তারকা ফুটবলার লিওনেল মেসি যুগে প্রথমবার অ্যাওয়ে ম্যাচ খেলতে নেমেছিল ইন্টার মায়ামি। লিগ কাপের শেষ ষোলোতে ঘরের মাঠে ফ্লোরিডার ক্লাবকে থামাতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ছিল এফসি ডালাস। তারা সেভাবেই এগোচ্ছিল, কিন্তু মেসি জাদুতে পিছিয়ে থাকা মায়ামি ঘুরে দাঁড়ায় অবিশ্বাস্যভাবে। ৪-৪ গোলে নির্ধারিত সময়ের খেলা শেষে টাইব্রেকারে ৫-৩ গোলে জিতে কোয়ার্টার ফাইনালে তারা।
এদিকে ম্যাচের বয়স তখন ৬৮। এফসি ডালাসের কাউন্টার অ্যাটাক সামাল দিতে গিয়ে নিজেদের জালেই বল জড়ান ইন্টার মায়ামির রবার্ট টেইলর। স্বাগতিক ডালাস তখন এগিয়ে ৪-২ গোলের ব্যবধানে। তখনই হয়ত লিগ কাপ থেকে ইন্টার মায়ামির বিদায় দেখে ফেলেছিল অনেকেই। যুক্তরাষ্ট্রে লিওনেল মেসির প্রথম হারের উত্তাপ টের পাচ্ছিলেন সবাই।
কিন্তু মাঠে যখন মেসি, তখন হাল ছাড়ার আর উপায় কি! মেসি লিখলেন আরও একটি প্রত্যাবর্তনের গল্প। বামপ্রান্তে তার ফ্রিকিক থেকে এসেছে আত্মঘাতী গোল আর ডানপ্রান্তের ফ্রিকিক থেকে নিজেই করেছেন অবিশ্বাস্য এক গোল। শেষ পর্যন্ত ৪-৪ সমতায় থাকা ম্যাচ গড়িয়েছে টাইব্রেকে। যেখানে ডালাসকে ৫-৩ ব্যবধানে হারিয়ে লিগ কাপের কোয়ার্টার ফাইনালে গিয়েছে মেসির ইন্টার মায়ামি।
এদিকে লিগ কাপের শেষ ষোলর ম্যাচে প্রথমবারের মত প্রতিপক্ষের মাঠে দেখা গেল মেসির ঝলক। এদিন একসঙ্গে মাঠে নেমেছিল তিন সাবেক বার্সা তারকা মেসি-সার্জিও বুসকেতস এবং জর্দি আলবা। ম্যাচের ৬ মিনিটেই দেখা গেল চিরচেনা সেই মেসি-আলবা রসায়ন। বাম প্রান্ত থেকে আলবার পাসে দারুণ এক গোল করে দলকে এগিয়ে দেন এলএমটেন।
শুরুতেই গোল হজম করে নিজেদের খেলার ধরণই পালটে ফেলে প্রতিপক্ষ এফসি ডালাস। পাঁচজন ডিফেন্ডার নিয়ে পুরোপুরি কাউন্টার অ্যাটাক নির্ভর ফুটবলে মনোযোগ দেয় তারা। তাতে সফলতাও এসেছে হাতে নাতে। ৩৭ মিনিটে ফাকুন্দো কুইগনন আর ৪৫ মিনিটে বেনার্ড কামুঙ্গোর গোলে ২-১ এর লিড পায় ডালাস। ২-১ ব্যবধানে দ্বিতীয়ার্ধ শুরু করে আবারও চাপের মুখে পড়ে মায়ামি।
ডালাসের কাউন্টার অ্যাটাক আরও একবার এগিয়ে দেয় তাদের। ৬৩ মিনিটে অ্যালান ভালেস্কোর গোলে ম্যাচ থেকে অনেকটাই ছিটকে পড়ে সফরকারীরা। কিন্তু মেসি তখনও ছিলেন। অধিনায়কের আর্মব্যান্ড শক্ত করে আবারও নামলেন নতুন করে। ৬৫ মিনিটেই এক গোল শোধ করে মায়ামি। মেসির পাস থেকে বল যায় জর্দি আলবার পায়ে। সেখান থেকে ছোট এক পাস।
তাতে বল জালে জড়ান বেঞ্জামিন ক্রেমাশ্চি। ৩-২ গোলে ম্যাচে ফেরার স্বপ্ন দেখতে থাকে মায়ামি। এরপরেই আবার লিড বাড়ায় ডালাস। ৬৮ মিনিটে আত্মঘাতী গোলে নিজেদের জালেই বল ঠেলে দেন ইন্টার মায়ামির টেইলর। তখনও ম্যাচ জয়ের আনন্দে বিভোর ডালাস। এরপরেই আরও একবার দেখা গেল মেসির ঝলক। যুক্তরাষ্ট্র দেখলো মেসির দুইটি অতিমানবীয় ফ্রিকিক। ৮০ মিনিটে মেসির ফ্রিকিকে বল নিজেদের জালে জড়িয়ে দেন ডালাস লেফটব্যাক মার্কো ফারফান।
