রবিন খান, নিজস্ব প্রতিবেদক নাটোরঃ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী অ্যাড. জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, একজন শিক্ষক নিজেকে জ্বালিয়ে মানুষ, সমাজ এবং দেশকে আলোকিত করেন। একটি দেশকে পরিবর্তন করতে শিক্ষকদের ভূমিকা অতুলনীয়।
শনিবার (১২ আগস্ট) বেলা ১১টায় সিংড়া উপজেলার হলরুমে অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকদের উদ্যোগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল এবং অসরপ্রাপ্ত শিক্ষক ও কর্মচারীদের মাঝে এসএমএস ভাতা প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী পলক বলেন, বঙ্গবন্ধু বলেছেন, সোনার দেশ গড়তে, সোনার মানুষ চাই। সেই সোনার মানুষ গড়ার কারিগর আমাদের শিক্ষক। দেশ স্বাধীন হবার পর বঙ্গবন্ধু সর্বপ্রথম সংবিধানে পাঁচটি মৌলিক চাহিদাকে সংরক্ষণ করে গেছেন। অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা এবং চিকিৎসা। দীর্ঘ পাঁচ দশক পর কিন্তু বঙ্গবন্ধুর সেই দর্শন সারাবিশ্ব আজ অনুসরণ করছে। আজ সারাবিশ্বে এ পাঁচ বিষয়ে কাজ করছে।
পলক আরও বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার শিক্ষকদের কল্যাণে একাধিক উদ্যোগ হাতে নিয়েছেন। একজন শিক্ষক মোমবাতির মতো। তারা নিজেরা জ্বলে মানুষকে, সমাজকে, দেশকে, বিশ্বকে আলোকিত করেন। একটা দেশকে পরিবর্তন করতে হলে তিনজন মানুষই যথেষ্ট প্রয়োজন। বাবা-মা এবং শিক্ষক। বাবা-মা একজন সন্তানকে জন্ম দেয় কিন্তু একজন শিক্ষক গড়ে তোলেন। একজন আদর্শ মানুষ গড়তে একজন শিক্ষকের পরিশ্রম অতুলনীয়।
সিংড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহমুদা খাতুনের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন— শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের শিক্ষক-কর্মচারী অবসর সুবিধা বোর্ডের সচিব অধ্যক্ষ শরীফ আহমদ সাদী, সিংড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ ওহিদুল রহমান, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের কনসালটেস্ট (সিনিয়র সহকারী সচিব) এটুআই আল- ইমরান রুহুল ইসলাম, সিংড়া পৌরসভার মেয়র জান্নাতুল ফেরদৌস প্রমুখ।
শনিবার (১২ আগস্ট) বেলা ১১টায় সিংড়া উপজেলার হলরুমে অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকদের উদ্যোগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল এবং অসরপ্রাপ্ত শিক্ষক ও কর্মচারীদের মাঝে এসএমএস ভাতা প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী পলক বলেন, বঙ্গবন্ধু বলেছেন, সোনার দেশ গড়তে, সোনার মানুষ চাই। সেই সোনার মানুষ গড়ার কারিগর আমাদের শিক্ষক। দেশ স্বাধীন হবার পর বঙ্গবন্ধু সর্বপ্রথম সংবিধানে পাঁচটি মৌলিক চাহিদাকে সংরক্ষণ করে গেছেন। অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা এবং চিকিৎসা। দীর্ঘ পাঁচ দশক পর কিন্তু বঙ্গবন্ধুর সেই দর্শন সারাবিশ্ব আজ অনুসরণ করছে। আজ সারাবিশ্বে এ পাঁচ বিষয়ে কাজ করছে।
পলক আরও বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার শিক্ষকদের কল্যাণে একাধিক উদ্যোগ হাতে নিয়েছেন। একজন শিক্ষক মোমবাতির মতো। তারা নিজেরা জ্বলে মানুষকে, সমাজকে, দেশকে, বিশ্বকে আলোকিত করেন। একটা দেশকে পরিবর্তন করতে হলে তিনজন মানুষই যথেষ্ট প্রয়োজন। বাবা-মা এবং শিক্ষক। বাবা-মা একজন সন্তানকে জন্ম দেয় কিন্তু একজন শিক্ষক গড়ে তোলেন। একজন আদর্শ মানুষ গড়তে একজন শিক্ষকের পরিশ্রম অতুলনীয়।
সিংড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহমুদা খাতুনের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন— শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের শিক্ষক-কর্মচারী অবসর সুবিধা বোর্ডের সচিব অধ্যক্ষ শরীফ আহমদ সাদী, সিংড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ ওহিদুল রহমান, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের কনসালটেস্ট (সিনিয়র সহকারী সচিব) এটুআই আল- ইমরান রুহুল ইসলাম, সিংড়া পৌরসভার মেয়র জান্নাতুল ফেরদৌস প্রমুখ।