ইবি প্রতিনিধি: ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) মালি পদে নিয়োগ পেতে বিষের বোতল নিয়ে ভাইভাতে অংশগ্রহণ করেন এক আবেদনকারী। শনিবার (১২ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ে মালিপদের নিয়োগ বোর্ডে এ ঘটনা ঘটে। আবেদনকারীর নাম হাসমত। সে বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন এলাকায় বসবাস করেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) এইচ এম আলী হাসান।
তিনি বলেন, ওই লোক নিয়োগ পাওয়ার জন্য বিষের বোতল নিয়ে ভাইভা দিতে আসে। পরে আমরা ওসিকে খবর দেয়। ওসির উপস্থিতে তার কাছে অঙ্গীকারনামা লিখে নেওয়া হয় এবং পরে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহাদৎ হোসেন আজাদ বলেন, দুপুরের দিকে মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলরের পিএস আমাকে ফোন দিয়ে একজন এ্যাসিট্যান্ট রেজিস্ট্রার নিয়ে আসতে বলেন। আমি সেখানে গিয়ে দেখলাম একটি বিষের বোতল রাখা আছে। এরপর নিয়োগ বোর্ডের সদস্যদের মাধ্যমে জানতে পারলাম ওই লোক নিয়োগ পাওয়ার জন্য বিষের বোতল নিয়ে ভাইভা দিতে আসে। এমনকি সে নিয়োগ না দিলে বিষ খেতে উদ্যত হন। পরে আমরা বিষের বোতল এবং ওসির উপস্থিতিতে ওই লোকের অঙ্গীকারনামা লিখে প্রক্টর অফিসে জমা রেখেছি।
এ বিষয়ে ওসি আননুর জায়েদ বিপ্লব বলেন, ওই লোকের অঙ্গীকারনাম এবং বিষের বোতল বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টরের কাছে জমা রয়েছে। আমাদের কাছে তারা হস্তান্তর করেনি৷ হস্তান্তর করলে আমরা আইনি প্রক্রিয়ায় এগোতে পারবো।
তিনি বলেন, ওই লোক নিয়োগ পাওয়ার জন্য বিষের বোতল নিয়ে ভাইভা দিতে আসে। পরে আমরা ওসিকে খবর দেয়। ওসির উপস্থিতে তার কাছে অঙ্গীকারনামা লিখে নেওয়া হয় এবং পরে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহাদৎ হোসেন আজাদ বলেন, দুপুরের দিকে মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলরের পিএস আমাকে ফোন দিয়ে একজন এ্যাসিট্যান্ট রেজিস্ট্রার নিয়ে আসতে বলেন। আমি সেখানে গিয়ে দেখলাম একটি বিষের বোতল রাখা আছে। এরপর নিয়োগ বোর্ডের সদস্যদের মাধ্যমে জানতে পারলাম ওই লোক নিয়োগ পাওয়ার জন্য বিষের বোতল নিয়ে ভাইভা দিতে আসে। এমনকি সে নিয়োগ না দিলে বিষ খেতে উদ্যত হন। পরে আমরা বিষের বোতল এবং ওসির উপস্থিতিতে ওই লোকের অঙ্গীকারনামা লিখে প্রক্টর অফিসে জমা রেখেছি।
এ বিষয়ে ওসি আননুর জায়েদ বিপ্লব বলেন, ওই লোকের অঙ্গীকারনাম এবং বিষের বোতল বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টরের কাছে জমা রয়েছে। আমাদের কাছে তারা হস্তান্তর করেনি৷ হস্তান্তর করলে আমরা আইনি প্রক্রিয়ায় এগোতে পারবো।