এটা আমাদের মানতেই হবে। তারপরও আমি মনে করি তানজিদ ওই কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নেবে। সেখানে যদি ও নিজের খেলাটা খেলে, বাংলাদেশকে দারুণ একটা সূচনা এনে দেবে।’
এবারের এশিয়া কাপ ও বিশ্বকাপ নিয়ে বাংলাদেশের রয়েছে বড় স্বপ্ন। এশিয়া কাপে এর আগে ফাইনাল খেললেও পাওয়া যায়নি শিরোপার স্বাদ। এবার ওই সম্ভাবনা বেশ ভালোভাবেই দেখছেন খালেদ মাহমুদ সুজন। তাকে আশা দেখাচ্ছে পরিণত বাংলাদেশ দল।
তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি আমরা ক্যাপেবল। এশিয়া কাপে আমাদের ভালো করা উচিত। ভালো না করলেই বরং আমি আশ্চর্য হবো। আমরা ক্যাপেবল। যদিও সত্যি কথা ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা কেউই ছেড়ে দেওয়ার মতো দল না। সবাই শক্তিশালী দল। কিন্তু আমাদের যদি চ্যাম্পিয়ন হতে হয়, তাহলে শক্তিশালী দলকে হারিয়েই চ্যাম্পিয়ন হতে হবে। এরকম না ওরা খারাপ খেলবে আর আমরা সেদিন ভালো খেলে জিতবো। এই আশা করাই ভুল। আমাদের ওদের সঙ্গে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই করে জিততে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি তো সবসময় বলি বাংলাদেশ এখন একটা পরিণত দল। এই ফরম্যাটে আমরা সবসময় ভালো খেলছিলাম। এখন অভিজ্ঞতার দিক থেকে আমরা অনেক এগিয়ে। যেটা বাংলাদেশের একটা প্রধান সমস্যা ছিল আমি মনে করতাম, পেস বোলিং। আমি মনে করি যেভাবে তাসকিন, শরিফুল, মোস্তাফিজ, হাসান, এবাদত উঠে এসেছে। আমি মনে করি আমরা এখন দারুণ শক্তি আসলে।’