সাইবার নিরাপত্তা আইনে ‘অভিযোগ ছাড়া ব্যক্তিগত ডিভাইস তল্লাশি করার ক্ষমতা পুলিশকে দেওয়া হয়নি’ বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
বৃহস্পতিবার (১০ আগস্ট) আগারগাঁওয়ের আইসিটি টাওয়ারে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
আনিসুল হক বলেন, আইন বহির্ভূতভাবে কারও ব্যক্তিগত ডিভাইস তল্লাশি করলে পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা যাবে। তবে, কেউ অভিযোগ করলে পুলিশ ব্যবস্থা নিতে পারবে।
এ সময় সাইবার নিরাপত্তা আইনে সংবাদ মাধ্যমের আর কেউ হয়রানির শিকার হবে না বলেও জানান আইনমন্ত্রী।
তিনি বলেন, সাইবার নিরাপত্তা আইনের মাধ্যমে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা ফিরে আসবে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের যেসব অপপ্রয়োগ হয়েছে তা নতুন আইনে থাকবে না।
আনিসুল হক বলেন, প্রস্তাবিত সাইবার নিরাপত্তা আইনে এক পয়সা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ২৫ লাখ টাকা জরিমানা করার বিধান রাখা হয়েছে। তার মানে এই নয় যে, জরিমানা সবসময় ২৫ লাখ টাকা হবে। অপরাধের ধরনের ওপর ভিত্তি করে আদালত জরিমানা করবেন।
তিনি বলেন, সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টে সব ধারায় জামিনযোগ্য করেছি। তবে, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে অধিকাংশ ছিল জামিন অযোগ্য।
মন্ত্রী বলেন, কিছু কিছু মানুষ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও সাইবার নিরাপত্তা আইনকে নতুন বোতলে পুরোনো মদ বলছে, এটা ঠিক নয়। যেমন ২৯ ধারায় মানহানিতে জেল ছিল, এটা এখন নেই। ২১ ধারায় জেল ছিল ১০ বছর এখন এটা কমে ৭ বছর হয়েছে, তাহলে এটা কি নতুন নয়।
বৃহস্পতিবার (১০ আগস্ট) আগারগাঁওয়ের আইসিটি টাওয়ারে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
আনিসুল হক বলেন, আইন বহির্ভূতভাবে কারও ব্যক্তিগত ডিভাইস তল্লাশি করলে পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা যাবে। তবে, কেউ অভিযোগ করলে পুলিশ ব্যবস্থা নিতে পারবে।
এ সময় সাইবার নিরাপত্তা আইনে সংবাদ মাধ্যমের আর কেউ হয়রানির শিকার হবে না বলেও জানান আইনমন্ত্রী।
তিনি বলেন, সাইবার নিরাপত্তা আইনের মাধ্যমে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা ফিরে আসবে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের যেসব অপপ্রয়োগ হয়েছে তা নতুন আইনে থাকবে না।
আনিসুল হক বলেন, প্রস্তাবিত সাইবার নিরাপত্তা আইনে এক পয়সা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ২৫ লাখ টাকা জরিমানা করার বিধান রাখা হয়েছে। তার মানে এই নয় যে, জরিমানা সবসময় ২৫ লাখ টাকা হবে। অপরাধের ধরনের ওপর ভিত্তি করে আদালত জরিমানা করবেন।
তিনি বলেন, সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টে সব ধারায় জামিনযোগ্য করেছি। তবে, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে অধিকাংশ ছিল জামিন অযোগ্য।
মন্ত্রী বলেন, কিছু কিছু মানুষ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও সাইবার নিরাপত্তা আইনকে নতুন বোতলে পুরোনো মদ বলছে, এটা ঠিক নয়। যেমন ২৯ ধারায় মানহানিতে জেল ছিল, এটা এখন নেই। ২১ ধারায় জেল ছিল ১০ বছর এখন এটা কমে ৭ বছর হয়েছে, তাহলে এটা কি নতুন নয়।