জয়নাল আবেদীন, বেনাপোল থেকে: যশোরের শার্শায় মাদক উদ্ধার অভিযানে যেয়ে মাদক ব্যবসায়ীর ছুরিকাঘাতে শার্শা থানার এএসআই আল আমিন গুরুতর আহত হয়েছেন। আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে চিকিৎসা শেষে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
রোববার বিকাল সাড়ে ৫ সময় শার্শা থানার শ্যামলাগাছি গ্রামের মাঝের-পাড়া কোরবান ডাক্তারের বাগানের ভিতর পুকুরপাড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার পরে পুলিশ ঐ এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদক ব্যবসায়ীদের আটক করতে না পারলেও কয়েকটি বাড়িতে ব্যাপক ভাংচুর চালিয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে থানার এস আই সিদ্ধার্থ, এস আই রাশেদ ও এএসআই আল আমিনসহ মাদকদ্রব্য উদ্ধার অভিযানে ঐ এলাকায় যান। এ সময় আল আমিন মাদক বেচাকেনার সময় মাদক ব্যবসায়ী সাকিবকে আটক করে। আটকের এক পর্যায়ে সাকিবের সাথে এএসআই আল আমিন এর ধস্তাধস্তি হয়। একপর্যায়ে সাকিব ও এএসআই আল আমিন ঘটনাস্থলের পাশে পুকুরে পড়ে যায়। পরবর্তীতে সাকিব তার কাছে থাকা গাঁজা কাটা কাচি দ্বারা এএসআই আল আমিন এর বাম পায়ের হাটু বরাবর আঘাত করে পালিয়ে যায়। পরে পুলিশ এএসআই আল আমিনকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদান করেন এবং আঘাতের স্থানে তিনটি সেলাই দেওয়া হয়েছে। ঘটনার জড়িত মাদক কারবারি ইমরান হোসেন, ইকরামুল, সাকিব ও জাহাঙ্গীরসহ জড়িতদের আটকে অভিযান চলছে। এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডাক্তার শুভেন্দু কুমার মজুমদার জানান, বিকালে আহত অবস্থায় একজন পুলিশ সদস্যকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। তার হাতে এবং হাঁটুতে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। সংগীয়রা তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে থানায় নিয়ে গেছে।
শার্শা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এসএম আকিকুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এ ঘটনার সাথে জড়িত কাউকে ছাড় দেয়া হবে না। পুলিশের একাধিক টিম মাদক ব্যবসায়ীদের আটকে অভিযান চালাচ্ছে। আহত এএসআই সুস্থ আছেন।
রোববার বিকাল সাড়ে ৫ সময় শার্শা থানার শ্যামলাগাছি গ্রামের মাঝের-পাড়া কোরবান ডাক্তারের বাগানের ভিতর পুকুরপাড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার পরে পুলিশ ঐ এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদক ব্যবসায়ীদের আটক করতে না পারলেও কয়েকটি বাড়িতে ব্যাপক ভাংচুর চালিয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে থানার এস আই সিদ্ধার্থ, এস আই রাশেদ ও এএসআই আল আমিনসহ মাদকদ্রব্য উদ্ধার অভিযানে ঐ এলাকায় যান। এ সময় আল আমিন মাদক বেচাকেনার সময় মাদক ব্যবসায়ী সাকিবকে আটক করে। আটকের এক পর্যায়ে সাকিবের সাথে এএসআই আল আমিন এর ধস্তাধস্তি হয়। একপর্যায়ে সাকিব ও এএসআই আল আমিন ঘটনাস্থলের পাশে পুকুরে পড়ে যায়। পরবর্তীতে সাকিব তার কাছে থাকা গাঁজা কাটা কাচি দ্বারা এএসআই আল আমিন এর বাম পায়ের হাটু বরাবর আঘাত করে পালিয়ে যায়। পরে পুলিশ এএসআই আল আমিনকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদান করেন এবং আঘাতের স্থানে তিনটি সেলাই দেওয়া হয়েছে। ঘটনার জড়িত মাদক কারবারি ইমরান হোসেন, ইকরামুল, সাকিব ও জাহাঙ্গীরসহ জড়িতদের আটকে অভিযান চলছে। এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডাক্তার শুভেন্দু কুমার মজুমদার জানান, বিকালে আহত অবস্থায় একজন পুলিশ সদস্যকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। তার হাতে এবং হাঁটুতে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। সংগীয়রা তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে থানায় নিয়ে গেছে।
শার্শা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এসএম আকিকুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এ ঘটনার সাথে জড়িত কাউকে ছাড় দেয়া হবে না। পুলিশের একাধিক টিম মাদক ব্যবসায়ীদের আটকে অভিযান চালাচ্ছে। আহত এএসআই সুস্থ আছেন।