মোহাম্মদ রিদুয়ান হাফিজ, চকরিয়া থেকে: কক্সবাজারের চকরিয়া সেফটিক ট্যাংক পরিষ্কার করতে গিয়ে একই পরিবারের তিন জনের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (৯আগস্ট) রাত ১১টার দিকে উপজেলার বিএমচর ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ড দক্ষিণ বহদ্দারকাটা এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন চকরিয়ার বিএমচর ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ড দক্ষিণ বহদ্দারকাটায় এলাকার আনোয়ার হোসেন(৮০),নিহত আনোয়ার হোসেনের দুই পুত্র শাহাদাত হোসেন (৫০) ও শহিদুল ইসলাম (২২)।
সেফটি ট্যাংক কেটে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আনোয়ার হোসেন ও তার দুই পুত্রকে উদ্ধার করে চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক আনোয়ার হোসনের দুই পুত্রকে মৃত্যু ঘোষণা করে। এছাড়া আনোয়ার হোসেন গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ে। তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য জন্য চট্রগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আজ ভোরে(১০ আগস্ট) নিহত দুই ভাইয়ের পিতা আনোয়ার হোসনের মৃত্যু হয়।
এ বিষয়টি নিশ্চিত করেন চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা( ওসি) মোহাম্মদ জাবেদ। তিনি নিহতের পরিবারের বরাতে বলেন, ট্যাংক ভর্তি হাওয়ায়। তারা দুই ভাই পরিষ্কার করতে নামে। প্রথমে ছোট ভাই ট্যাংকে নামেন। কিন্তু অক্সিজেন সংকটে পড়ে তিনি উঠতে পারেননি। তাকে বাঁচাতে নেমে বড় ভাইও অক্সিজেন সংকটে পড়েন। এরপর দুই পুত্র উদ্ধার করতে পিতা আনোয়ার হোসেনও ট্যাংকে নামেন, ফলেন তাদের পিতা আনোয়ার হোসেনও গুরতুর অসুস্থ হয়ে পড়ে।পরে খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এসে পিতা ও তার দুই পুত্রকে উদ্ধার করে।
চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে চিকিৎসক গোলাম মাওলা দুই পুত্রকে মৃত ঘোষণা করে। উন্নত চিকিৎসার জন্য নিহত দুই ভাইয়ের পিতা আনোয়ার হোসনকে চট্রগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ ভোরে (১০ আগস্ট) তার ও মৃত্যু হয়। তিনি আরও বলেন, পিতা ও তার দুই পুত্রের মরদেহের সুরাতহাল প্রতিবেদন প্রস্তুত করা হয়েছে। এ ঘটনায় অপমৃত্যুর মামলা হবে।
নিহতরা হলেন চকরিয়ার বিএমচর ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ড দক্ষিণ বহদ্দারকাটায় এলাকার আনোয়ার হোসেন(৮০),নিহত আনোয়ার হোসেনের দুই পুত্র শাহাদাত হোসেন (৫০) ও শহিদুল ইসলাম (২২)।
সেফটি ট্যাংক কেটে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আনোয়ার হোসেন ও তার দুই পুত্রকে উদ্ধার করে চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক আনোয়ার হোসনের দুই পুত্রকে মৃত্যু ঘোষণা করে। এছাড়া আনোয়ার হোসেন গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ে। তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য জন্য চট্রগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আজ ভোরে(১০ আগস্ট) নিহত দুই ভাইয়ের পিতা আনোয়ার হোসনের মৃত্যু হয়।
এ বিষয়টি নিশ্চিত করেন চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা( ওসি) মোহাম্মদ জাবেদ। তিনি নিহতের পরিবারের বরাতে বলেন, ট্যাংক ভর্তি হাওয়ায়। তারা দুই ভাই পরিষ্কার করতে নামে। প্রথমে ছোট ভাই ট্যাংকে নামেন। কিন্তু অক্সিজেন সংকটে পড়ে তিনি উঠতে পারেননি। তাকে বাঁচাতে নেমে বড় ভাইও অক্সিজেন সংকটে পড়েন। এরপর দুই পুত্র উদ্ধার করতে পিতা আনোয়ার হোসেনও ট্যাংকে নামেন, ফলেন তাদের পিতা আনোয়ার হোসেনও গুরতুর অসুস্থ হয়ে পড়ে।পরে খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এসে পিতা ও তার দুই পুত্রকে উদ্ধার করে।
চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে চিকিৎসক গোলাম মাওলা দুই পুত্রকে মৃত ঘোষণা করে। উন্নত চিকিৎসার জন্য নিহত দুই ভাইয়ের পিতা আনোয়ার হোসনকে চট্রগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ ভোরে (১০ আগস্ট) তার ও মৃত্যু হয়। তিনি আরও বলেন, পিতা ও তার দুই পুত্রের মরদেহের সুরাতহাল প্রতিবেদন প্রস্তুত করা হয়েছে। এ ঘটনায় অপমৃত্যুর মামলা হবে।