মোহাম্মদ রিদুয়ান হাফিজ, চকরিয়া থেকে: কক্সবাজারের চকরিয়ায় বন্যা কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ডা: মো: এনামুর রহমান এমপি। শুক্রবার (১১ আগস্ট) সকাল ১১ টার সময় চকরিয়া উপজেলার বন্যা কবলিত কয়েকটি ইউনিয়নে গিয়ে ত্রাণ বিতরণ করেন।
এ সময় তিনি বলেন, চকরিয়াসহ দক্ষিণ চট্রগ্রাম বন্যায় প্লাবিত হয়ে কোটি কোটি টাকার সম্পদ নষ্ট হয়েছে। কৃষকদের চাষাবাদ নষ্ট হয়েছে। মৎস্য চাষীদের মাছের ঘের বা প্রজেক্ট বন্যার পানিতে ডুবে ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে। এছাড়া যোগাযোগ ব্যবস্থার ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে।
তিনি আরো বলেন,চকরিয়ায় বন্যায় কবলিত এলাকায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর জন্য ভিজিএফ চাউলের ব্যবস্থার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করব।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন যথাক্রমে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ক্যাপ্টেন (অব:) এবিএম তাজুল ইসলাম এমপি,চকরিয়া-পেকুয়া আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব জাফর আলম বিএ (অনার্স) এমএ,মহেশখালী-কুতুবদিয়া আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব আশোক উল্লাহ রফিক,কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ শাহীন ইমরান, চকরিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফজলুল করিম সাঈদী, চকরিয়া পৌরসভার মেয়র আলমগীর চৌধুরী ও চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জেপি দেওয়ান।
এছাড়া দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উর্ধ্বতন কর্মকতাবৃন্দ, উপজেলার জনপ্রতিনিধিবৃন্দ এবং রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
বন্যা দুর্গত পরিদর্শনের সময় কাকারা ইউনিয়নে ১১০০ জনকে, সাহারবিল ইউনিয়নে ৭৭৫ জনকে এবং কোনাখালী ইউনিয়নে ৮৭৫ জনকে প্রধানমন্ত্রীর উপহার বিতরণ করা হয়। দ্রুত স্বাভাবিক অবস্থায় ফেরাতে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের জন্য বিশেষ বরাদ্দ দেয়ার জন্য প্রতিমন্ত্রী প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
এ সময় তিনি বলেন, চকরিয়াসহ দক্ষিণ চট্রগ্রাম বন্যায় প্লাবিত হয়ে কোটি কোটি টাকার সম্পদ নষ্ট হয়েছে। কৃষকদের চাষাবাদ নষ্ট হয়েছে। মৎস্য চাষীদের মাছের ঘের বা প্রজেক্ট বন্যার পানিতে ডুবে ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে। এছাড়া যোগাযোগ ব্যবস্থার ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে।
তিনি আরো বলেন,চকরিয়ায় বন্যায় কবলিত এলাকায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর জন্য ভিজিএফ চাউলের ব্যবস্থার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করব।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন যথাক্রমে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ক্যাপ্টেন (অব:) এবিএম তাজুল ইসলাম এমপি,চকরিয়া-পেকুয়া আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব জাফর আলম বিএ (অনার্স) এমএ,মহেশখালী-কুতুবদিয়া আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব আশোক উল্লাহ রফিক,কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ শাহীন ইমরান, চকরিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফজলুল করিম সাঈদী, চকরিয়া পৌরসভার মেয়র আলমগীর চৌধুরী ও চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জেপি দেওয়ান।
এছাড়া দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উর্ধ্বতন কর্মকতাবৃন্দ, উপজেলার জনপ্রতিনিধিবৃন্দ এবং রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
বন্যা দুর্গত পরিদর্শনের সময় কাকারা ইউনিয়নে ১১০০ জনকে, সাহারবিল ইউনিয়নে ৭৭৫ জনকে এবং কোনাখালী ইউনিয়নে ৮৭৫ জনকে প্রধানমন্ত্রীর উপহার বিতরণ করা হয়। দ্রুত স্বাভাবিক অবস্থায় ফেরাতে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের জন্য বিশেষ বরাদ্দ দেয়ার জন্য প্রতিমন্ত্রী প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।