কুষ্টিয়া থেকে: কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলার বেতবাড়ীয়া গ্রামের ষষ্ঠ শ্রেণীর স্কুল ছাত্র লিংকন শেখ (১৩) কে হত্যা মামলায় জোবায়ের রহমান (৩০) নামে এক যুবকের যাবজ্জীবন কারাদন্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। সে সঙ্গে ১০ হাজার জরিমানা অনাদায়ে আরও ০৬ মাসের সশ্রম কারাদন্ডের আদেশ দেন। আজ রবিবার (৬ আগস্ট) দুপুরে বিশেষ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক আশরাফুল ইসলাম অভিযুক্ত ঐ যুবকের অনুপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। সাজাপ্রাপ্ত আসামী হলেন খোকসা উপজেলার পূর্ব বেতবাড়ীয়া গ্রামের ইব্রাহিম শেখের ছেলে জোবায়ের রহমান।
আদালত রায় ঘোষণার পর পলাতক জোবায়ের রহমানকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেন পুলিশকে। এ মামলায় অভিযোগ সন্দেহাতীত ভাবে প্রমানিত না হওয়ায় রাশেদ জামান বাবু, আতর আলী ও সজিব নামে তিনজনকে খালাস প্রদান করেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৩ সালের ৩১ জানুয়ারির সন্ধ্যার দিকে চাচাতো ভাই সহিদ শেখ এর বাড়ীতে চার্জে দেওয়া মোবাইল ফোন আনতে নিহত স্কুল ছাত্র লিংকন শেখ। পরে তাদের বাড়ী থেকে মোবাইল ফোন আনার পর নিখোঁজ হন ঐ স্কুল ছাত্র। নিখোঁজের একদিন পরে খোকসা উপজেলার বেতবাড়ীয়া পূর্বপাড়া মাঠে কে বা কাহারা স্কুল ছাত্র লিংকনকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা পর রবিন্দ্রনাথ দাস এর স্যালো মেশিনের পাকা হাউজের মধ্যে ফেলে রেখে পালিয়ে যায়। এ বিষয়ে নিহতের বাবা আজাদ শেখ খোকসা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
তদন্তকারী কর্মকর্তা খোকসা থানার এস আই আব্দুল খালেক ২০২৩ সালের ০২ মে তদন্ত শেষ করে আসামীর বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশীট দাখিল করেন। দীর্ঘদিন ধরে মামলার সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে আদালত আজ এ রায় ঘোষণা করেন।
আদালত রায় ঘোষণার পর পলাতক জোবায়ের রহমানকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেন পুলিশকে। এ মামলায় অভিযোগ সন্দেহাতীত ভাবে প্রমানিত না হওয়ায় রাশেদ জামান বাবু, আতর আলী ও সজিব নামে তিনজনকে খালাস প্রদান করেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৩ সালের ৩১ জানুয়ারির সন্ধ্যার দিকে চাচাতো ভাই সহিদ শেখ এর বাড়ীতে চার্জে দেওয়া মোবাইল ফোন আনতে নিহত স্কুল ছাত্র লিংকন শেখ। পরে তাদের বাড়ী থেকে মোবাইল ফোন আনার পর নিখোঁজ হন ঐ স্কুল ছাত্র। নিখোঁজের একদিন পরে খোকসা উপজেলার বেতবাড়ীয়া পূর্বপাড়া মাঠে কে বা কাহারা স্কুল ছাত্র লিংকনকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা পর রবিন্দ্রনাথ দাস এর স্যালো মেশিনের পাকা হাউজের মধ্যে ফেলে রেখে পালিয়ে যায়। এ বিষয়ে নিহতের বাবা আজাদ শেখ খোকসা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
তদন্তকারী কর্মকর্তা খোকসা থানার এস আই আব্দুল খালেক ২০২৩ সালের ০২ মে তদন্ত শেষ করে আসামীর বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশীট দাখিল করেন। দীর্ঘদিন ধরে মামলার সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে আদালত আজ এ রায় ঘোষণা করেন।