আর ৮৫ মিনিটে মেসি নিজেই করে বসেন দুর্দান্ত এক ফ্রিকিক গোল। ৪-৪ গোলে শেষ হয় নির্ধারিত ৯০ মিনিট। লিগ কাপের নিয়ম অনুযায়ী অতিরিক্ত ৩০ মিনিট বাদ দিয়েই পেনাল্টিতে নামে দুই দল। তাতে সফল ছিলেন প্রত্যেকেই। কেবল নিজেদের ২য় শটে গোল মিস করেন ডালাসের প্যাক্সটন পমিক্যাল। আর সেটাই ছিল দুই দলের ব্যবধান। টাইব্রেকে ৫-৩ গোলের এই জয় ইন্টার মায়ামিকে নিয়ে গিয়েছে লিগ কাপের শেষ আটে।
এদিকে ম্যাচের বয়স তখন ৬৮। এফসি ডালাসের কাউন্টার অ্যাটাক সামাল দিতে গিয়ে নিজেদের জালেই বল জড়ান ইন্টার মায়ামির রবার্ট টেইলর। স্বাগতিক ডালাস তখন এগিয়ে ৪-২ গোলের ব্যবধানে। তখনই হয়ত লিগ কাপ থেকে ইন্টার মায়ামির বিদায় দেখে ফেলেছিল অনেকেই। যুক্তরাষ্ট্রে লিওনেল মেসির প্রথম হারের উত্তাপ টের পাচ্ছিলেন সবাই।
কিন্তু মাঠে যখন মেসি, তখন হাল ছাড়ার আর উপায় কি! মেসি লিখলেন আরও একটি প্রত্যাবর্তনের গল্প। বামপ্রান্তে তার ফ্রিকিক থেকে এসেছে আত্মঘাতী গোল আর ডানপ্রান্তের ফ্রিকিক থেকে নিজেই করেছেন অবিশ্বাস্য এক গোল। শেষ পর্যন্ত ৪-৪ সমতায় থাকা ম্যাচ গড়িয়েছে টাইব্রেকে। যেখানে ডালাসকে ৫-৩ ব্যবধানে হারিয়ে লিগ কাপের কোয়ার্টার ফাইনালে গিয়েছে মেসির ইন্টার মায়ামি।
এদিকে লিগ কাপের শেষ ষোলর ম্যাচে প্রথমবারের মত প্রতিপক্ষের মাঠে দেখা গেল মেসির ঝলক। এদিন একসঙ্গে মাঠে নেমেছিল তিন সাবেক বার্সা তারকা মেসি-সার্জিও বুসকেতস এবং জর্দি আলবা। ম্যাচের ৬ মিনিটেই দেখা গেল চিরচেনা সেই মেসি-আলবা রসায়ন। বাম প্রান্ত থেকে আলবার পাসে দারুণ এক গোল করে দলকে এগিয়ে দেন এলএমটেন।
শুরুতেই গোল হজম করে নিজেদের খেলার ধরণই পালটে ফেলে প্রতিপক্ষ এফসি ডালাস। পাঁচজন ডিফেন্ডার নিয়ে পুরোপুরি কাউন্টার অ্যাটাক নির্ভর ফুটবলে মনোযোগ দেয় তারা। তাতে সফলতাও এসেছে হাতে নাতে। ৩৭ মিনিটে ফাকুন্দো কুইগনন আর ৪৫ মিনিটে বেনার্ড কামুঙ্গোর গোলে ২-১ এর লিড পায় ডালাস। ২-১ ব্যবধানে দ্বিতীয়ার্ধ শুরু করে আবারও চাপের মুখে পড়ে মায়ামি।
ডালাসের কাউন্টার অ্যাটাক আরও একবার এগিয়ে দেয় তাদের। ৬৩ মিনিটে অ্যালান ভালেস্কোর গোলে ম্যাচ থেকে অনেকটাই ছিটকে পড়ে সফরকারীরা। কিন্তু মেসি তখনও ছিলেন। অধিনায়কের আর্মব্যান্ড শক্ত করে আবারও নামলেন নতুন করে। ৬৫ মিনিটেই এক গোল শোধ করে মায়ামি। মেসির পাস থেকে বল যায় জর্দি আলবার পায়ে। সেখান থেকে ছোট এক পাস।
তাতে বল জালে জড়ান বেঞ্জামিন ক্রেমাশ্চি। ৩-২ গোলে ম্যাচে ফেরার স্বপ্ন দেখতে থাকে মায়ামি। এরপরেই আবার লিড বাড়ায় ডালাস। ৬৮ মিনিটে আত্মঘাতী গোলে নিজেদের জালেই বল ঠেলে দেন ইন্টার মায়ামির টেইলর। তখনও ম্যাচ জয়ের আনন্দে বিভোর ডালাস। এরপরেই আরও একবার দেখা গেল মেসির ঝলক। যুক্তরাষ্ট্র দেখলো মেসির দুইটি অতিমানবীয় ফ্রিকিক। ৮০ মিনিটে মেসির ফ্রিকিকে বল নিজেদের জালে জড়িয়ে দেন ডালাস লেফটব্যাক মার্কো ফারফান।
আর ৮৫ মিনিটে মেসি নিজেই করে বসেন দুর্দান্ত এক ফ্রিকিক গোল। ৪-৪ গোলে শেষ হয় নির্ধারিত ৯০ মিনিট। লিগ কাপের নিয়ম অনুযায়ী অতিরিক্ত ৩০ মিনিট বাদ দিয়েই পেনাল্টিতে নামে দুই দল। তাতে সফল ছিলেন প্রত্যেকেই। কেবল নিজেদের ২য় শটে গোল মিস করেন ডালাসের প্যাক্সটন পমিক্যাল। আর সেটাই ছিল দুই দলের ব্যবধান। টাইব্রেকে ৫-৩ গোলের এই জয় ইন্টার মায়ামিকে নিয়ে গিয়েছে লিগ কাপের শেষ আটে।