এবার অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে সাবেক বিএনপি নেতা ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও বর্তমানে লিবারেল ডেমোক্রেটিক লীগের সাধারণ সম্পাদক রেদোয়ান আহমেদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। আজ সোমবার ১৪ আগস্ট বিশেষ জজ ২ আদালতের বিচারক আজ এ রায় দেন।
সেই সঙ্গে রেদওয়ান আহমেদকে তিন বছরের স্বশ্রম কারাদণ্ড এবং নগদ ৫০ লাখ টাকা জরিমানা ও সমপরিমান সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার আদেশ দিয়েছেন আদালত। ২০০৭ সালে ১৯ ডিসেম্বর ২ কোটি ৯৫ লাখ টাকার আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও ৪ কোটি ৫ লাখ টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয়েছিল রেদোয়ান আহমেদের বিরুদ্ধে।
তদন্তকারী কর্মকর্তা মামলাটি তদন্ত শেষ করে ২০০৮ সালের ৭ জুলাই অভিযোগপত্র দাখিল করেন। পরে একইবছর মামলার বৈধতা নিয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেন রেদোয়ান আহমেদ। ২০০৮ সালে রেদোয়ানের করা রিট আবেদনের শুনানির পর আদালত তাকে জামিন দেন। আদালত একইসঙ্গে এই মামলার বিচারিক কার্যক্রমের ওপর স্থগিতাদেশ দেন এবং রুল দেন, কেন এই কার্যক্রমকে বাতিল করা হবে না। দুদককে রুলের জবাব দিতে বলা হয়।
গত ২০০৮ এর ৮ জুলাই, এই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও দুদকের তৎকালীন সহকারী পরিচালক শাহীন আরা মমতাজ রেদোয়ান আহমেদ ও তার স্ত্রী মমতাজ আহমেদের বিরুদ্ধে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। অভিযোগপত্রে তিনি রাষ্ট্রপক্ষসহ ৩৫ জন সাক্ষীর নাম উল্লেখ করেন।
গত ২০০৭ সালের ১৯ ডিসেম্বর দুদক এই দম্পতির বিরুদ্ধে রমনা থানায় মামলা দায়ের করেছিল। তবে হাইকোর্ট একটি রিট আবেদনের প্রেক্ষিতে ২০০৮ সালের জুলাই মাসে মমতাজ আহমেদের বিরুদ্ধে বিচারিক কার্যক্রম বাতিল করে। স্বামীকে অবৈধ সম্পদ অর্জনে সহায়তার অভিযোগে মমতাজের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছিল।
সেই সঙ্গে রেদওয়ান আহমেদকে তিন বছরের স্বশ্রম কারাদণ্ড এবং নগদ ৫০ লাখ টাকা জরিমানা ও সমপরিমান সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার আদেশ দিয়েছেন আদালত। ২০০৭ সালে ১৯ ডিসেম্বর ২ কোটি ৯৫ লাখ টাকার আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও ৪ কোটি ৫ লাখ টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয়েছিল রেদোয়ান আহমেদের বিরুদ্ধে।
তদন্তকারী কর্মকর্তা মামলাটি তদন্ত শেষ করে ২০০৮ সালের ৭ জুলাই অভিযোগপত্র দাখিল করেন। পরে একইবছর মামলার বৈধতা নিয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেন রেদোয়ান আহমেদ। ২০০৮ সালে রেদোয়ানের করা রিট আবেদনের শুনানির পর আদালত তাকে জামিন দেন। আদালত একইসঙ্গে এই মামলার বিচারিক কার্যক্রমের ওপর স্থগিতাদেশ দেন এবং রুল দেন, কেন এই কার্যক্রমকে বাতিল করা হবে না। দুদককে রুলের জবাব দিতে বলা হয়।
গত ২০০৮ এর ৮ জুলাই, এই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও দুদকের তৎকালীন সহকারী পরিচালক শাহীন আরা মমতাজ রেদোয়ান আহমেদ ও তার স্ত্রী মমতাজ আহমেদের বিরুদ্ধে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। অভিযোগপত্রে তিনি রাষ্ট্রপক্ষসহ ৩৫ জন সাক্ষীর নাম উল্লেখ করেন।
গত ২০০৭ সালের ১৯ ডিসেম্বর দুদক এই দম্পতির বিরুদ্ধে রমনা থানায় মামলা দায়ের করেছিল। তবে হাইকোর্ট একটি রিট আবেদনের প্রেক্ষিতে ২০০৮ সালের জুলাই মাসে মমতাজ আহমেদের বিরুদ্ধে বিচারিক কার্যক্রম বাতিল করে। স্বামীকে অবৈধ সম্পদ অর্জনে সহায়তার অভিযোগে মমতাজের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছিল।