আরিফুল ইসলাম জিমন, ঘোড়াঘাট (দিনাজপুর) থেকে: দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটে শমসের আলী নামের এক ষাটোর্ধ্ব বৃদ্ধ গলায় ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেছে। তিনি উপজেলার ৪নং ঘোড়াঘাট ইউপির কুন্দারামপুর গ্রামের মৃত আব্দুল গফুরের ছেলে।
শনিবার (৫ আগস্ট) রাত ৮ টার সময় এ দুর্ঘটনাটি ঘটে। পরে খবর পেয়ে রাত সাড়ে ৯টার সময় মৃতের ঘরের শয়নকক্ষ থেকে তার লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ। খবর নিয়ে জানা যায়, তিনি পেশায় একজন ভ্যান চালক এবং সিজেনের সময় অন্যের জমিতে ধান গেড়ে দিত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘরটি পাওয়ার পর থেকে স্ত্রী বিলকিসকে নিয়ে দুজনে মিলে ওই ঘরেই বসবাস করে আসছিলো শমসের। তার চার ছেলে এবং তারা সকলেই অটোভ্যান চালক। তারা সকলেই আলাদাভাবে বসবাস করতো।
স্থানীয় ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, শমসের আলী দীর্ঘদিন থেকে মানুষিক সমস্যায় ভুগছিল। ৩/৪ দিন পূর্বে তিনি নিজেই নিজের পেটে ছুরি মেরে আত্মহত্যা করার চেষ্টা করে। পরে আত্মীয়-স্বজনরা তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেছিলেন। এখনো তার পেটে সেলাইয়ের দাগ আছে। ঘটনার সময় বাড়িতে কেউ না থাকায় ঘরের ভেতর থেকে দরজা বন্ধ করে দিয়ে ঘরের সিলিংএ লোহার রোডের সাথে ওড়না ঝুলিয়ে গলায় ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেন তিনি। পরে পুলিশের উপস্থিতিতে স্থানীয়রা ঘরের দরজা ভেঙ্গে লাশটি উদ্ধার করতে সহযোগীটা করে।
এ বিষয়ে ঘোড়াঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুজ্জামান আসাদ জানান, ধারণা করা হচ্ছে মানুষিক ও আর্থিক সমস্যাই তার আত্মহত্যা কারণ। এ বিষয়ে শমসেরের পরিবারের পক্ষ থেকে একটি অপমৃত্যুর মামলা দায়ের করেছে এবং কারও কোন অভিযোগ না থাকায় লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
শনিবার (৫ আগস্ট) রাত ৮ টার সময় এ দুর্ঘটনাটি ঘটে। পরে খবর পেয়ে রাত সাড়ে ৯টার সময় মৃতের ঘরের শয়নকক্ষ থেকে তার লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ। খবর নিয়ে জানা যায়, তিনি পেশায় একজন ভ্যান চালক এবং সিজেনের সময় অন্যের জমিতে ধান গেড়ে দিত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘরটি পাওয়ার পর থেকে স্ত্রী বিলকিসকে নিয়ে দুজনে মিলে ওই ঘরেই বসবাস করে আসছিলো শমসের। তার চার ছেলে এবং তারা সকলেই অটোভ্যান চালক। তারা সকলেই আলাদাভাবে বসবাস করতো।
স্থানীয় ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, শমসের আলী দীর্ঘদিন থেকে মানুষিক সমস্যায় ভুগছিল। ৩/৪ দিন পূর্বে তিনি নিজেই নিজের পেটে ছুরি মেরে আত্মহত্যা করার চেষ্টা করে। পরে আত্মীয়-স্বজনরা তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেছিলেন। এখনো তার পেটে সেলাইয়ের দাগ আছে। ঘটনার সময় বাড়িতে কেউ না থাকায় ঘরের ভেতর থেকে দরজা বন্ধ করে দিয়ে ঘরের সিলিংএ লোহার রোডের সাথে ওড়না ঝুলিয়ে গলায় ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেন তিনি। পরে পুলিশের উপস্থিতিতে স্থানীয়রা ঘরের দরজা ভেঙ্গে লাশটি উদ্ধার করতে সহযোগীটা করে।
এ বিষয়ে ঘোড়াঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুজ্জামান আসাদ জানান, ধারণা করা হচ্ছে মানুষিক ও আর্থিক সমস্যাই তার আত্মহত্যা কারণ। এ বিষয়ে শমসেরের পরিবারের পক্ষ থেকে একটি অপমৃত্যুর মামলা দায়ের করেছে এবং কারও কোন অভিযোগ না থাকায় লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।