চলতি মাসের আগামী ৩০ আগস্ট থেকে শুরু হতে যাচ্ছে এবারের এশিয়া কাপের আসর। সে উপলক্ষ্যে আজ শনিবার ১২ আগস্ট দল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। সাকিব আল হাসানকে অধিনায়ক করে ১৭ সদস্যের ঘোষিত দলে জায়গা হয়নি মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের।
এদিকে টাইগার একাদশের সাত নম্বর পজিশনের জন্য দীর্ঘদিন ধরে আলোচনায় ছিলেন মাহমুদউল্লাহ, সৌম্য, আফিফ ও মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। তাদের মধ্যে থেকে সুযোগ পেয়েছেন কেবল আফিফ। যদিও দলে আসার লড়াইয়ে দীর্ঘদিন মাঠের বাইরে থাকা মাহমুদউল্লাহ নতুন করে অনুশীলন ও ফিটনেস পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন।
ফিটনেস পরীক্ষায় ভালো নম্বরও পেয়েছিলেন মাহমুদউল্লাহ। তাই এশিয়া কাপ দিয়ে আবারও মাঠে ফিরবেন তিনি এমনটা অনেকটাই প্রত্যাশিত ছিল। তবে টিম ম্যানেজমেন্ট লম্বা সময়ের জন্য পরিকল্পনা করেছে। তাই ৩৭ বছর বয়সী এই অলরাউন্ডারের দলে ফেরার স্বপ্ন পরিণত হয়েছে মরীচিকায়।
অবশ্য মাহমুদউল্লাহর স্ত্রী জান্নাতুল কাউসার মিষ্টি আজ ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসে বলেছেন, এই অলরাউন্ডার সুযোগ বঞ্চিত হয়েছেন। ফিটনেস কিংবা ফর্ম দুইদিক বিবেচনায়ই এশিয়া কাপের স্কোয়াডে থাকার যোগ্য দাবিদার ছিলেন মাহমুদউল্লাহ, এমনটাই ইঙ্গিত দিয়েছেন মিষ্টি।
তিনি লিখেছেন, 'বিশ্বকাপে (বাংলাদেশের হয়ে) প্রথম সেঞ্চুরিয়ান এর স্ত্রী হিসেবে আমি জান্নাতুল কাওসার গর্ববোধ করি এবং আজীবন করবো যাকে কোটি কোটি মানুষ ভদ্রলোক, সৎ, ভালো মানুষ হিসেবে জানে। আলহামদুলিল্লাহ্। তাকে দলের প্রয়োজনে যখন যেখানে খুশি খেলতে নামানো হতো তাও সে কখনো কনোদিন কিছু বলেননি তার স্বাচ্ছন্দ্যের পজিশন আসলে কোনটা। সেই সেক্রিফাইসগুলো না করলে আজকে তার রানের সংখ্যা আরও অনেক বেশি হতো!
