স্বপ্নের পদ্মা সেতুর পাশে মাদারীপুরের শিবচরের কাঁঠালাবাড়িতে (পুরাতন ফেরিঘাট সংলগ্ন এলাকায়) নির্মিত হবে আন্তর্জাতিক মানের বঙ্গবন্ধু স্ট্যাচু। সেখানে মিউজিয়ামসহ বিভিন্ন ধরনের আন্তর্জাতিক মানের সুযোগ সুবিধা থাকবে বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। আজ শনিবার ১২ আগস্ট দুপুরে প্রকল্প এলাকা পরিদর্শনে গিয়ে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
এ সময় মন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে অনেক আগেই স্ট্যাচু নির্মাণ করা উচিৎ ছিল। বিলম্ব হলেও যে উদ্যোগটা নেওয়া হয়েছে এতে বঙ্গবন্ধুর প্রতি জাতির যে দায় তা কিছুটা হলেও লাঘব হবে। আন্তর্জাতিক মানের স্ট্যাচু করার ফলে এখানে দেশি-বিদেশি পর্যটকরা আসবেন। বাংলাদেশের সব এলাকার ভবিষ্যৎ প্রজন্ম এসে বঙ্গবন্ধুর স্ট্যাচু দেখবে। আমেরিকা, ভারতসহ বিভিন্ন দেশে স্ট্যাচু আছে। আমাদের দেশেও আকর্ষণীয়ভাবে এটা করা হবে।
তিনি আরও বলেন, এখানে একটি আন্তর্জাতিক মানের কনভেনশন সেন্টারও অনুমোদিত হয়েছে। যেখানে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত হবে।
এ সময় মন্ত্রী বলেন, পদ্মা সেতু বাঙালি জাতির গর্বের বিষয়। পদ্মা সেতুর পাশেই যদি স্ট্যাচুটা হয় তাহলে দুটি বিষয় সামঞ্জস্য হবে। দেশি-বিদেশি পর্যটকরা দেখতে আসবেন। এর ফলে একসঙ্গে অনেকগুলো কাজ করতে পারবেন।
এ সময় মন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে অনেক আগেই স্ট্যাচু নির্মাণ করা উচিৎ ছিল। বিলম্ব হলেও যে উদ্যোগটা নেওয়া হয়েছে এতে বঙ্গবন্ধুর প্রতি জাতির যে দায় তা কিছুটা হলেও লাঘব হবে। আন্তর্জাতিক মানের স্ট্যাচু করার ফলে এখানে দেশি-বিদেশি পর্যটকরা আসবেন। বাংলাদেশের সব এলাকার ভবিষ্যৎ প্রজন্ম এসে বঙ্গবন্ধুর স্ট্যাচু দেখবে। আমেরিকা, ভারতসহ বিভিন্ন দেশে স্ট্যাচু আছে। আমাদের দেশেও আকর্ষণীয়ভাবে এটা করা হবে।
তিনি আরও বলেন, এখানে একটি আন্তর্জাতিক মানের কনভেনশন সেন্টারও অনুমোদিত হয়েছে। যেখানে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত হবে।
এ সময় মন্ত্রী বলেন, পদ্মা সেতু বাঙালি জাতির গর্বের বিষয়। পদ্মা সেতুর পাশেই যদি স্ট্যাচুটা হয় তাহলে দুটি বিষয় সামঞ্জস্য হবে। দেশি-বিদেশি পর্যটকরা দেখতে আসবেন। এর ফলে একসঙ্গে অনেকগুলো কাজ করতে পারবেন।