এবার নাটোরের বড়াইগ্রামে এক প্রবাসীর বাড়ির উঠোনে প্রায় ১০ ফিট মাটি খুঁড়ে শাহীন হোসেন নামে এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার ১১ আগস্ট বিকেলে উপজেলার জলন্দা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় ওমান প্রবাসী আইয়ুব আলীর স্ত্রী হোসনে আরা বেগমকে আটক করা হয়।
এদিকে নিহত শাহীন হোসেন নাটোর সদর উপজেলার গাঁওপাড়া ঢালান গ্রামের মোজাহার আলীর ছেলে। তিনি নাটোর জজকোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট রাজীব সরকারের মুহুরী হিসেবে কাজ করতেন।
জেলার পুলিশ সুপার তারিকুল ইসলাম জানান, গত ৯ আগস্ট সদর থানায় শাহীন হোসেন নামে এক যুবক নিখোঁজ বলে জিডি করেন তার বাবা মোজাহার আলী। এরপর শাহীনের মোবাইল ফোনের সূত্র ধরে তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় প্রাবাসী আইয়ুব আলীর বাড়িতে তার ফোন বন্ধ হওয়ার তথ্য পায় পুলিশ।
পরে সেখানে গোয়েন্দা নজরদারীতে তথ্য সংগ্রহ করে জানা যায়, শাহীন হোসেনের সাথে প্রবাসীর স্ত্রী হোসনে আরার পরকীয়া সম্পর্ক ছিল। সেই তথ্য মতে হোসনে আরার বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে একপর্যায়ে হোসনে আরার স্বীকারোক্তিতে বাড়ির উঠোনে টিউবওয়েলের পাশে ১০ ফিট মাটি গর্ত খুঁড়ে শাহীনের মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ সুপার আরও জানান, মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে পুলিশের ধারণা, পরকীয়া সম্পর্কের জের ধরে শাহীনকে হত্যার পর মাটিতে পুঁতে রাখা হয়েছে। হত্যার সাথে আর কেউ জড়িত কিনা তা তদন্ত করছে পুলিশ।
এদিকে নিহত শাহীন হোসেন নাটোর সদর উপজেলার গাঁওপাড়া ঢালান গ্রামের মোজাহার আলীর ছেলে। তিনি নাটোর জজকোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট রাজীব সরকারের মুহুরী হিসেবে কাজ করতেন।
জেলার পুলিশ সুপার তারিকুল ইসলাম জানান, গত ৯ আগস্ট সদর থানায় শাহীন হোসেন নামে এক যুবক নিখোঁজ বলে জিডি করেন তার বাবা মোজাহার আলী। এরপর শাহীনের মোবাইল ফোনের সূত্র ধরে তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় প্রাবাসী আইয়ুব আলীর বাড়িতে তার ফোন বন্ধ হওয়ার তথ্য পায় পুলিশ।
পরে সেখানে গোয়েন্দা নজরদারীতে তথ্য সংগ্রহ করে জানা যায়, শাহীন হোসেনের সাথে প্রবাসীর স্ত্রী হোসনে আরার পরকীয়া সম্পর্ক ছিল। সেই তথ্য মতে হোসনে আরার বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে একপর্যায়ে হোসনে আরার স্বীকারোক্তিতে বাড়ির উঠোনে টিউবওয়েলের পাশে ১০ ফিট মাটি গর্ত খুঁড়ে শাহীনের মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ সুপার আরও জানান, মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে পুলিশের ধারণা, পরকীয়া সম্পর্কের জের ধরে শাহীনকে হত্যার পর মাটিতে পুঁতে রাখা হয়েছে। হত্যার সাথে আর কেউ জড়িত কিনা তা তদন্ত করছে পুলিশ।