চলমান লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ দিয়ে প্রথমবারের মত ফ্রাঞ্চাইজি ক্রিকেট খেলেছেন বাংলাদেশের ব্যাটার তাওহিদ হৃদয়। ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন জাফনা কিংসের হয়ে খেলেছেন টাইগার এই ব্যাটার। প্রথম ম্যাচ থেকেই শ্রীলঙ্কায় নিজের জাত চিনিয়েছেন তিনি। আকাশছোঁয়া স্ট্রাইক রেটে প্রতিপক্ষের বোলারদের ভুগিয়েছেন, দলকেও এনে দিয়েছেন সাফল্য।
তবে জাতীয় দলের ক্যাম্পের জন্য এলপিএলের মাঝপথে দেশে ফিরে এসেছেন হৃদয়। হৃদয়কে জাফনা কিংস দলে নিয়েছিল শোয়েব মালিকের পরিবর্তে। শোয়েব মালিক এতদিন ব্যস্ত ছিলেন কানাডার গ্লোবাল টি-২০ লিগে। সেই লিগ শেষ, মালিক তাই ফিরে এসেছেন লঙ্কায়। কিন্তু হৃদয় যা ফর্মে আছেন, তাতে জাফনা খুব করে চাচ্ছিল তিনি যেন টুর্নামেন্টের বাকি অংশেও থাকেন দলের সাথে।
হৃদয় বিসিবি থেকে অনাপত্তিপত্র পেয়েছিলেন ৮ আগস্ট পর্যন্ত। তবে অনাপত্তিপত্রের মেয়াদ বাড়ানোর জন্য বোর্ডের কাছে কোনো আবেদনই করেননি অনূর্ধ্ব-১৯ দলের হয়ে ২০২০ সালে বাংলাদেশকে বিশ্বকাপ জেতানো এই ব্যাটার। কলম্বো স্ট্রাইকার্সের বিপক্ষে মঙ্গলবার ছিল তার শেষ ম্যাচ।
শেষটাও করেছেন রঙিন, চার মেরে দলকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন বাংলাদেশি ব্যাটার। জাফনার হয়ে ৬ ম্যাচ খেলেছেন হৃদয়। ৩ ম্যাচে দলের জয়ে তার ছিল সরাসরি অবদান। ৩৮ এর বেশি গড়ে করেছেন ১৫৫ রান। রান সংগ্রাহকের তালিকায় তার স্থান এখন তিন নম্বরে। তাই বলা যায়, এলপিএলে স্মরণীয় টুর্নামেন্ট খেলেছেন হৃদয়।
তাই তো তাকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে পোস্ট করেছে জাফনা। ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজে তারা লিখেছে, 'তিনি এলেন, জয় করলেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত তাকে আমাদের ছেড়ে দিতে হচ্ছে। আমরা এই তরুণ সুপারস্টারের দারুণ উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করি। ধন্যবাদ হৃদয় ভাই।'
তবে জাতীয় দলের ক্যাম্পের জন্য এলপিএলের মাঝপথে দেশে ফিরে এসেছেন হৃদয়। হৃদয়কে জাফনা কিংস দলে নিয়েছিল শোয়েব মালিকের পরিবর্তে। শোয়েব মালিক এতদিন ব্যস্ত ছিলেন কানাডার গ্লোবাল টি-২০ লিগে। সেই লিগ শেষ, মালিক তাই ফিরে এসেছেন লঙ্কায়। কিন্তু হৃদয় যা ফর্মে আছেন, তাতে জাফনা খুব করে চাচ্ছিল তিনি যেন টুর্নামেন্টের বাকি অংশেও থাকেন দলের সাথে।
হৃদয় বিসিবি থেকে অনাপত্তিপত্র পেয়েছিলেন ৮ আগস্ট পর্যন্ত। তবে অনাপত্তিপত্রের মেয়াদ বাড়ানোর জন্য বোর্ডের কাছে কোনো আবেদনই করেননি অনূর্ধ্ব-১৯ দলের হয়ে ২০২০ সালে বাংলাদেশকে বিশ্বকাপ জেতানো এই ব্যাটার। কলম্বো স্ট্রাইকার্সের বিপক্ষে মঙ্গলবার ছিল তার শেষ ম্যাচ।
শেষটাও করেছেন রঙিন, চার মেরে দলকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন বাংলাদেশি ব্যাটার। জাফনার হয়ে ৬ ম্যাচ খেলেছেন হৃদয়। ৩ ম্যাচে দলের জয়ে তার ছিল সরাসরি অবদান। ৩৮ এর বেশি গড়ে করেছেন ১৫৫ রান। রান সংগ্রাহকের তালিকায় তার স্থান এখন তিন নম্বরে। তাই বলা যায়, এলপিএলে স্মরণীয় টুর্নামেন্ট খেলেছেন হৃদয়।
তাই তো তাকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে পোস্ট করেছে জাফনা। ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজে তারা লিখেছে, 'তিনি এলেন, জয় করলেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত তাকে আমাদের ছেড়ে দিতে হচ্ছে। আমরা এই তরুণ সুপারস্টারের দারুণ উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করি। ধন্যবাদ হৃদয় ভাই।'