এবার মানহানির মামলায় বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ক্ষমা চাইলে তাকে ক্ষমা করে দিতে বলেছেন আলোচিত ইউটিউবার আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম। আজ সোমবার ৭ আগস্ট দুপুর ১২টায় ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল ইসলামের আদালতে ৫০ কোটি টাকার মানহানির মামলার আবেদন করেন তিনি।
এদিকে আদালতে জবানবন্দি দেওয়ার একপর্যায়ে হিরো আলম বলেন, উনি (রিজভী) ক্ষমা চাইলে তাকে যেন মাফ করে দেওয়া হয়। এ সময় তার আইনজীবী মুনসুর আলী রিপন শুনানিতে বলেন, একজন মৃত মানুষের বিপক্ষেও মানহানিকর বক্তব্য দেওয়া উচিত নয়। আর হিরো আলম একজন পরিচিত মুখ।
তিনি একাধিকবার সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন। তাকে মামলার আসামি (রিজভী) যেভাবে কটূক্তি করেছেন, সেটি কোনোভাবেই উচিত হয়নি। এরপর মামলাটি আমলে নিয়ে ডিবি পুলিশকে তদন্তের জন্য নির্দেশ দেন আদালত। একইসঙ্গে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১৩ সেপ্টেম্বর দিন ধার্য করা হয়।
এর আগে, গতকাল রবিবার ৬ আগস্ট দুপুরে ডিবি কার্যালয়ে যান হিরো আলম। সেখান থেকে বেরিয়ে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, বিএনপি নেতা রিজভী আমাকে অশিক্ষিত বলে গালি দিয়েছেন। কোনো রাজনৈতিক নেতা কাউকে অর্ধ-পাগল কিংবা অশিক্ষিত বলতে পারেন না। আমি তিনবার নির্বাচন করেছি। নির্বাচন কমিশন আমাকে যাচাই-বাছাই করে নির্বাচন করতে দিয়েছে। আমি যদি অর্ধ-পাগল হই তাহলে কমিশন আমাকে নির্বাচন করতে দিত না।
এদিকে আদালতে জবানবন্দি দেওয়ার একপর্যায়ে হিরো আলম বলেন, উনি (রিজভী) ক্ষমা চাইলে তাকে যেন মাফ করে দেওয়া হয়। এ সময় তার আইনজীবী মুনসুর আলী রিপন শুনানিতে বলেন, একজন মৃত মানুষের বিপক্ষেও মানহানিকর বক্তব্য দেওয়া উচিত নয়। আর হিরো আলম একজন পরিচিত মুখ।
তিনি একাধিকবার সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন। তাকে মামলার আসামি (রিজভী) যেভাবে কটূক্তি করেছেন, সেটি কোনোভাবেই উচিত হয়নি। এরপর মামলাটি আমলে নিয়ে ডিবি পুলিশকে তদন্তের জন্য নির্দেশ দেন আদালত। একইসঙ্গে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১৩ সেপ্টেম্বর দিন ধার্য করা হয়।
এর আগে, গতকাল রবিবার ৬ আগস্ট দুপুরে ডিবি কার্যালয়ে যান হিরো আলম। সেখান থেকে বেরিয়ে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, বিএনপি নেতা রিজভী আমাকে অশিক্ষিত বলে গালি দিয়েছেন। কোনো রাজনৈতিক নেতা কাউকে অর্ধ-পাগল কিংবা অশিক্ষিত বলতে পারেন না। আমি তিনবার নির্বাচন করেছি। নির্বাচন কমিশন আমাকে যাচাই-বাছাই করে নির্বাচন করতে দিয়েছে। আমি যদি অর্ধ-পাগল হই তাহলে কমিশন আমাকে নির্বাচন করতে দিত না।