কয়েকদিনের টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে রাঙামাটির বাঘাইছড়িতে বেশ কয়েকটি স্থানে পাহাড় ধস এবং নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। সৃষ্টি হয়েছে সড়কযোগের প্রতিবন্ধকতা। এরই মধ্যে বাঘাইছড়ি উপজেলা প্রশাসন বাঘাইহাট বাজার ও মাচালং সেতুতে যান চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে। এতে সাজেকে আটকা পড়েছেন দূর-দূরান্ত থেকে আসা প্রায় ৩ শতাধিক পর্যটক।
মঙ্গলবার (৮ আগস্ট) সন্ধ্যায় এতথ্য নিশ্চিত করেছে বাঘাইছড়ি উপজেলা প্রশাসন।
বাঘাইছড়ি উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হওয়া বৃষ্টিতে বাঘাইছড়ি উপজেলার পৌরসভাসহ মোট ৬টি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। বিভিন্ন স্থানে পাহাড় ধসে পড়েছে। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ৪৬টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে এবং বর্তমানে অনেক পরিবার আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান করছে।
সাজেকের কুড়েঘর এর রিসোর্টের মালিক জোতেন ত্রিপুরা বলেন, বর্তমানে সাজেকে ২০ থেকে ২৫টি গাড়ি আটকে আছে। এখানে আটকা পড়া পর্যটকের সংখ্যা তিন শতাধিক হবে। পর্যটকেরা বর্তমানে যার যার ভাড়া করা রিসোর্টে অবস্থান করছেন।
বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রুমানা আক্তার জানান, সাজেকে প্রায় তিন শতাধিক পর্যটক আটকে রয়েছেন। তাঁরা গতকাল সাজেকে বেড়াতে এসেছেন। বর্তমানে তারা রিসোর্টে অবস্থান করছেন।
মঙ্গলবার (৮ আগস্ট) সন্ধ্যায় এতথ্য নিশ্চিত করেছে বাঘাইছড়ি উপজেলা প্রশাসন।
বাঘাইছড়ি উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হওয়া বৃষ্টিতে বাঘাইছড়ি উপজেলার পৌরসভাসহ মোট ৬টি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। বিভিন্ন স্থানে পাহাড় ধসে পড়েছে। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ৪৬টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে এবং বর্তমানে অনেক পরিবার আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান করছে।
সাজেকের কুড়েঘর এর রিসোর্টের মালিক জোতেন ত্রিপুরা বলেন, বর্তমানে সাজেকে ২০ থেকে ২৫টি গাড়ি আটকে আছে। এখানে আটকা পড়া পর্যটকের সংখ্যা তিন শতাধিক হবে। পর্যটকেরা বর্তমানে যার যার ভাড়া করা রিসোর্টে অবস্থান করছেন।
বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রুমানা আক্তার জানান, সাজেকে প্রায় তিন শতাধিক পর্যটক আটকে রয়েছেন। তাঁরা গতকাল সাজেকে বেড়াতে এসেছেন। বর্তমানে তারা রিসোর্টে অবস্থান করছেন।