এবার পবিত্র কোরআন পাঠকালে একজন মুয়াজ্জিন ইন্তেকাল হয়েছে। তিনি ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার একটি মসজিদে কোরআন পড়ছিলেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার মৃত্যুকালের ভিডিও ভাইরাল হয়। ফিলিস্তিন মসজিদ নামে এক ফেসবুক পেইজে প্রকাশিত ভিডিওতে দেখা যায়, বাসাম আল-সুওয়ারকি আবু হাইসাম সেই মসজিদের মুয়াজ্জিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
গত শনিবার শেষ রাতে তিনি আজান দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। তখন মসজিদের ভেতর পবিত্র কোরআন পাঠ করছিলেন। এর কিছুক্ষণ পরই তিনি ইন্তেকাল করেন। ফিলিস্তিন মসজিদের ইমাম ড. মুহাম্মদ আল-নাজি বলেছেন, ‘আমরা আজ এই মসজিদের একটি স্তম্ভ হারিয়েছি। তিনি খুবই সৎ ও আল্লাহভীরু ব্যক্তি ছিলেন। মহান আল্লাহ মুয়াজ্জিনের সম্মান ও মর্যাদা বৃদ্ধি করুন।’
এ সময় তিনি আরো জানান, আবু হাইসামের মৃত্যুর ঘটনা অবরুদ্ধ গাজাবাসীসহ সারা বিশ্বের মানুষের মধ্যে অন্যরকম অনুভূতি তৈরি করেছে। যদিও তিনি ইংরেজি ভাষার শিক্ষক ছিলেন, কিন্তু তিনি স্বেচ্ছাসেবী মুয়াজ্জিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করতেন।
এদিকে মসজিদ পরিচালনা পর্ষদের সদস্য আবু মালিক বলেন, ‘আবু হাইসাম আল্লাহর ঘরের সেবায় সর্বদা নিমগ্ন থাকতেন। তিনি নিজ ঘরে যতটুকু সময় পার করতেন এর চেয়ে অনেক বেশি সময় মসজিদে থাকতেন। তিনি আল্লাহর বিশেষ গুণসম্পন্ন বান্দাদের একজন।’ সূত্র : আল-জাজিরা মুবাশির
গত শনিবার শেষ রাতে তিনি আজান দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। তখন মসজিদের ভেতর পবিত্র কোরআন পাঠ করছিলেন। এর কিছুক্ষণ পরই তিনি ইন্তেকাল করেন। ফিলিস্তিন মসজিদের ইমাম ড. মুহাম্মদ আল-নাজি বলেছেন, ‘আমরা আজ এই মসজিদের একটি স্তম্ভ হারিয়েছি। তিনি খুবই সৎ ও আল্লাহভীরু ব্যক্তি ছিলেন। মহান আল্লাহ মুয়াজ্জিনের সম্মান ও মর্যাদা বৃদ্ধি করুন।’
এ সময় তিনি আরো জানান, আবু হাইসামের মৃত্যুর ঘটনা অবরুদ্ধ গাজাবাসীসহ সারা বিশ্বের মানুষের মধ্যে অন্যরকম অনুভূতি তৈরি করেছে। যদিও তিনি ইংরেজি ভাষার শিক্ষক ছিলেন, কিন্তু তিনি স্বেচ্ছাসেবী মুয়াজ্জিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করতেন।
এদিকে মসজিদ পরিচালনা পর্ষদের সদস্য আবু মালিক বলেন, ‘আবু হাইসাম আল্লাহর ঘরের সেবায় সর্বদা নিমগ্ন থাকতেন। তিনি নিজ ঘরে যতটুকু সময় পার করতেন এর চেয়ে অনেক বেশি সময় মসজিদে থাকতেন। তিনি আল্লাহর বিশেষ গুণসম্পন্ন বান্দাদের একজন।’ সূত্র : আল-জাজিরা মুবাশির