কিছুদিন আগে বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের ব্যাটিং কোচের দায়িত্ব ছাড়েন বিসিবির ব্যাটিং পরামর্শক জেমি সিডন্স। জাতীয় দলের ব্যাটিং কোচের ভূমিকা থেকে নিজেকে সরিয়ে নিলেও বাংলাদেশ ‘এ’ দল ও বাংলাদেশ টাইগার্স প্রোগ্রামের সঙ্গে কাজ করবেন এই অস্ট্রেলিয়ান কোচ। মূলত নিজের ফেসবুক পেজে একটি ফেসবুক স্ট্যাটাসের মাধ্যমে এমনটা জানান। তবে বিসিবির পক্ষ থেকে জানানো হয় চুক্তি অনুযায়ী টাইগারদের সাবেক প্রধান কোচ যেকোন পর্যায়ে কাজ করতে বাধ্য।
এছাড়া চন্ডিকা হাথুরুসিংহে দ্বিতীয় দফায় টাইগারদের হেডমাস্টারের দায়িত্ব নেয়ার পর সিডন্স নিজেই চেয়েছেন তরুণ ক্রিকেটারদের গড়া যায় এমন জায়গায় কাজ করতে। ফলে দুই পক্ষের সমঝোতাতেই বিষয়টি সামনে এগিয়েছে। গত শুক্রবার (৫ মে) সিডন্স আরও একটি পোস্ট দেন ফেসবুকে। যেখানে আপলোড করা ছবিতে তার মেয়ে এবং ছেলে স্কুল ইউনিফর্ম পরে দাঁড়িয়ে আছে।
ওই পোস্টের ক্যাপশনে সিডন্স লিখেন, ‘বাচ্চাদের মিস করছি, এই শীতে তারা তাদের নতুন স্কুলের জন্য প্রথমবার ইউনিফর্ম পরে বের হচ্ছে। কোচিংটাকে ভালোবাসি, তবে পাশাপাশি তাদের প্রতিদিন স্কুলে যেতে দেখতে না পারাটা দুঃখের বিষয়।’ সিডন্স ওই পোস্টটির কমেন্টে অনেকেই লিখছিল তাদের বাংলাদেশে নিয়ে আসতে।
সেসব কমেন্টের উত্তরে সিডন্স লিখেন, ‘জন্মের পর তারা দুজনেই বাংলাদেশে ছিল। শেষবার যখন আমি ঢাকা ছাড়ি তখন আমার মেয়ের বয়স ছিল ৩ বছর। দুজনেই এখানে আসতে এবং ঘুরতে মুখিয়ে আছে। সম্ভবত তাদের জন্য সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দরকার।’ এদিকে গত ২০০৭ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ দলের প্রধান কোচ হিসেবে কাজ করে গেছেন জেমি সিডন্স। তখন স্ত্রী, সন্তানদের নিয়ে বাংলাদেশ জীবনযাপন করেছেন এই অস্ট্রেলিয়ান।
এছাড়া চন্ডিকা হাথুরুসিংহে দ্বিতীয় দফায় টাইগারদের হেডমাস্টারের দায়িত্ব নেয়ার পর সিডন্স নিজেই চেয়েছেন তরুণ ক্রিকেটারদের গড়া যায় এমন জায়গায় কাজ করতে। ফলে দুই পক্ষের সমঝোতাতেই বিষয়টি সামনে এগিয়েছে। গত শুক্রবার (৫ মে) সিডন্স আরও একটি পোস্ট দেন ফেসবুকে। যেখানে আপলোড করা ছবিতে তার মেয়ে এবং ছেলে স্কুল ইউনিফর্ম পরে দাঁড়িয়ে আছে।
ওই পোস্টের ক্যাপশনে সিডন্স লিখেন, ‘বাচ্চাদের মিস করছি, এই শীতে তারা তাদের নতুন স্কুলের জন্য প্রথমবার ইউনিফর্ম পরে বের হচ্ছে। কোচিংটাকে ভালোবাসি, তবে পাশাপাশি তাদের প্রতিদিন স্কুলে যেতে দেখতে না পারাটা দুঃখের বিষয়।’ সিডন্স ওই পোস্টটির কমেন্টে অনেকেই লিখছিল তাদের বাংলাদেশে নিয়ে আসতে।
সেসব কমেন্টের উত্তরে সিডন্স লিখেন, ‘জন্মের পর তারা দুজনেই বাংলাদেশে ছিল। শেষবার যখন আমি ঢাকা ছাড়ি তখন আমার মেয়ের বয়স ছিল ৩ বছর। দুজনেই এখানে আসতে এবং ঘুরতে মুখিয়ে আছে। সম্ভবত তাদের জন্য সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দরকার।’ এদিকে গত ২০০৭ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ দলের প্রধান কোচ হিসেবে কাজ করে গেছেন জেমি সিডন্স। তখন স্ত্রী, সন্তানদের নিয়ে বাংলাদেশ জীবনযাপন করেছেন এই অস্ট্রেলিয়ান।