মোহাম্মদ রিদুয়ান হাফিজ, চকরিয়া থেকে: কক্সবাজার চকরিয়া পাহাড়ি বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে। চকরিয়া উপজেলার ১৮ টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভা বন্যার পানিতে ডুবে গেছে। বৃষ্টির তীব্রতা এত বৃদ্ধি পেয়েছে পানি মাতামুহুরি নদীর বিপদসীমা অতিক্রম করে গ্রাম-গঞ্জে ঢুকে পড়ে ফলে এ বন্যা দেখা দেয়।
বিগত ৩/৪ দিন বিরতিহীন বৃষ্টির ফলে এই পাহাড়ি বন্যা দেখা দেয়। চকরিয়া উপজেলার প্রত্যেকটি ইউনিয়ন ও পৌরসভার রাস্তা-ঘাট পানিতে ডুবে গেছে।এছাড়া বাজার-ঘাট, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে।
চকরিয়া উপজেলার লক্ষ লক্ষ মানুষ পানি বন্দি।বাড়ি-ঘর পানিতে ডুবে গেছে।চকরিয়ার ৬৪ হাজার কৃষক পরিবারের স্বপ্ন বন্যার পানিতে বিলীন হয়ে গেছে।হাজার হাজার মৎস্য চাষীর মাছের প্রজেক্ট পানিতে ডুবে গেছে।
চকরিয়া উপজেলার গ্রামীণ সড়ক গুলো বন্যার পানিতে ডুবে গেয়ে প্রায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। চকরিয়া উপজেলার প্রায় ইউনিয়নে বিশুদ্ধ পানি ও শুকনো খাবারের অভাব দেখা দিয়েছে।
চকরিয়া পৌরসভার মেয়র আলমগীর চৌধুরী বলেন, চকরিয়া পৌরসভায় এখন ভয়াবহ বন্যা আর দেখি নাই।বন্যার পানিতে সব রাস্তা-ঘাট ডুবে গেছে।মানুষের ঘর- ডুবে গেছে। মানুষের বিশুদ্ধ পানি ও শুকনো খাবারের অভাব দেখা দিয়েছে। এরপরও পৌরসভা থেকে আমরা পানি বন্দি মানুষদেরকে বিশুদ্ধ পানি ও শুকনো খাবারের ব্যবস্থা করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জেপি দেওয়ান বলেন, চকরিয়া উপজেলায় এ রখম ভয়াবহ বন্যার পরিস্থিতি দেখে আমি খুব মর্মাহত। উপজেলার সব ইউনিয়ন ও পৌরসভা বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে। বন্যার পানি নিষ্কাশনের জন্য সুইস গেইট গুলো সব খুলা রাখা হয়েছে। পানির তীব্রতা এত বেশি যে বন্যার পানি সুইস গেইট দিয়ে বের করে বন্যার পানি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হচ্ছে না।
তিনি আরো বলেন, আমি চকরিয়া উপজেলার সকল ইউপি চেয়ারম্যানদের পানি বন্দি মানুষদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য নির্দেশ দিয়েছে। পানি বন্দি মানুষদেরকে আশ্রয় কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
বিগত ৩/৪ দিন বিরতিহীন বৃষ্টির ফলে এই পাহাড়ি বন্যা দেখা দেয়। চকরিয়া উপজেলার প্রত্যেকটি ইউনিয়ন ও পৌরসভার রাস্তা-ঘাট পানিতে ডুবে গেছে।এছাড়া বাজার-ঘাট, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে।
চকরিয়া উপজেলার লক্ষ লক্ষ মানুষ পানি বন্দি।বাড়ি-ঘর পানিতে ডুবে গেছে।চকরিয়ার ৬৪ হাজার কৃষক পরিবারের স্বপ্ন বন্যার পানিতে বিলীন হয়ে গেছে।হাজার হাজার মৎস্য চাষীর মাছের প্রজেক্ট পানিতে ডুবে গেছে।
চকরিয়া উপজেলার গ্রামীণ সড়ক গুলো বন্যার পানিতে ডুবে গেয়ে প্রায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। চকরিয়া উপজেলার প্রায় ইউনিয়নে বিশুদ্ধ পানি ও শুকনো খাবারের অভাব দেখা দিয়েছে।
চকরিয়া পৌরসভার মেয়র আলমগীর চৌধুরী বলেন, চকরিয়া পৌরসভায় এখন ভয়াবহ বন্যা আর দেখি নাই।বন্যার পানিতে সব রাস্তা-ঘাট ডুবে গেছে।মানুষের ঘর- ডুবে গেছে। মানুষের বিশুদ্ধ পানি ও শুকনো খাবারের অভাব দেখা দিয়েছে। এরপরও পৌরসভা থেকে আমরা পানি বন্দি মানুষদেরকে বিশুদ্ধ পানি ও শুকনো খাবারের ব্যবস্থা করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জেপি দেওয়ান বলেন, চকরিয়া উপজেলায় এ রখম ভয়াবহ বন্যার পরিস্থিতি দেখে আমি খুব মর্মাহত। উপজেলার সব ইউনিয়ন ও পৌরসভা বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে। বন্যার পানি নিষ্কাশনের জন্য সুইস গেইট গুলো সব খুলা রাখা হয়েছে। পানির তীব্রতা এত বেশি যে বন্যার পানি সুইস গেইট দিয়ে বের করে বন্যার পানি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হচ্ছে না।
তিনি আরো বলেন, আমি চকরিয়া উপজেলার সকল ইউপি চেয়ারম্যানদের পানি বন্দি মানুষদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য নির্দেশ দিয়েছে। পানি বন্দি মানুষদেরকে আশ্রয় কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।