এবার ‘নারীরা জায়েদ খানে আটকায়, জায়েদ খান সুন্দরী নারীতে’ এই বক্তব্য ২৪ ঘণ্টার মধ্যে প্রত্যাহার করতে জায়েদ খানকে লিগ্যাল নোটিশ দিয়েছেন একজন আইনজীবী। নোটিশে বলা হয়েছে, এই বক্তব্যের মাধ্যমে বাংলাদেশের সমগ্র নারীর সম্মান ক্ষুণ্ন ও হেয় করা হয়েছে। আজ রবিবার ১৩ আগস্ট ঢাকা জজ কোর্টের আইনজীবী মুনিমা মান্নান এই লিগ্যাল নোটিশ পাঠান।
সেই নোটিশে অ্যাডভোকেট মুনিমা মান্নান বলেন, ১২ আগস্ট একটি বাংলা ছবির রিলিজ উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলনে রাজধানীর একটি অভিজাত হোটেলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে অভিনেতা জায়েদ খান ‘নারীরা জায়েদ খানে আটকায়, জায়েদ খান সুন্দরী নারীতে’। উল্লেখ করে বক্তব্য প্রদান করেন, যা বাংলাদেশের প্রায় সব গণমাধ্যম, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, সংবাদপত্র, প্রিন্ট মিডিয়া, ইলেকট্রনিক মিডিয়া, টিভি এবং ইউটিউবের বিভিন্ন চ্যানেলে প্রচারিত হয়।
নোটিশে বলা হয়, “এই বক্তব্যের মাধ্যমে বাংলাদেশের সমগ্র নারীর সম্মান ক্ষুণ্ন ও হেয় করা হয়েছে। যেখানে ১৯৭১ সালের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে নারীদের বিশাল ত্যাগ ও অবদানের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছিল, যেখানে বাংলাদেশের সংবিধান নারী ও পুরুষের সমান অধিকার প্রদান করা হয়েছে, যেখানে বাংলাদেশের বিশাল জনগোষ্ঠীর অর্ধেক নারী— সেখানে নারীর প্রতি এমন অবজ্ঞাস্বরূপ বক্তব্য, যা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও গণমাধ্যমে ইতোমধ্যে ভাইরাল হয়েছে। সেখানে আপনার মতো বাংলা চলচ্চিত্রের একজন নায়কের এমন অশালীন, কুরুচিপূর্ণ বক্তব্যে আমাদের নারীদের হেয় প্রতিপন্ন করা হয়েছে।”
সেই নোটিশে আরও বলা হয়, আপনার ‘নারীরা জায়েদ খানে আটকায়’ বক্তব্যটি ২৪ ঘণ্টার মধ্যে প্রত্যাহার করার জন্য অনুরোধ করা হলো। এবং আপনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য প্রদান থেকে বিরত না থাকলে বাংলাদেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী আপনার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
সেই নোটিশে অ্যাডভোকেট মুনিমা মান্নান বলেন, ১২ আগস্ট একটি বাংলা ছবির রিলিজ উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলনে রাজধানীর একটি অভিজাত হোটেলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে অভিনেতা জায়েদ খান ‘নারীরা জায়েদ খানে আটকায়, জায়েদ খান সুন্দরী নারীতে’। উল্লেখ করে বক্তব্য প্রদান করেন, যা বাংলাদেশের প্রায় সব গণমাধ্যম, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, সংবাদপত্র, প্রিন্ট মিডিয়া, ইলেকট্রনিক মিডিয়া, টিভি এবং ইউটিউবের বিভিন্ন চ্যানেলে প্রচারিত হয়।
নোটিশে বলা হয়, “এই বক্তব্যের মাধ্যমে বাংলাদেশের সমগ্র নারীর সম্মান ক্ষুণ্ন ও হেয় করা হয়েছে। যেখানে ১৯৭১ সালের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে নারীদের বিশাল ত্যাগ ও অবদানের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছিল, যেখানে বাংলাদেশের সংবিধান নারী ও পুরুষের সমান অধিকার প্রদান করা হয়েছে, যেখানে বাংলাদেশের বিশাল জনগোষ্ঠীর অর্ধেক নারী— সেখানে নারীর প্রতি এমন অবজ্ঞাস্বরূপ বক্তব্য, যা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও গণমাধ্যমে ইতোমধ্যে ভাইরাল হয়েছে। সেখানে আপনার মতো বাংলা চলচ্চিত্রের একজন নায়কের এমন অশালীন, কুরুচিপূর্ণ বক্তব্যে আমাদের নারীদের হেয় প্রতিপন্ন করা হয়েছে।”
সেই নোটিশে আরও বলা হয়, আপনার ‘নারীরা জায়েদ খানে আটকায়’ বক্তব্যটি ২৪ ঘণ্টার মধ্যে প্রত্যাহার করার জন্য অনুরোধ করা হলো। এবং আপনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য প্রদান থেকে বিরত না থাকলে বাংলাদেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী আপনার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।