চিরকুট এসব কথা লিখে বগুড়ার শেরপুর উপজেলার গাড়িদহ ইউনিয়নে গলায় ফাঁস দিয়ে অনিকা সরকার বিন্দু (১৮) নামে শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছে। বুধবার (৯ আগস্ট) সকালে দিকে বৃন্দাবনপাড়ার এলাকায় তার নিজ ঘর থেকে লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। ওই ছাত্রী শেরপুর শহরের শেরউড ইন্টারন্যাশনাল (প্রা:) স্কুল এন্ড কলেজের এইচএসসির বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ছিল ও উপজেলার গাড়ীদহ ইউনিয়নের বৃন্দাবন পাড়ার অতুল চন্দ্র সরকারের মেয়ে।
আগামী ১৭ আগস্ট ছিল তার এইচএসসি পরীক্ষা। গত মঙ্গলবার দিবাগত রাতে গলায় ওড়না পেচিয়ে সিলিং ফ্যানের সাথে ঝুলিয়ে আত্মহত্যা করে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন শেরপুর থানা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) রবিউল ইসলাম।
নিহতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার রাতের খাবর শেষে লেখাপড়া ও ঘুমানোর জন্য নিজকক্ষে যায়। সকালে বুধবার (৯ আগস্ট) সকাল সাড়ে ৮টা পর্যন্ত অনিকা সরকার বিন্দুর কোন সাড়া না পেয়ে ঘরের অন্য দরজা খুলে। এ সময় বিন্ধুর লাশ সিলিং ফ্যানের সাথে ঝুলতে দেখে। তখন মা চিৎকার দিলে প্রতিবেশীরা এসে লাশটি নামায়। পরে পুলিশকে খবর দিল এসআই রবিউল ইসলাম ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার।
এ বিষয়ে শেরপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এআই) রবিউল ইসলাম জানান, নিহতের হাতের লেখা চিরকুট উদ্ধার করা হয়েছে। সেখানে লেখা আছে, “বাবা-মা তোমরা ভালো থেকো, আর কোনদিন বিরক্ত করব না।” এছাড়াও আরো কিছু লেখা আছে যা তদন্ত শেষে জানানো হবে। এবং লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আজমগীর হোসেন বলেন, যেহুত চিরকুট পেয়েছি তদন্ত করে আসল রহস্য উৎঘটন করা হবে। এবং থানায় ইউডি মামলা করা হয়েছে এবং ময়নাতদন্ত শেষে লাশ পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হবে।
আগামী ১৭ আগস্ট ছিল তার এইচএসসি পরীক্ষা। গত মঙ্গলবার দিবাগত রাতে গলায় ওড়না পেচিয়ে সিলিং ফ্যানের সাথে ঝুলিয়ে আত্মহত্যা করে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন শেরপুর থানা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) রবিউল ইসলাম।
নিহতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার রাতের খাবর শেষে লেখাপড়া ও ঘুমানোর জন্য নিজকক্ষে যায়। সকালে বুধবার (৯ আগস্ট) সকাল সাড়ে ৮টা পর্যন্ত অনিকা সরকার বিন্দুর কোন সাড়া না পেয়ে ঘরের অন্য দরজা খুলে। এ সময় বিন্ধুর লাশ সিলিং ফ্যানের সাথে ঝুলতে দেখে। তখন মা চিৎকার দিলে প্রতিবেশীরা এসে লাশটি নামায়। পরে পুলিশকে খবর দিল এসআই রবিউল ইসলাম ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার।
এ বিষয়ে শেরপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এআই) রবিউল ইসলাম জানান, নিহতের হাতের লেখা চিরকুট উদ্ধার করা হয়েছে। সেখানে লেখা আছে, “বাবা-মা তোমরা ভালো থেকো, আর কোনদিন বিরক্ত করব না।” এছাড়াও আরো কিছু লেখা আছে যা তদন্ত শেষে জানানো হবে। এবং লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আজমগীর হোসেন বলেন, যেহুত চিরকুট পেয়েছি তদন্ত করে আসল রহস্য উৎঘটন করা হবে। এবং থানায় ইউডি মামলা করা হয়েছে এবং ময়নাতদন্ত শেষে লাশ পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হবে।