পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, বাংলাদেশে বিদেশি কূটনীতিকরা একটু আগ বাড়িয়ে কথা বলেন। অন্য কোনো দেশে এভাবে বলেন না।
বৃহস্পতিবার (১০ আগস্ট) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে দেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন মন্ত্রী।
এসময় এক সাংবাদিক জানতে চান, যুক্তরাষ্ট্র বলছে দুর্নীতি দমনে দেশটি নিষেধাজ্ঞাকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে। যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাংকে দুর্নীতি করে যেসব বাংলাদেশিরা অর্থ জমিয়েছে, তা জব্দের কথা শোনা যাচ্ছে- এ বিষয়ে সরকারের প্রতিক্রিয়া কী?
ড. মোমেন বলেন, দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলে আমরা খুব খুশি হব। তবে ওদের (যুক্তরাষ্ট্রের) দেশে আইন আছে কেউ সেখানে টাকা নিয়ে গেলে ওয়ার্ক পারমিট পায়, সিটিজেনশিপ পায়। ওদের মতো এমন আরো অনেক দেশ আছে। তবে আমাদের দেশ থেকে কেউ যদি সেখানে (যুক্তরাষ্ট্রে) টাকা নিয়ে যায়, আর তারা যদি সে টাকা জব্দ করে, আমরা খুব খুশি হব।
যুক্তরাষ্ট্র থেকে নতুন করে ১১ জন বাংলাদেশির ওপর নিষেধাজ্ঞা আসছে। গণমাধ্যমের এমন খবরের বিষয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সেটা তারাই বলতে পারবে, তাদের জিজ্ঞেস করেন।
মতবিনিময়ে কী বিষয়ে আলাপ হয়েছে জানতে চাইলে ড. মোমেন বলেন, এটা রুটিন ওয়ার্ক। প্রায়ই এ ধরনের মতবিনিময় করে আমরা পরামর্শ নিয়ে থাকি।
তিনি বলেন, বিদেশি দূতদের সঙ্গে বাংলাদেশের সাংবাদিকদের কী ধরনের প্রশ্ন করা উচিৎ, সে বিষয়ে মতবিনিময় সভায় অনেকেই পরামর্শ দিয়েছেন। এ বিষয়ে সাংবাদিকদের ওরিয়েন্টেশন দেওয়া উচিত বলেও জানিয়েছেন কেউ কেউ। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতকে প্রশ্ন করা উচিৎ জেনেভা কনভেনশন তারা ভঙ্গ করেছেন কি না, তাদের ওখানে বিচার বহির্ভূত হত্যা কেন হয়, তাদের ওখানে অংশীদারিত্বমূলক নির্বাচন হয় কি না। তবে এমন প্রশ্ন এখানকার সাংবাদিকরা করেন না। কীভাবে প্রশ্ন করতে হবে, সাংবাদিকদের তা নিয়ে ওরিয়েন্টেশন দেওয়া উচিত।
ড. মোমেন আরও বলেন, আগামী জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে মতবিনিময় সভায় তারা আমাদের নির্দেশনা দিয়েছেন, সে জন্য আমরা তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ।
তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের ১৪ কংগ্রেসম্যান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের কাছে যে চিঠি দিয়েছেন, সেখানকার অনেক তথ্য সঠিক নয়। সে কারণে আমাদের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, এ বিষয়ে সেমিনার করে সঠিক তথ্য তুলে ধরা উচিত।
মতবিনিময় সভায় অংশ নেন সাবেক রাষ্ট্রদূত তারিক এ করিম, সাবেক পররাষ্ট্র সচিব ফারুক সোবহান, শমসের মবিন চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক দেলোয়ার হোসেন, অধ্যাপক লাইলুফার ইয়াসমিন, সাংবাদিক মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল, নাঈমুল ইসলাম খান, স্বদেশ রায়, রাহুল রাহা, নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর (অব.) আব্দুর রশীদ প্রমুখ।
বৃহস্পতিবার (১০ আগস্ট) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে দেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন মন্ত্রী।
এসময় এক সাংবাদিক জানতে চান, যুক্তরাষ্ট্র বলছে দুর্নীতি দমনে দেশটি নিষেধাজ্ঞাকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে। যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাংকে দুর্নীতি করে যেসব বাংলাদেশিরা অর্থ জমিয়েছে, তা জব্দের কথা শোনা যাচ্ছে- এ বিষয়ে সরকারের প্রতিক্রিয়া কী?
ড. মোমেন বলেন, দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলে আমরা খুব খুশি হব। তবে ওদের (যুক্তরাষ্ট্রের) দেশে আইন আছে কেউ সেখানে টাকা নিয়ে গেলে ওয়ার্ক পারমিট পায়, সিটিজেনশিপ পায়। ওদের মতো এমন আরো অনেক দেশ আছে। তবে আমাদের দেশ থেকে কেউ যদি সেখানে (যুক্তরাষ্ট্রে) টাকা নিয়ে যায়, আর তারা যদি সে টাকা জব্দ করে, আমরা খুব খুশি হব।
যুক্তরাষ্ট্র থেকে নতুন করে ১১ জন বাংলাদেশির ওপর নিষেধাজ্ঞা আসছে। গণমাধ্যমের এমন খবরের বিষয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সেটা তারাই বলতে পারবে, তাদের জিজ্ঞেস করেন।
মতবিনিময়ে কী বিষয়ে আলাপ হয়েছে জানতে চাইলে ড. মোমেন বলেন, এটা রুটিন ওয়ার্ক। প্রায়ই এ ধরনের মতবিনিময় করে আমরা পরামর্শ নিয়ে থাকি।
তিনি বলেন, বিদেশি দূতদের সঙ্গে বাংলাদেশের সাংবাদিকদের কী ধরনের প্রশ্ন করা উচিৎ, সে বিষয়ে মতবিনিময় সভায় অনেকেই পরামর্শ দিয়েছেন। এ বিষয়ে সাংবাদিকদের ওরিয়েন্টেশন দেওয়া উচিত বলেও জানিয়েছেন কেউ কেউ। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতকে প্রশ্ন করা উচিৎ জেনেভা কনভেনশন তারা ভঙ্গ করেছেন কি না, তাদের ওখানে বিচার বহির্ভূত হত্যা কেন হয়, তাদের ওখানে অংশীদারিত্বমূলক নির্বাচন হয় কি না। তবে এমন প্রশ্ন এখানকার সাংবাদিকরা করেন না। কীভাবে প্রশ্ন করতে হবে, সাংবাদিকদের তা নিয়ে ওরিয়েন্টেশন দেওয়া উচিত।
ড. মোমেন আরও বলেন, আগামী জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে মতবিনিময় সভায় তারা আমাদের নির্দেশনা দিয়েছেন, সে জন্য আমরা তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ।
তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের ১৪ কংগ্রেসম্যান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের কাছে যে চিঠি দিয়েছেন, সেখানকার অনেক তথ্য সঠিক নয়। সে কারণে আমাদের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, এ বিষয়ে সেমিনার করে সঠিক তথ্য তুলে ধরা উচিত।
মতবিনিময় সভায় অংশ নেন সাবেক রাষ্ট্রদূত তারিক এ করিম, সাবেক পররাষ্ট্র সচিব ফারুক সোবহান, শমসের মবিন চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক দেলোয়ার হোসেন, অধ্যাপক লাইলুফার ইয়াসমিন, সাংবাদিক মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল, নাঈমুল ইসলাম খান, স্বদেশ রায়, রাহুল রাহা, নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর (অব.) আব্দুর রশীদ প্রমুখ।