আজ ভোর থেকে রাজধানীতে শুরু হয়েছে বৃষ্টি। থেমে থেমে বৃষ্টি চলেছে। এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আজ সোমবার ৭ আগস্ট দেশের বেশির ভাগ এলাকায় বৃষ্টি বাড়তে পারে। বিশেষ করে চট্টগ্রাম, বরিশাল ও খুলনা বিভাগে।ঢাকাসহ উত্তর-মধ্যাঞ্চলেও বৃষ্টি সামান্য বাড়তে পারে। তবে উপকূলীয় জেলাগুলোর মতো প্রবল বর্ষণ হওয়ার আশঙ্কা নেই।
বৃষ্টি বেড়ে যাওয়ায় আজ দেশের বেশির ভাগ এলাকায় তাপমাত্রা কমতে পারে। চট্টগ্রাম ও বরিশাল বিভাগেও বেশ বৃষ্টি ঝরছে। গত মাসজুড়ে প্রায় বৃষ্টিহীন থাকার পর আগস্টে এসে যেন ওই ঘাটতি পুষিয়ে দেওয়া শুরু করছে প্রকৃতি। তবে এতে বিপাকে সাধারণ মানুষ। বিরামহীন বৃষ্টিতে বিভিন্ন এলাকায় সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা, দুর্ভোগে পড়েছেন চলাচলকারীরা।
এছাড়াও যানজট তো নিত্যদিনের সঙ্গি। বৃষ্টিতে সেটি যেন তা আরও বেড়ে যায় কয়েকগুণ। বৃষ্টি থাকায় শিক্ষার্থীদের স্কুলে যেতে, কাজে বের হওয়া এবং অফিসগামী মানুষদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এদিকে গণপরিবহন সংকট ও কিছু কিছু সড়কে যানজট ভোগান্তির মাত্রা আরও বাড়িয়েছে। একই সঙ্গে রিকশা বা সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালকরা অতিরিক্ত ভাড়া হাকাচ্ছেন।
এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তরের রোববার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার সিনপটিক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, মৌসুমী বায়ুর অক্ষ পাঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ এবং বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এর একটি বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমী বায়ু বাংলাদেশের উপর সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারী থেকে প্রবল অবস্থায় রয়েছে।
এর ফলে ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝড়ো হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারী ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সাথে খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারী ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে।
বৃষ্টি বেড়ে যাওয়ায় আজ দেশের বেশির ভাগ এলাকায় তাপমাত্রা কমতে পারে। চট্টগ্রাম ও বরিশাল বিভাগেও বেশ বৃষ্টি ঝরছে। গত মাসজুড়ে প্রায় বৃষ্টিহীন থাকার পর আগস্টে এসে যেন ওই ঘাটতি পুষিয়ে দেওয়া শুরু করছে প্রকৃতি। তবে এতে বিপাকে সাধারণ মানুষ। বিরামহীন বৃষ্টিতে বিভিন্ন এলাকায় সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা, দুর্ভোগে পড়েছেন চলাচলকারীরা।
এছাড়াও যানজট তো নিত্যদিনের সঙ্গি। বৃষ্টিতে সেটি যেন তা আরও বেড়ে যায় কয়েকগুণ। বৃষ্টি থাকায় শিক্ষার্থীদের স্কুলে যেতে, কাজে বের হওয়া এবং অফিসগামী মানুষদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এদিকে গণপরিবহন সংকট ও কিছু কিছু সড়কে যানজট ভোগান্তির মাত্রা আরও বাড়িয়েছে। একই সঙ্গে রিকশা বা সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালকরা অতিরিক্ত ভাড়া হাকাচ্ছেন।
এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তরের রোববার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার সিনপটিক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, মৌসুমী বায়ুর অক্ষ পাঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ এবং বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এর একটি বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমী বায়ু বাংলাদেশের উপর সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারী থেকে প্রবল অবস্থায় রয়েছে।
এর ফলে ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝড়ো হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারী ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সাথে খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারী ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে।