এবার সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে সারাদেশে আরও দুইদিন ভারী বর্ষণ চলবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর। দুইদিন পর ভারী বৃষ্টিপাত কমে এলেও আরও কয়েকদিন চলবে মাঝারি বৃষ্টি। আজ সোমবার আবহাওয়া অফিসের পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, মৌসুমি বায়ু অতিমাত্রায় সক্রিয় থাকায় দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলে বেশি বৃষ্টিপাত হচ্ছে।
গত ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রামে বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে ৩২২ মিলিমিটার, বরিশালে হয়েছে ৩১৬ মিলিমিটার, বান্দরবানে ২৮৬ মিলিমিটার, হাতিয়ায় ২২১ মিলিমিটার, সন্দ্বীপে ১৫৪ মিলিমিটার, সীতাকুণ্ডে ১২৯ মিলিমিটার। আর ঢাকায় এর পরিমাণ ছিল ১৮ মিলিমিটার। এছাড়া বরিশালে ১০৪ মিলিমিটার, পটুয়াখালীর খেপুপাড়ায় ৩১৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। ঢাকায় বৃষ্টিপাত হয়েছে ১৮ মিলিমিটার।
এদিকে বর্ষা মৌসুমে শ্রাবণের এই শেষ ভাগে এসে এই বৃষ্টি স্বাভাবিক বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে বৃষ্টি সবচেয়ে বেশি হলেও হলেও সারাদেশেই থেমে থেমে চলছে বৃষ্টির। মেঘে ঢেকে রয়েছে রাজধানী ঢাকা। মধ্যরাত থেকেই গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। তিনদিন ধরে টানা ভারী বর্ষণে নাভিশ্বাস উঠেছে চট্টগ্রামবাসীর।
পাহাড়ি ঢলে নদীর বাঁধ ভেঙে চট্টগ্রামের বেশ কয়েকটি গ্রাম ডুবে গেছে। মহানগরের রাস্তাঘাটও পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় জনজীবন স্থবির হওয়ার জোগাড় হয়েছে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় এক পরিবারের চার জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়।
আজ সোমবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সাথে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে।
এদিকে পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, মৌসুমি বায়ুর অক্ষ পাঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ এবং বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি থেকে প্রবল অবস্থায় রয়েছে। আগামী তিন দিনে (৭২ ঘণ্টা) আবহাওয়ার অবস্থা সামান্য পরিবর্তন হতে পারে।
গত ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রামে বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে ৩২২ মিলিমিটার, বরিশালে হয়েছে ৩১৬ মিলিমিটার, বান্দরবানে ২৮৬ মিলিমিটার, হাতিয়ায় ২২১ মিলিমিটার, সন্দ্বীপে ১৫৪ মিলিমিটার, সীতাকুণ্ডে ১২৯ মিলিমিটার। আর ঢাকায় এর পরিমাণ ছিল ১৮ মিলিমিটার। এছাড়া বরিশালে ১০৪ মিলিমিটার, পটুয়াখালীর খেপুপাড়ায় ৩১৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। ঢাকায় বৃষ্টিপাত হয়েছে ১৮ মিলিমিটার।
এদিকে বর্ষা মৌসুমে শ্রাবণের এই শেষ ভাগে এসে এই বৃষ্টি স্বাভাবিক বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে বৃষ্টি সবচেয়ে বেশি হলেও হলেও সারাদেশেই থেমে থেমে চলছে বৃষ্টির। মেঘে ঢেকে রয়েছে রাজধানী ঢাকা। মধ্যরাত থেকেই গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। তিনদিন ধরে টানা ভারী বর্ষণে নাভিশ্বাস উঠেছে চট্টগ্রামবাসীর।
পাহাড়ি ঢলে নদীর বাঁধ ভেঙে চট্টগ্রামের বেশ কয়েকটি গ্রাম ডুবে গেছে। মহানগরের রাস্তাঘাটও পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় জনজীবন স্থবির হওয়ার জোগাড় হয়েছে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় এক পরিবারের চার জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়।
আজ সোমবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সাথে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে।
এদিকে পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, মৌসুমি বায়ুর অক্ষ পাঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ এবং বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি থেকে প্রবল অবস্থায় রয়েছে। আগামী তিন দিনে (৭২ ঘণ্টা) আবহাওয়ার অবস্থা সামান্য পরিবর্তন হতে পারে।