ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ও মৃত্যু প্রতিদিনই বাড়ছে। এমন অবস্থায় একটি ঢাকাসহ সারাদেশে ডেঙ্গু প্রতিরোধে ১০টি পরামর্শ দিয়েছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। বৃহস্পতিবার (১০ আগস্ট) রাজধানী মহাখালীর নিপসম অডিটোরিয়ামে পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ আয়োজিত এক সেমিনারে এসব পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।
পরামর্শগুলো হলো- ১. ডেঙ্গু প্রতিরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধি। ২. ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সাধারণ মানুষের সম্পৃক্ততা বাড়ানো। ৩. পরিস্থিতি মোকাবিলায় কৌশলগত অগ্রাধিকার ঠিক করা। ৪. স্বাস্থ্যব্যবস্থায় দক্ষতা বাড়ানো। ৫. হাসপাতালে রোগী ব্যবস্থাপনায় সৃজনশীল উদ্যোগ। ৬. মশা নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত ব্যবস্থাপনা চালু। ৭. মশারি বিতরণ। ৮. মশার ওপর নিয়মিত নজরদারি। ৯. ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে গোটা সরকার ব্যবস্থার সম্পৃক্ততা এবং ১০. জোরালো তদারকি ও নিয়মিত কাজের মূল্যায়ন।
সেমিনারে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক নাজমুল ইসলাম বলেন, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে দোষারোপের সংস্কৃতি থেকে বের হয়ে এসে জনগণের সম্পৃক্ততা বাড়তে হবে। এ বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ৭৮ হাজার রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর বাইরে সারাদেশে পাঁচগুণের বেশি মানুষ ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে। তাদের শনাক্ত করে চিকিৎসা নিশ্চিত করা জরুরি। প্রতিবেশী দেশগুলো যেভাবে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সফল হয়েছে, সেই ধারণা নিয়ে কাজ করতে হবে। এ ছাড়া ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে জনগণের অংশগ্রহণ বাড়াতে হবে।
সেমিনারে মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. সানিয়া তাহমিনা ও জাতীয় প্রতিষেধক ও সামাজিক চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের (নিপসম) কীটতত্ত্ব বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. মো. গোলাম সারোয়ার।
পরামর্শগুলো হলো- ১. ডেঙ্গু প্রতিরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধি। ২. ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সাধারণ মানুষের সম্পৃক্ততা বাড়ানো। ৩. পরিস্থিতি মোকাবিলায় কৌশলগত অগ্রাধিকার ঠিক করা। ৪. স্বাস্থ্যব্যবস্থায় দক্ষতা বাড়ানো। ৫. হাসপাতালে রোগী ব্যবস্থাপনায় সৃজনশীল উদ্যোগ। ৬. মশা নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত ব্যবস্থাপনা চালু। ৭. মশারি বিতরণ। ৮. মশার ওপর নিয়মিত নজরদারি। ৯. ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে গোটা সরকার ব্যবস্থার সম্পৃক্ততা এবং ১০. জোরালো তদারকি ও নিয়মিত কাজের মূল্যায়ন।
সেমিনারে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক নাজমুল ইসলাম বলেন, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে দোষারোপের সংস্কৃতি থেকে বের হয়ে এসে জনগণের সম্পৃক্ততা বাড়তে হবে। এ বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ৭৮ হাজার রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর বাইরে সারাদেশে পাঁচগুণের বেশি মানুষ ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে। তাদের শনাক্ত করে চিকিৎসা নিশ্চিত করা জরুরি। প্রতিবেশী দেশগুলো যেভাবে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সফল হয়েছে, সেই ধারণা নিয়ে কাজ করতে হবে। এ ছাড়া ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে জনগণের অংশগ্রহণ বাড়াতে হবে।
সেমিনারে মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. সানিয়া তাহমিনা ও জাতীয় প্রতিষেধক ও সামাজিক চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের (নিপসম) কীটতত্ত্ব বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. মো. গোলাম সারোয়ার।