এবার এস আলম গ্রুপের মালিক মোহাম্মদ সাইফুল আলমের সিঙ্গাপুরে কমপক্ষে এক বিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থপাচার অনুসন্ধানের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ রবিবার ৬ আগস্ট বিচারপতি নজরুল ইসলাম তালুকদারের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ এ নির্দেশ দেন। এ বিষয়ে ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন গণমাধ্যমকে বলেন, আগস্ট মাসের ৪ তারিখে জাতীয় দৈনিক ডেইলি স্টারে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে।
এ সময় তিনি বলেন, প্রতিবেদন অনুযায়ী, এস আলম গ্রুপের মালিক মোহাম্মদ সাইফুল আলম এবং তার স্ত্রী ফারজানা ১ বিলিয়ন ডলার যা বাংলাদেশের প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা বাংলাদেশ ব্যাংকের বা দেশে প্রচলিত সকল আইন অমান্য করে ৩টি কন্টিনেন্টে ভরে সিঙ্গাপুর, সাইপ্রাস, ভার্জেনিয়াসহ বিভিন্ন দেশে নিয়ে গেছেন।
তিনি আরও বলেন, এই প্রতিবেদনটি বিচারপতি নজরুল ইসলাম তালুকদারের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চের নজরে আমরা নিয়ে আসি। আলাদেলতে আমি বলি, মাই লর্ড, আগে ব্রিটিশরা আমারদের শাসন করতো আমাদের টাকা পয়সা সব নিয়ে যেত। সেই ব্রিটিশদের তো আমরা বিদায় দিয়েছি। তবে এখন এমন সুবিধা হয়েছে যে বিদেশিদের আসা লাগে না, আমরাই নিয়ে বিদেশিদের টাকা দিয়ে আসি। বঙ্গবন্ধু যদি বেঁচে থাকতেন তবে এই ব্যাপারে বিরাট কষ্ট পেতেন।
তিনি আরও বলেন, আদালত দুদক ও রাষ্ট্রপক্ষ এবং আমার কাছে সব শোনার পর রুল ইস্যু করেছেন। রুলে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ), দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), বাংলাদেশ ব্যাংক এবং আরও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের মানি লন্ডারিং এর যে ব্যর্থতা সেটা কেন অবৈধ হবে না। সেই সঙ্গে বিএফআইইউ এবং বাংলাদেশ ব্যাংককে ২ মাসের মধ্যে এ টাকা কিভাবে বিদেশ গেলো সেটির একটি রিপোর্ট দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
এ সময় তিনি বলেন, প্রতিবেদন অনুযায়ী, এস আলম গ্রুপের মালিক মোহাম্মদ সাইফুল আলম এবং তার স্ত্রী ফারজানা ১ বিলিয়ন ডলার যা বাংলাদেশের প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা বাংলাদেশ ব্যাংকের বা দেশে প্রচলিত সকল আইন অমান্য করে ৩টি কন্টিনেন্টে ভরে সিঙ্গাপুর, সাইপ্রাস, ভার্জেনিয়াসহ বিভিন্ন দেশে নিয়ে গেছেন।
তিনি আরও বলেন, এই প্রতিবেদনটি বিচারপতি নজরুল ইসলাম তালুকদারের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চের নজরে আমরা নিয়ে আসি। আলাদেলতে আমি বলি, মাই লর্ড, আগে ব্রিটিশরা আমারদের শাসন করতো আমাদের টাকা পয়সা সব নিয়ে যেত। সেই ব্রিটিশদের তো আমরা বিদায় দিয়েছি। তবে এখন এমন সুবিধা হয়েছে যে বিদেশিদের আসা লাগে না, আমরাই নিয়ে বিদেশিদের টাকা দিয়ে আসি। বঙ্গবন্ধু যদি বেঁচে থাকতেন তবে এই ব্যাপারে বিরাট কষ্ট পেতেন।
তিনি আরও বলেন, আদালত দুদক ও রাষ্ট্রপক্ষ এবং আমার কাছে সব শোনার পর রুল ইস্যু করেছেন। রুলে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ), দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), বাংলাদেশ ব্যাংক এবং আরও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের মানি লন্ডারিং এর যে ব্যর্থতা সেটা কেন অবৈধ হবে না। সেই সঙ্গে বিএফআইইউ এবং বাংলাদেশ ব্যাংককে ২ মাসের মধ্যে এ টাকা কিভাবে বিদেশ গেলো সেটির একটি রিপোর্ট দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।