এবার একটি জায়গায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা হতে পারত লিটন দাস ও তামিম ইকবালের। ২০১৯ বিশ্বকাপের পর রান সংগ্রহে লিটনের চেয়ে মাত্র ৩ রান পিছিয়ে তামিম। সুযোগ ছিল, লিটনকে তামিমের ছাড়িয়ে যাওয়ার। তবে, চোটের কারণে এশিয়া কাপ থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়েছেন তামিম। তাই আপাতত লিটনকে ছোঁয়ার সুযোগ পাচ্ছেন না তিনি।
এদিকে ইংল্যান্ড বিশ্বকাপের পর নিজের খেলা ৩৯ ইনিংসে লিটনের রান ১ হাজার ৪৪৫, গড় ৪২.৫০। এক ইনিংস বেশি খেলা তামিমের রান ১ হাজার ৪৪২, গড় ৪০.০৫। ২০২৩ বিশ্বকাপে সুযোগ পেয়েছে এমন দেশগুলোর খেলোয়াড়দের মধ্যে লিটনের রান তৃতীয় সর্বোচ্চ। আর তামিম আছেন চারে।
৪ বছরে রান তোলায় সবার ওপরে পাকিস্তানের অধিনায়ক বাবর আজম। নিজের খেলা ২৮ ইনিংসে বাবরের রান ১ হাজার ৮৭৬। গড়ও ঈর্ষণীয়, ৭২.১৫। দীর্ঘদিন যাবত ফর্মে নেই ভারতের ব্যাটার বিরাট কোহলি। তবে ইংল্যান্ড বিশ্বকাপের পর রান তোলায় দ্বিতীয় তিনি। ৩৭ ইনিংসে ৪৬.০৫ গড়ে ১ হাজার ৬১২ রান করেছেন তিনি।
এদিকে বোলিংয়ে বেশ উজ্জ্বল বাংলাদেশের অফ স্পিনার মেহেদি হাসান মিরাজ। ইংল্যান্ড বিশ্বকাপের পর নিজের খেলা ৪০ ইনিংসে মিরাজের উইকেটসংখ্যা, ৫৩। এই সময়ে তার চেয়ে বেশি উইকেট নিয়েছেন দুইজন লেগ স্পিনার। অস্ট্রেলিয়ার অ্যাডাম জাম্পা এবং শ্রীলংকার ভানিন্দু হাসারাঙ্গা।
এদিকে ৩১ ইনিংসে জাম্পার উইকেট ৬৬, গড় মাত্র ২০.৬৯। আর ৩৮ ইনিংস খেলা হাসারাঙ্গার উইকেট সংখ্যা ৫৮। মিরাজের ঘাড়েই নিঃশ্বাস ছাড়ছেন ভারতের শার্দূল ঠাকুর। ৩৩ ইনিংসে ৫২ উইকেট তার। তালিকার একমাত্র পেসারও তিনি। এই সময়ে উইকেট সংখ্যায় পাঁচে ভারতের চায়নাম্যান স্পিনার কুলদ্বীপ যাদব। ৩৩ ইনিংসে তার শিকার ৪৮ উইকেট।
এদিকে ইংল্যান্ড বিশ্বকাপের পর নিজের খেলা ৩৯ ইনিংসে লিটনের রান ১ হাজার ৪৪৫, গড় ৪২.৫০। এক ইনিংস বেশি খেলা তামিমের রান ১ হাজার ৪৪২, গড় ৪০.০৫। ২০২৩ বিশ্বকাপে সুযোগ পেয়েছে এমন দেশগুলোর খেলোয়াড়দের মধ্যে লিটনের রান তৃতীয় সর্বোচ্চ। আর তামিম আছেন চারে।
৪ বছরে রান তোলায় সবার ওপরে পাকিস্তানের অধিনায়ক বাবর আজম। নিজের খেলা ২৮ ইনিংসে বাবরের রান ১ হাজার ৮৭৬। গড়ও ঈর্ষণীয়, ৭২.১৫। দীর্ঘদিন যাবত ফর্মে নেই ভারতের ব্যাটার বিরাট কোহলি। তবে ইংল্যান্ড বিশ্বকাপের পর রান তোলায় দ্বিতীয় তিনি। ৩৭ ইনিংসে ৪৬.০৫ গড়ে ১ হাজার ৬১২ রান করেছেন তিনি।
এদিকে বোলিংয়ে বেশ উজ্জ্বল বাংলাদেশের অফ স্পিনার মেহেদি হাসান মিরাজ। ইংল্যান্ড বিশ্বকাপের পর নিজের খেলা ৪০ ইনিংসে মিরাজের উইকেটসংখ্যা, ৫৩। এই সময়ে তার চেয়ে বেশি উইকেট নিয়েছেন দুইজন লেগ স্পিনার। অস্ট্রেলিয়ার অ্যাডাম জাম্পা এবং শ্রীলংকার ভানিন্দু হাসারাঙ্গা।
এদিকে ৩১ ইনিংসে জাম্পার উইকেট ৬৬, গড় মাত্র ২০.৬৯। আর ৩৮ ইনিংস খেলা হাসারাঙ্গার উইকেট সংখ্যা ৫৮। মিরাজের ঘাড়েই নিঃশ্বাস ছাড়ছেন ভারতের শার্দূল ঠাকুর। ৩৩ ইনিংসে ৫২ উইকেট তার। তালিকার একমাত্র পেসারও তিনি। এই সময়ে উইকেট সংখ্যায় পাঁচে ভারতের চায়নাম্যান স্পিনার কুলদ্বীপ যাদব। ৩৩ ইনিংসে তার শিকার ৪৮ উইকেট।