এবার পাঁচ বছর মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার তিন দিন আগেই পাকিস্তানের পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ জাতীয় পরিষদ ভেঙে দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট। প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের পরামর্শ অনুযায়ী পাকিস্তানের পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ জাতীয় পরিষদ ভেঙে দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট আরিফ আলভি।
গতকাল বুধবার রাতে জাতীয় পরিষদের পাঁচ বছর মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার তিন দিন আগেই এটি ভেঙে দেন তিনি। ১২ অগাস্ট জাতীয় পরিষদের মেয়ার পূর্ণ হতো। পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ ভেঙে দেওয়ার পরামর্শ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শরিফের পাঠানো একটি সারসংক্ষেপ মধ্যরাতের আগেই অনুমোদন করেন আলভি।
এর মাধ্যমে শরিফ সরকারেরও অবসান ঘটে। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেষ দিনটিতে শরিফ তার মন্ত্রিসভার এক বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন, পার্লামেন্টে একটি বিদায়ী ভাষণ দেন এবং প্রবাসী পাকিস্তানিদের দুটি বৈঠকে যোগ দেন ও ইসলামাবাদে একটি ‘অলিম্পিক ভিলেজের’ ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন বলে জানিয়েছে পাকিস্তানের ইংরেজি ভাষার দৈনিক ডন।
জাতীয় পরিষদ বিলুপ্তির মাধ্যমে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে পাকিস্তানে জাতীয় নির্বাচনের পট প্রস্তুত হল। এখন একটি কেয়ারটেকার সরকার গঠন করা হবে। শরিফ ও বিলুপ্ত জাতীয় পরিষদের বিরোধীদলগুলোর নেতারা তত্ত্বাবধায়ক প্রশাসন বেছে নেবেন।
এদিকে সংবিধান অনুযায়ী পার্লামেন্টে ভেঙে দেওয়ার ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারই জাতীয় নির্বাচনের সময় দায়িত্ব পালন করবে।
গতকাল বুধবার রাতে জাতীয় পরিষদের পাঁচ বছর মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার তিন দিন আগেই এটি ভেঙে দেন তিনি। ১২ অগাস্ট জাতীয় পরিষদের মেয়ার পূর্ণ হতো। পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ ভেঙে দেওয়ার পরামর্শ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শরিফের পাঠানো একটি সারসংক্ষেপ মধ্যরাতের আগেই অনুমোদন করেন আলভি।
এর মাধ্যমে শরিফ সরকারেরও অবসান ঘটে। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেষ দিনটিতে শরিফ তার মন্ত্রিসভার এক বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন, পার্লামেন্টে একটি বিদায়ী ভাষণ দেন এবং প্রবাসী পাকিস্তানিদের দুটি বৈঠকে যোগ দেন ও ইসলামাবাদে একটি ‘অলিম্পিক ভিলেজের’ ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন বলে জানিয়েছে পাকিস্তানের ইংরেজি ভাষার দৈনিক ডন।
জাতীয় পরিষদ বিলুপ্তির মাধ্যমে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে পাকিস্তানে জাতীয় নির্বাচনের পট প্রস্তুত হল। এখন একটি কেয়ারটেকার সরকার গঠন করা হবে। শরিফ ও বিলুপ্ত জাতীয় পরিষদের বিরোধীদলগুলোর নেতারা তত্ত্বাবধায়ক প্রশাসন বেছে নেবেন।
এদিকে সংবিধান অনুযায়ী পার্লামেন্টে ভেঙে দেওয়ার ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারই জাতীয় নির্বাচনের সময় দায়িত্ব পালন করবে।