জামালপুরে মেলান্দহ উপজেলার বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে সাবেক এক ছাত্রলীগ নেতার বিয়ের অনুষ্ঠান আয়োজনের অভিযোগ উঠেছে। শনিবার (৫ আগস্ট) দুপুর ১টা থেকে মেলান্দহ থানার সামনে উপজেলা বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে বিয়ের প্রীতিভোজ অনুষ্ঠান হয়। ওই ছাত্রলীগ নেতার নাম মো. বিজয় হাসান খান। তিনি পৌর ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, প্রায় সাতদিন থেকে উপজেলা বিএনপির দলীয় কার্যালয় দখলে নিয়ে বিয়ের গেট, আলোকসজ্জা, দলীয় কার্যালয়ের সামনে খালি জায়গায় প্রীতিভোজের জন্য প্যান্ডেল তৈরি করাসহ বিয়ের নানা ধরনের কাজ শুরু করেন সাবেক ওই ছাত্রলীগ নেতার পরিবার। পরে বৃহস্পতিবার (৩ আগস্ট) বিকেলে ওই ছাত্রলীগ নেতার গায়ে হলুদের অনুষ্ঠান হয়। এর পর আজ প্রীতিভোজ অনুষ্ঠিত হয়। এ নিয়ে স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীদের মাঝে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, দলীয় কার্যালয়ের সামনে ঢোকার পথেই বিশাল আকৃতির গেট ও কার্যালয়ের চারপাশে আলোকসজ্জা করা হয়েছে। কার্যালয়ের ভেতরে মাঠে করা হয়েছে প্রীতিভোজের জন্য প্যান্ডেল। দুপুরে ওই ছাত্রলীগ নেতার বিয়ের প্রীতিভোজ অনুষ্ঠানে লোকজন আসতে শুরু করেন।
বিএনপির স্থানীয় কয়েকজন নেতাকর্মীরা বলেন, বাইরে থেকে দেখলে কার্যালয় আছে কি না বুঝতে পারবে না কেউ। বিয়ের অনুষ্ঠানের জন্য দলীয় কার্যালয় এমনভাবে সাজিয়েছে কেউ ভেতরে যেতে পারছে না।
বিএনপির দলীয় কার্যালয়ের অফিস সহায়ক মো. হাবিব বলেন, বিয়ের অনুষ্ঠান চলছে। তবে কার সঙ্গে কথা বলে এই জায়গা নিয়েছে তা আমি জানি না। এ বিষয়ে ওই ছাত্রলীগ নেতার বাবা কামরুল হাসান খান বলেন, পার্টি অফিসের সঙ্গেই আমার বাসা। আশপাশে অনুষ্ঠান করার মতো কোনো জায়গা নেই। সেই কারণে সেখানে অনুষ্ঠান করতে হচ্ছে। এদিকে মেলান্দহ উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব নুরুল আলম সিদ্দিকী বলেন, দলীয় কার্যালয়ের ভেতরে বিয়ের অনুষ্ঠানের বিষয়ে আমি জানি না। তারা কার কাছে অনুমতি নিয়েছে এই বিষয়টিও আমি জানি না।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, প্রায় সাতদিন থেকে উপজেলা বিএনপির দলীয় কার্যালয় দখলে নিয়ে বিয়ের গেট, আলোকসজ্জা, দলীয় কার্যালয়ের সামনে খালি জায়গায় প্রীতিভোজের জন্য প্যান্ডেল তৈরি করাসহ বিয়ের নানা ধরনের কাজ শুরু করেন সাবেক ওই ছাত্রলীগ নেতার পরিবার। পরে বৃহস্পতিবার (৩ আগস্ট) বিকেলে ওই ছাত্রলীগ নেতার গায়ে হলুদের অনুষ্ঠান হয়। এর পর আজ প্রীতিভোজ অনুষ্ঠিত হয়। এ নিয়ে স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীদের মাঝে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, দলীয় কার্যালয়ের সামনে ঢোকার পথেই বিশাল আকৃতির গেট ও কার্যালয়ের চারপাশে আলোকসজ্জা করা হয়েছে। কার্যালয়ের ভেতরে মাঠে করা হয়েছে প্রীতিভোজের জন্য প্যান্ডেল। দুপুরে ওই ছাত্রলীগ নেতার বিয়ের প্রীতিভোজ অনুষ্ঠানে লোকজন আসতে শুরু করেন।
বিএনপির স্থানীয় কয়েকজন নেতাকর্মীরা বলেন, বাইরে থেকে দেখলে কার্যালয় আছে কি না বুঝতে পারবে না কেউ। বিয়ের অনুষ্ঠানের জন্য দলীয় কার্যালয় এমনভাবে সাজিয়েছে কেউ ভেতরে যেতে পারছে না।
বিএনপির দলীয় কার্যালয়ের অফিস সহায়ক মো. হাবিব বলেন, বিয়ের অনুষ্ঠান চলছে। তবে কার সঙ্গে কথা বলে এই জায়গা নিয়েছে তা আমি জানি না। এ বিষয়ে ওই ছাত্রলীগ নেতার বাবা কামরুল হাসান খান বলেন, পার্টি অফিসের সঙ্গেই আমার বাসা। আশপাশে অনুষ্ঠান করার মতো কোনো জায়গা নেই। সেই কারণে সেখানে অনুষ্ঠান করতে হচ্ছে। এদিকে মেলান্দহ উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব নুরুল আলম সিদ্দিকী বলেন, দলীয় কার্যালয়ের ভেতরে বিয়ের অনুষ্ঠানের বিষয়ে আমি জানি না। তারা কার কাছে অনুমতি নিয়েছে এই বিষয়টিও আমি জানি না।