আমিরুল ইসলাম, সিরাজগঞ্জ থেকে: আবাদী জমির মধ্যে সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে অবৈধ চুল্লিতে অবাধে কাঠ পুড়িয়ে তৈরি করা হচ্ছে কয়লা। প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে বিভিন্ন বনজ ও ফলজ গাছ কেটে এসব চুল্লিতে কাঠ সরবরাহ করা হচ্ছে। এসব কয়লা তৈরির চুল্লি থেকে নির্গত হচ্ছে প্রচুর কালো ধোঁয়া। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগও আমলে নিচ্ছেন না এ ব্যবসায় জড়িতরা।
জানা যায়, উপজেলার ঘুড়কা ইউনিয়নের শ্যামনাই গ্রামে স্থানীয় প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায় গড়ে উঠেছে ১০টি কয়লা তৈরির বিশেষ ধরনের অবৈধ চুল্লি। বিশেষ ধরনের এ চুল্লিতে কাঠ পুড়িয়ে কয়লা বানানো হয়। কাঠ পোড়ানোর সময় নির্গত হয় প্রচুর কালো ধোঁয়া। এতে একদিকে বনজ সম্পদ নষ্ট হচ্ছে, অপরদিকে ধোঁয়ার কারণে শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত নানা রোগব্যাধি হচ্ছে স্থানীয় বাসিন্দাদের। কয়লা তৈরির এ প্রক্রিয়ায় পরিবেশ ও জীববৈচিত্রের উপরও মারাত্মক প্রভাব পড়ছে।
উপজেলা প্রশাসনের কোনো অনুমোদন ছাড়াই অবৈধভাবে গড়ে ওঠা এসব কয়লা তৈরির কারখানায় অবাধে কাঠ পোড়ানো হচ্ছে। জনবসতি এলাকায় ও ফসলি জমি নষ্ট করে এসব চুল্লি স্থাপন করা হয়েছে। শক্ত কাঁচা লাল মাটি, ইট ও কাঠের গুঁড়া মিশিয়ে তৈরি করা চুল্লিতে সপ্তাহে কমপক্ষে ৩০০-৩৫০ মণ কাঠ পোড়ানো হয়।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার তৃপ্তি কণা মন্ডল বলেন, কাঠ পুড়িয়ে কয়লা তৈরি করায় এলাকায় অক্সিজেন ঘাটতিসহ নানা প্রকার প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও রোগবালাই বৃদ্ধির আশংকা রয়েছে। তাই এই অবেধ প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অতিদ্রুত আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
জানা যায়, উপজেলার ঘুড়কা ইউনিয়নের শ্যামনাই গ্রামে স্থানীয় প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায় গড়ে উঠেছে ১০টি কয়লা তৈরির বিশেষ ধরনের অবৈধ চুল্লি। বিশেষ ধরনের এ চুল্লিতে কাঠ পুড়িয়ে কয়লা বানানো হয়। কাঠ পোড়ানোর সময় নির্গত হয় প্রচুর কালো ধোঁয়া। এতে একদিকে বনজ সম্পদ নষ্ট হচ্ছে, অপরদিকে ধোঁয়ার কারণে শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত নানা রোগব্যাধি হচ্ছে স্থানীয় বাসিন্দাদের। কয়লা তৈরির এ প্রক্রিয়ায় পরিবেশ ও জীববৈচিত্রের উপরও মারাত্মক প্রভাব পড়ছে।
উপজেলা প্রশাসনের কোনো অনুমোদন ছাড়াই অবৈধভাবে গড়ে ওঠা এসব কয়লা তৈরির কারখানায় অবাধে কাঠ পোড়ানো হচ্ছে। জনবসতি এলাকায় ও ফসলি জমি নষ্ট করে এসব চুল্লি স্থাপন করা হয়েছে। শক্ত কাঁচা লাল মাটি, ইট ও কাঠের গুঁড়া মিশিয়ে তৈরি করা চুল্লিতে সপ্তাহে কমপক্ষে ৩০০-৩৫০ মণ কাঠ পোড়ানো হয়।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার তৃপ্তি কণা মন্ডল বলেন, কাঠ পুড়িয়ে কয়লা তৈরি করায় এলাকায় অক্সিজেন ঘাটতিসহ নানা প্রকার প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও রোগবালাই বৃদ্ধির আশংকা রয়েছে। তাই এই অবেধ প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অতিদ্রুত আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।