বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক লিওনেল মেসিকে দলে ভিড়িয়ে ভুল করেছে পিএসজি—গেল ফেব্রুয়ারিতে এমন মন্তব্য করে ঝড় তুলেছিলেন জেরোম রোথেন। এর পরের মাসে তিনি আবারও আলোচনায় এসেছিলেন। তার ভাষ্য ছিল, পিএসজির গুরুত্বপূর্ণ সব ম্যাচে মেসি গায়েব হয়ে যান। এরপরও আর্জেন্টাইন মহাতারকাকে নিয়ে পিএসজির সাবেক এই উইঙ্গারের সমালোচনা বন্ধ হয়নি। এবার মেসিকে নিয়ে চারদিক যখন উত্তাল, তখনই তাকে নিয়ে মুখ খুললেন রোথেন। তার দাবি, মেসিকে নিষিদ্ধ করে পিএসজি ঠিক কাজটাই করেছে।
তবে এই দাবির পিছনে কারণও জানিয়েছেন সাবেক এই ফুটবলার। তার ভাষ্য, পেশাগত দৃষ্টিকোণ থেকে পিএসজির সঙ্গে মেসির আচরণ নাকি ঠিক ছিল না। তবে এবারই প্রথম না, বরাবরই মেসিকে নিয়ে সমালোচনায় মুখর থাকেন ৪৪ বছর বয়সী ফ্রান্সের সাবেক এই ফুটবলার। পিএসজির অভিযোগ, সৌদি আরবে যাওয়ার আগে অনুমতি চেয়ে ব্যর্থ হন মেসি। তিনি মধ্যপ্রাচ্যের দেশটির পর্যটনশিল্পের শুভেচ্ছাদূত হিসেবে অনেকদিন ধরেই কাজ করছেন। ক্লাব অনুমতি না দিলেও সৌদিতে ছুটি কাটাতে চলে যান মেসি।
আর বিনা অনুমতিতে সৌদি আরব সফর করায় বিশ্বসেরা ফুটবল তারকা লিওনেল মেসিকে দুই সপ্তাহের জন্য নিষিদ্ধ করেছে প্যারিস সেইন্ট জার্মেই (পিএসজি)। এই সময়ে তিনি ক্লাবটির কোনো খেলা ও অনুশীলনে অংশ নিতে পারবেন না। এমনকি এই সময়ে কোনো পারিশ্রমিকও পাবেন না এই ফরোয়ার্ড।
তবে শুক্রবার (৫ মে) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইনস্টাগ্রামের স্টোরিতে একটি ভিডিও বার্তায় তার চিরায়ত বিনয়ী রূপে নিজের ক্লাব পিএসজি আর সতীর্থদের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী এই অধিনায়ক। মেসির ভাষ্য, যা ঘটছে, তা শেষ হওয়ার পর আমি এই ভিডিও তৈরি করতে চেয়েছি। প্রথমত, আমি আমার ক্লাব ও সতীর্থদের কাছে ক্ষমা চাইছি। আমি ভেবেছিলাম, ম্যাচের পরে সব সময়ের মতো দলে ছুটি থাকবে। এ সফর আগে থেকেই ঠিক করা ছিল, এটা আমি বাতিল করতে পারিনি। আগেও আমি এ সফর বাতিল করেছি।
তবে পিএসজির সাবেক ফুটবলার রোথেনের দাবি, সে (মেসি) ভুল করে তা স্বীকারও করেছে। তাই তাকে শাস্তি দিয়ে ঠিক কাজটাই করেছে পিএসজি। কারণ, এটা পেশাগত অসদাচরণ। দলটির হয়ে ফ্রেঞ্চ কাপ ও ফ্রেঞ্চ সুপার কাপজয়ী এই উইঙ্গারের মন্তব্য, আমি (পিএসজির) কোচ নই, তবে আমার কাছে বিষয়টি সরল। জবাবটা মেসিই দিক; সে (মেসি) এই ক্লাবে দুই বছর ধরে আছে, মাঠে তার খেলা কি ক্লাবের জন্য যথেষ্ট প্রমাণিত হচ্ছে? উত্তর হলো ‘না’। পিএসজি তার সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ বাড়াবে না এবং সে চলে যাবে—এটা জেনেই বলছি, আমার মনে হয়, ফ্রান্সে চ্যাম্পিয়ন হতে পিএসজির মেসিকে প্রয়োজন নেই।
মোনাকোর হয়ে ২০০৩-০৪ চ্যাম্পিয়নস লিগে রানার্সআপ হওয়া রোথেনের ভাষ্য, বিষয়টি দুঃখজনক হলেও ক্ষমা চাওয়ায় তো পরিস্থিতি পাল্টাচ্ছে না। মাঠে নিজের পারফরম্যান্স ও আচরণের জন্য সে (মেসি) কি একাধিকবার ক্ষমা চেয়েছে? তার ওপর যে টাকা ঢালা হয়েছে, সে জন্য কি ক্ষমা চেয়েছে? কিংবা ফরাসি ভাষায় কথা না বলার জন্য, ফরাসি কোনো সংবাদমাধ্যমকে সাক্ষাৎকার না দেওয়ার জন্য কি সে ক্ষমা চেয়েছে? কিংবা ভক্তদের কাছে?
