জমি অধিগ্রহণের টাকা না পেয়ে ক্ষুব্ধ হয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় রেললাইনে বাঁশের বেড়া দিয়েছেন শাহানুর সরকার নামে এক ভুক্তভোগী।
আখাউড়া উপজেলার মনিয়ন্দ ইউনিয়নের শিবনগর এলাকায় আখাউড়া-আগরতলা রেললাইন প্রকল্পের শূন্যরেখার পাশে বাঁশের ও গাছের ডালপালা দিয়ে রেললাইনের ওপর দুপাশে লম্বা বেড়া দিয়ে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেন তিনি।
ভুক্তভোগী শাহানুর সরকার জানান, আখাউড়া-আগরতলা রেললাইন প্রকল্পে তার ২৬ শতাংশ জায়গা পড়েছে। ভূমি অধিগ্রহণের সময় তার ২৬ শতক জমি রেলওয়ে অধিগ্রহণ করে। তার জায়গার ওপর রেললাইন তৈরির কাজ প্রায় শেষ। অথচ এখন পর্যন্ত জায়গার মূল্য হিসেবে তাকে এক টাকাও পরিশোধ করেনি কর্তৃপক্ষ।
তিনি বলেন, অসুস্থ শরীর নিয়ে রেলের বিভিন্ন দপ্তরে ও জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে জমি অধিগ্রহণের পাওনা টাকার জন্য দৌড়ঝাঁপ করে যাচ্ছি। তারপরও টাকা পাচ্ছি না। তাই ক্ষোভ থেকে আমার যতটুকু জমি রেলের মধ্যে পড়েছে সেই জায়গায় বেড়া দিয়ে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছি।
আখাউড়া-আগরতাল রেল প্রকল্পের সিনিয়র সার্ভে ইঞ্জিনিয়ার রিপন শেখ বলেন, আমি এ বিষয়ে প্রকল্প পরিচালকের সঙ্গে কথা বলেছি। উনি জানিয়েছেন, উনার টাকা পরিশোধ করে দেওয়া হবে।
আখাউড়া উপজেলার মনিয়ন্দ ইউনিয়নের শিবনগর এলাকায় আখাউড়া-আগরতলা রেললাইন প্রকল্পের শূন্যরেখার পাশে বাঁশের ও গাছের ডালপালা দিয়ে রেললাইনের ওপর দুপাশে লম্বা বেড়া দিয়ে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেন তিনি।
ভুক্তভোগী শাহানুর সরকার জানান, আখাউড়া-আগরতলা রেললাইন প্রকল্পে তার ২৬ শতাংশ জায়গা পড়েছে। ভূমি অধিগ্রহণের সময় তার ২৬ শতক জমি রেলওয়ে অধিগ্রহণ করে। তার জায়গার ওপর রেললাইন তৈরির কাজ প্রায় শেষ। অথচ এখন পর্যন্ত জায়গার মূল্য হিসেবে তাকে এক টাকাও পরিশোধ করেনি কর্তৃপক্ষ।
তিনি বলেন, অসুস্থ শরীর নিয়ে রেলের বিভিন্ন দপ্তরে ও জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে জমি অধিগ্রহণের পাওনা টাকার জন্য দৌড়ঝাঁপ করে যাচ্ছি। তারপরও টাকা পাচ্ছি না। তাই ক্ষোভ থেকে আমার যতটুকু জমি রেলের মধ্যে পড়েছে সেই জায়গায় বেড়া দিয়ে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছি।
আখাউড়া-আগরতাল রেল প্রকল্পের সিনিয়র সার্ভে ইঞ্জিনিয়ার রিপন শেখ বলেন, আমি এ বিষয়ে প্রকল্প পরিচালকের সঙ্গে কথা বলেছি। উনি জানিয়েছেন, উনার টাকা পরিশোধ করে দেওয়া হবে।