ইবি প্রতিনিধি: ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) পোষ্য কোটায় ভর্তিতে শর্ত শিথিল করাসহ ১২ দফা দাবি জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তারা। সোমবার (৭ আগস্ট) বেলা ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ভবনের সেমিনার কক্ষে কর্মকর্তাদের পক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি করেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ন্যায্য অধিকার বাস্তবায়ন কমিটি।
তথ্য মতে, গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ন্যূনতম ৩০ নম্বর পাওয়া শিক্ষার্থীরা ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন বলে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে কর্তৃপক্ষ। এতে পরীক্ষায় ন্যূনতম পাশ নম্বর (৩০) পাওয়া মুক্তিযোদ্ধা, প্রতিবন্ধী, নৃ-গোষ্ঠী, উপজাতি, হরিজন-দলিত জনগোষ্ঠী, খেলোয়াড় এবং পোষ্য কোটার শিক্ষার্থীদের বিভাগীয় শর্ত-পূরণ সাপেক্ষে ভর্তির জন্য আবেদন করার নির্দেশনা দেওয়া হয়। যার ফলে ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। কারণ পোষ্য কোটা থাকা সত্ত্বেও শর্ত-পূরণ না করতে পারায় তাদের সন্তানরা বিশেষ সুবিধায় ভর্তি হতে পারছেন না।
আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে কর্মকর্তা সমিতির সভাপতি ও ন্যায্য অধিকার বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক এ টি এম এমদাদুল আলম বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর থেকে শিক্ষক-কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা পোষ্য কোটার সুবিধা ভোগ করে আসছে। কিন্তু বর্তমানে পোষ্যসহ অন্যান্য কোটাধারীদের এই সুবিধা থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে। এই দাবিতে উপচার্যের কাছে আমরা স্মারকলিপি দিয়েছি। একইসঙ্গে কর্মবিরতি পালন করে আসছি। কিন্তু উপাচার্য বিষয়টি আমলে নিচ্ছেন না। এর আগেও অনেক দাবির প্রেক্ষিতে তিনি শুধু পাল্টা যুক্তি তুলে ধরেছেন। আইনে থাকলেও সেগুলো বাস্তবায়ন করতে চান না। এতে আমরা উপাচার্যের কর্মকাণ্ডে আস্থাহীনতায় ভুগছি।
পোষ্য কোটায় শর্ত শিথিল করা না হলে আন্দোলন রূপরেখার বিষয়ে তিনি বলেন, সকাল ৯টা থেকে দুপুর দুইটা পর্যন্ত কর্মবিরতি অব্যাহত থাকবে। দাবি না মানলে পরবর্তী কর্মসূচি পরে ঘোষিত হবে। এ ছাড়াও সংবাদ সম্মেলনে ১২টি দাবি তুলে ধরা হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন কর্মকর্তা সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও ন্যায্য অধিকার বাস্তবায়ন কমিটির সদস্য সচিব মো. ওয়ালিদ হাসান মুকুটসহ অন্য কর্মকর্তারা।
তথ্য মতে, গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ন্যূনতম ৩০ নম্বর পাওয়া শিক্ষার্থীরা ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন বলে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে কর্তৃপক্ষ। এতে পরীক্ষায় ন্যূনতম পাশ নম্বর (৩০) পাওয়া মুক্তিযোদ্ধা, প্রতিবন্ধী, নৃ-গোষ্ঠী, উপজাতি, হরিজন-দলিত জনগোষ্ঠী, খেলোয়াড় এবং পোষ্য কোটার শিক্ষার্থীদের বিভাগীয় শর্ত-পূরণ সাপেক্ষে ভর্তির জন্য আবেদন করার নির্দেশনা দেওয়া হয়। যার ফলে ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। কারণ পোষ্য কোটা থাকা সত্ত্বেও শর্ত-পূরণ না করতে পারায় তাদের সন্তানরা বিশেষ সুবিধায় ভর্তি হতে পারছেন না।
আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে কর্মকর্তা সমিতির সভাপতি ও ন্যায্য অধিকার বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক এ টি এম এমদাদুল আলম বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর থেকে শিক্ষক-কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা পোষ্য কোটার সুবিধা ভোগ করে আসছে। কিন্তু বর্তমানে পোষ্যসহ অন্যান্য কোটাধারীদের এই সুবিধা থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে। এই দাবিতে উপচার্যের কাছে আমরা স্মারকলিপি দিয়েছি। একইসঙ্গে কর্মবিরতি পালন করে আসছি। কিন্তু উপাচার্য বিষয়টি আমলে নিচ্ছেন না। এর আগেও অনেক দাবির প্রেক্ষিতে তিনি শুধু পাল্টা যুক্তি তুলে ধরেছেন। আইনে থাকলেও সেগুলো বাস্তবায়ন করতে চান না। এতে আমরা উপাচার্যের কর্মকাণ্ডে আস্থাহীনতায় ভুগছি।
পোষ্য কোটায় শর্ত শিথিল করা না হলে আন্দোলন রূপরেখার বিষয়ে তিনি বলেন, সকাল ৯টা থেকে দুপুর দুইটা পর্যন্ত কর্মবিরতি অব্যাহত থাকবে। দাবি না মানলে পরবর্তী কর্মসূচি পরে ঘোষিত হবে। এ ছাড়াও সংবাদ সম্মেলনে ১২টি দাবি তুলে ধরা হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন কর্মকর্তা সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও ন্যায্য অধিকার বাস্তবায়ন কমিটির সদস্য সচিব মো. ওয়ালিদ হাসান মুকুটসহ অন্য কর্মকর্তারা।