সে সর্বদাই অপ্রতিবাদী ছিলেন। নিজের যোগ্যতায় সবসময় দলে জায়গা পেয়ে আসছেন। আমি এখনো গর্ববোধ করছি কারন আমার স্বামী খারাপ খেলে দল থেকে বাদ পরেনি! ভালো করে পরিসংখান অনুসন্ধান করলে দেখবেন! প্রাথমিক দলে থেকে কঠোর অনুশীলন করে চেষ্টা করেছেন এবং ফিটনেস টেস্টেও ফেল করেনি। আলহামদুলিল্লাহ। তাই যথাযথ কারন বিশ্লেষণ করে তাকে বাদ দিলে উপকৃত হতাম।'
তিনি আরও লিখেন, 'আমি দোয়া করি মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের মতো অভিজ্ঞ আর কোনো ক্রিকেটার যেন অবহেলার স্বীকার না হয়,সুযোগ বঞ্চিত না হয়,সাইলেন্ট হিরো না হয়!আগামী প্রজন্মের ক্রিকেটারদের জন্য "বিশ্রামের"ট্রেন্ড বন্ধ হোক যাতে তাদের অবসরের অধিকার কেড়ে নেওয়া না হয়।'
এদিকে টাইগার একাদশের সাত নম্বর পজিশনের জন্য দীর্ঘদিন ধরে আলোচনায় ছিলেন মাহমুদউল্লাহ, সৌম্য, আফিফ ও মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। তাদের মধ্যে থেকে সুযোগ পেয়েছেন কেবল আফিফ। যদিও দলে আসার লড়াইয়ে দীর্ঘদিন মাঠের বাইরে থাকা মাহমুদউল্লাহ নতুন করে অনুশীলন ও ফিটনেস পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন।
ফিটনেস পরীক্ষায় ভালো নম্বরও পেয়েছিলেন মাহমুদউল্লাহ। তাই এশিয়া কাপ দিয়ে আবারও মাঠে ফিরবেন তিনি এমনটা অনেকটাই প্রত্যাশিত ছিল। তবে টিম ম্যানেজমেন্ট লম্বা সময়ের জন্য পরিকল্পনা করেছে। তাই ৩৭ বছর বয়সী এই অলরাউন্ডারের দলে ফেরার স্বপ্ন পরিণত হয়েছে মরীচিকায়।
অবশ্য মাহমুদউল্লাহর স্ত্রী জান্নাতুল কাউসার মিষ্টি আজ ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসে বলেছেন, এই অলরাউন্ডার সুযোগ বঞ্চিত হয়েছেন। ফিটনেস কিংবা ফর্ম দুইদিক বিবেচনায়ই এশিয়া কাপের স্কোয়াডে থাকার যোগ্য দাবিদার ছিলেন মাহমুদউল্লাহ, এমনটাই ইঙ্গিত দিয়েছেন মিষ্টি।
তিনি লিখেছেন, 'বিশ্বকাপে (বাংলাদেশের হয়ে) প্রথম সেঞ্চুরিয়ান এর স্ত্রী হিসেবে আমি জান্নাতুল কাওসার গর্ববোধ করি এবং আজীবন করবো যাকে কোটি কোটি মানুষ ভদ্রলোক, সৎ, ভালো মানুষ হিসেবে জানে। আলহামদুলিল্লাহ্। তাকে দলের প্রয়োজনে যখন যেখানে খুশি খেলতে নামানো হতো তাও সে কখনো কনোদিন কিছু বলেননি তার স্বাচ্ছন্দ্যের পজিশন আসলে কোনটা। সেই সেক্রিফাইসগুলো না করলে আজকে তার রানের সংখ্যা আরও অনেক বেশি হতো!
সে সর্বদাই অপ্রতিবাদী ছিলেন। নিজের যোগ্যতায় সবসময় দলে জায়গা পেয়ে আসছেন। আমি এখনো গর্ববোধ করছি কারন আমার স্বামী খারাপ খেলে দল থেকে বাদ পরেনি! ভালো করে পরিসংখান অনুসন্ধান করলে দেখবেন! প্রাথমিক দলে থেকে কঠোর অনুশীলন করে চেষ্টা করেছেন এবং ফিটনেস টেস্টেও ফেল করেনি। আলহামদুলিল্লাহ। তাই যথাযথ কারন বিশ্লেষণ করে তাকে বাদ দিলে উপকৃত হতাম।'
তিনি আরও লিখেন, 'আমি দোয়া করি মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের মতো অভিজ্ঞ আর কোনো ক্রিকেটার যেন অবহেলার স্বীকার না হয়,সুযোগ বঞ্চিত না হয়,সাইলেন্ট হিরো না হয়!আগামী প্রজন্মের ক্রিকেটারদের জন্য "বিশ্রামের"ট্রেন্ড বন্ধ হোক যাতে তাদের অবসরের অধিকার কেড়ে নেওয়া না হয়।'