তবে এই দাবির পিছনে কারণও জানিয়েছেন সাবেক এই ফুটবলার। তার ভাষ্য, পেশাগত দৃষ্টিকোণ থেকে পিএসজির সঙ্গে মেসির আচরণ নাকি ঠিক ছিল না। তবে এবারই প্রথম না, বরাবরই মেসিকে নিয়ে সমালোচনায় মুখর থাকেন ৪৪ বছর বয়সী ফ্রান্সের সাবেক এই ফুটবলার। পিএসজির অভিযোগ, সৌদি আরবে যাওয়ার আগে অনুমতি চেয়ে ব্যর্থ হন মেসি। তিনি মধ্যপ্রাচ্যের দেশটির পর্যটনশিল্পের শুভেচ্ছাদূত হিসেবে অনেকদিন ধরেই কাজ করছেন। ক্লাব অনুমতি না দিলেও সৌদিতে ছুটি কাটাতে চলে যান মেসি।
আর বিনা অনুমতিতে সৌদি আরব সফর করায় বিশ্বসেরা ফুটবল তারকা লিওনেল মেসিকে দুই সপ্তাহের জন্য নিষিদ্ধ করেছে প্যারিস সেইন্ট জার্মেই (পিএসজি)। এই সময়ে তিনি ক্লাবটির কোনো খেলা ও অনুশীলনে অংশ নিতে পারবেন না। এমনকি এই সময়ে কোনো পারিশ্রমিকও পাবেন না এই ফরোয়ার্ড।
তবে শুক্রবার (৫ মে) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইনস্টাগ্রামের স্টোরিতে একটি ভিডিও বার্তায় তার চিরায়ত বিনয়ী রূপে নিজের ক্লাব পিএসজি আর সতীর্থদের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী এই অধিনায়ক। মেসির ভাষ্য, যা ঘটছে, তা শেষ হওয়ার পর আমি এই ভিডিও তৈরি করতে চেয়েছি। প্রথমত, আমি আমার ক্লাব ও সতীর্থদের কাছে ক্ষমা চাইছি। আমি ভেবেছিলাম, ম্যাচের পরে সব সময়ের মতো দলে ছুটি থাকবে। এ সফর আগে থেকেই ঠিক করা ছিল, এটা আমি বাতিল করতে পারিনি। আগেও আমি এ সফর বাতিল করেছি।
তবে পিএসজির সাবেক ফুটবলার রোথেনের দাবি, সে (মেসি) ভুল করে তা স্বীকারও করেছে। তাই তাকে শাস্তি দিয়ে ঠিক কাজটাই করেছে পিএসজি। কারণ, এটা পেশাগত অসদাচরণ। দলটির হয়ে ফ্রেঞ্চ কাপ ও ফ্রেঞ্চ সুপার কাপজয়ী এই উইঙ্গারের মন্তব্য, আমি (পিএসজির) কোচ নই, তবে আমার কাছে বিষয়টি সরল। জবাবটা মেসিই দিক; সে (মেসি) এই ক্লাবে দুই বছর ধরে আছে, মাঠে তার খেলা কি ক্লাবের জন্য যথেষ্ট প্রমাণিত হচ্ছে? উত্তর হলো ‘না’। পিএসজি তার সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ বাড়াবে না এবং সে চলে যাবে—এটা জেনেই বলছি, আমার মনে হয়, ফ্রান্সে চ্যাম্পিয়ন হতে পিএসজির মেসিকে প্রয়োজন নেই।
মোনাকোর হয়ে ২০০৩-০৪ চ্যাম্পিয়নস লিগে রানার্সআপ হওয়া রোথেনের ভাষ্য, বিষয়টি দুঃখজনক হলেও ক্ষমা চাওয়ায় তো পরিস্থিতি পাল্টাচ্ছে না। মাঠে নিজের পারফরম্যান্স ও আচরণের জন্য সে (মেসি) কি একাধিকবার ক্ষমা চেয়েছে? তার ওপর যে টাকা ঢালা হয়েছে, সে জন্য কি ক্ষমা চেয়েছে? কিংবা ফরাসি ভাষায় কথা না বলার জন্য, ফরাসি কোনো সংবাদমাধ্যমকে সাক্ষাৎকার না দেওয়ার জন্য কি সে ক্ষমা চেয়েছে? কিংবা ভক্তদের কাছে?