গত কয়েকদিনের টানা বর্ষণে পাহাড়ি ঢলে দীঘিনালায় কালভার্ট ও বাঘাইহাটে রাস্তা ডুবে গিয়ে খাগড়াছড়ির সঙ্গে সাজেকের সড়ক যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে। এতে সাজেকে আটকা পড়েছেন তিন থেকে চারশ পর্যটক। বুধবার (৯ আগস্ট) রাস্তা থেকে পানি না কমায় আজও তারা সাজেকে অবস্থান করছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, অতি বর্ষণের ফলে উজান হতে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলার প্রধান সড়কের একটি কালভার্ট ডুবে যায়। ফলে খাগড়াছড়ি থেকে দীঘিনালা যান চলাচল বন্ধ ছিল। যেহেতু সাজেকে দীঘিনালা হয়ে যাতায়াত করতে হয়, তাই সাজেকে যাতায়াতের পথও বন্ধ আছে। মঙ্গলবার (৮ আগস্ট) সাজেক থেকে কোনো গাড়ি ছেড়ে আসেনি বা বাঘাইহাট থেকেও সাজেকে কোন গাড়ি প্রবেশ করতে পারেনি। তাই সাজেকে অবস্থানরত পর্যটকরা সেখানেই আটকা পড়ে। বুধবারও পর্যটকরা সেখানেই অবস্থান করছেন।
সাজেক হিল ভিউ রিসোর্টের মালিক ইন্দ্রজিৎ চাকমা বলেন, গতকালের মতো আজও কোনো গাড়ি ছেড়ে যায়নি। ফলে নতুন কোন পর্যটক সাজেকে প্রবেশ করতে পারেনি। অবস্থানরত পর্যটকদের আজও সাজেকে থাকতে হবে। পর্যটকদের জন্য কটেজ রিসোর্ট ভাড়া ৫০% কমানো হয়েছে।
সাজেক রিসোর্ট কটেজ মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক জেরি লুসাই বলেন, রাস্তা পরিষ্কার না হওয়াতে আজ বুধবারও সাজেকের সঙ্গে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল রাত থেকে সাজেকে বৃষ্টিপাত কিছুটা কমেছে। আজ সকালেও তেমন বৃষ্টি হয়নি। আশা করছি রাস্তা থেকে পানি নেমে যাবে। যদি পানি নামার সংবাদ পাই তাহলে আজ বিকেলেই গাড়ি ছাড়ার চেষ্টা করব।
তিনি আরও বলেন, সাজেকের সব রিসোর্ট কটেজ মিলিয়ে বর্তমানে দুই থেকে তিন শ পর্যটক সাজেকে আছেন। কিছু রিসোর্ট কটেজ মালিক আজকের জন্য পর্যটকদের থাকা সম্পূর্ণ ফ্রি করে দিয়েছেন, আর কিছু মালিক ৫০% ছাড় দিয়েছেন। আশা করছি পর্যটকদের কোনো অসুবিধা হবে না।
বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রুমানা আক্তার বলেন, আমি বাঘাইহাট জোনের সঙ্গে কথা বলে জানতে পেরেছি বাঘাইহাটে পানি কিছুটা কমেছে কিন্তু যাতায়ত ব্যবস্থা পুরোপুরি ভালো হয়নি। তবে অনেক পর্যটক নিজ দায়িত্বে ভেঙে ভেঙে অর্ধেক গাড়িতে এবং অর্ধেক পথ নৌকা পার হয়ে চলে যাচ্ছেন বলে জানতে পেরেছি। বাঘাইছড়ির বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় কবে নাগাদ সাজেকে যাতায়াত ব্যবস্থা স্বাভাবিক হবে তা বলা যাচ্ছে না।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, অতি বর্ষণের ফলে উজান হতে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলার প্রধান সড়কের একটি কালভার্ট ডুবে যায়। ফলে খাগড়াছড়ি থেকে দীঘিনালা যান চলাচল বন্ধ ছিল। যেহেতু সাজেকে দীঘিনালা হয়ে যাতায়াত করতে হয়, তাই সাজেকে যাতায়াতের পথও বন্ধ আছে। মঙ্গলবার (৮ আগস্ট) সাজেক থেকে কোনো গাড়ি ছেড়ে আসেনি বা বাঘাইহাট থেকেও সাজেকে কোন গাড়ি প্রবেশ করতে পারেনি। তাই সাজেকে অবস্থানরত পর্যটকরা সেখানেই আটকা পড়ে। বুধবারও পর্যটকরা সেখানেই অবস্থান করছেন।
সাজেক হিল ভিউ রিসোর্টের মালিক ইন্দ্রজিৎ চাকমা বলেন, গতকালের মতো আজও কোনো গাড়ি ছেড়ে যায়নি। ফলে নতুন কোন পর্যটক সাজেকে প্রবেশ করতে পারেনি। অবস্থানরত পর্যটকদের আজও সাজেকে থাকতে হবে। পর্যটকদের জন্য কটেজ রিসোর্ট ভাড়া ৫০% কমানো হয়েছে।
সাজেক রিসোর্ট কটেজ মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক জেরি লুসাই বলেন, রাস্তা পরিষ্কার না হওয়াতে আজ বুধবারও সাজেকের সঙ্গে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল রাত থেকে সাজেকে বৃষ্টিপাত কিছুটা কমেছে। আজ সকালেও তেমন বৃষ্টি হয়নি। আশা করছি রাস্তা থেকে পানি নেমে যাবে। যদি পানি নামার সংবাদ পাই তাহলে আজ বিকেলেই গাড়ি ছাড়ার চেষ্টা করব।
তিনি আরও বলেন, সাজেকের সব রিসোর্ট কটেজ মিলিয়ে বর্তমানে দুই থেকে তিন শ পর্যটক সাজেকে আছেন। কিছু রিসোর্ট কটেজ মালিক আজকের জন্য পর্যটকদের থাকা সম্পূর্ণ ফ্রি করে দিয়েছেন, আর কিছু মালিক ৫০% ছাড় দিয়েছেন। আশা করছি পর্যটকদের কোনো অসুবিধা হবে না।
বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রুমানা আক্তার বলেন, আমি বাঘাইহাট জোনের সঙ্গে কথা বলে জানতে পেরেছি বাঘাইহাটে পানি কিছুটা কমেছে কিন্তু যাতায়ত ব্যবস্থা পুরোপুরি ভালো হয়নি। তবে অনেক পর্যটক নিজ দায়িত্বে ভেঙে ভেঙে অর্ধেক গাড়িতে এবং অর্ধেক পথ নৌকা পার হয়ে চলে যাচ্ছেন বলে জানতে পেরেছি। বাঘাইছড়ির বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় কবে নাগাদ সাজেকে যাতায়াত ব্যবস্থা স্বাভাবিক হবে তা বলা যাচ্ছে না।