আজ আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক এবং জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা বলেন, শহীদ শেখ কামাল ছিলেন আধুনিক ফুটবলের পথিকৃৎ। উনি বাস্কেটবলসহ অন্যান্য খেলাও খেলেছেন। সবচেয়ে আশ্চর্যজনক ব্যাপার ছিল, উনি সেই সময় ক্রিকেট খেলতেন এবং শুধু খেলা নয়, তিনি ভালো পেস বোলার ছিলেন। সে সময় তিনি আজাদ বয়েজে খেলতেন, অবিভক্ত পাকিস্তানের কারণে জাতীয় পর্যায়ে খেলার সুযোগ পাননি। তার অন্যতম কারণ তিনি বঙ্গবন্ধুর সন্তান।
আজ শনিবার সকাল ১১ টায় রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ পুত্র শেখ কামালের ৭৪তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে ছাত্রলীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন নড়াইল-২ আসনের সংসদ সদস্য।
এ সময় মাশরাফি বলেন, শহীদ শেখ কামাল ওই সময়ের প্রগতিশীল মানুষ ছিলেন। সংস্কৃতি এবং ক্রীড়া মনোজ্ঞ ছিলেন। ওনাকে আমরা দেখিনি তবে বইপত্র পড়ে এবং তার সমসাময়িকদের কাছ থেকে শুনেছি। ওনার হাত ধরে আবাহনী ক্রীড়া সংস্থা গড়ে ওঠে। তার সহধর্মিণী দারুণ একজন অ্যাথলেট ছিলেন। শেখ কামাল বেঁচে থাকলে আমরা অলিম্পিকে অ্যাওয়ার্ড আনতে পারতাম। অন্যান্য স্পোর্টসে অনেক এগিয়ে যেতে পারতাম।
তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যার পর আমরা খেলাধুলায় অনেক পিছিয়ে যাই, যার থেকে উত্তরণে আমাদের বেশ কঠিন হয়েছে। তারপর দীর্ঘ লড়াইয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছি। সবাই দেখে বাংলাদেশ জিতলে প্রধানমন্ত্রী ফোন করে। ওটা কেউ দেখে না যে, বাংলাদেশ খারাপ খেলে বা কঠিন অবস্থা তৈরি হয়, তখন যেকোনো স্পোর্টসেই তিনি পাশে থাকেন। যার জ্বলন্ত উদাহরণ হলো তামিম ইকবালকে বাসায় ডেকে ফিরিয়ে এনেছেন। ওনার রক্তে স্পোর্টস আছে, এ জন্য তিনি স্পোর্টসকে ভালোবাসেন।
আজ শনিবার সকাল ১১ টায় রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ পুত্র শেখ কামালের ৭৪তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে ছাত্রলীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন নড়াইল-২ আসনের সংসদ সদস্য।
এ সময় মাশরাফি বলেন, শহীদ শেখ কামাল ওই সময়ের প্রগতিশীল মানুষ ছিলেন। সংস্কৃতি এবং ক্রীড়া মনোজ্ঞ ছিলেন। ওনাকে আমরা দেখিনি তবে বইপত্র পড়ে এবং তার সমসাময়িকদের কাছ থেকে শুনেছি। ওনার হাত ধরে আবাহনী ক্রীড়া সংস্থা গড়ে ওঠে। তার সহধর্মিণী দারুণ একজন অ্যাথলেট ছিলেন। শেখ কামাল বেঁচে থাকলে আমরা অলিম্পিকে অ্যাওয়ার্ড আনতে পারতাম। অন্যান্য স্পোর্টসে অনেক এগিয়ে যেতে পারতাম।
তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যার পর আমরা খেলাধুলায় অনেক পিছিয়ে যাই, যার থেকে উত্তরণে আমাদের বেশ কঠিন হয়েছে। তারপর দীর্ঘ লড়াইয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছি। সবাই দেখে বাংলাদেশ জিতলে প্রধানমন্ত্রী ফোন করে। ওটা কেউ দেখে না যে, বাংলাদেশ খারাপ খেলে বা কঠিন অবস্থা তৈরি হয়, তখন যেকোনো স্পোর্টসেই তিনি পাশে থাকেন। যার জ্বলন্ত উদাহরণ হলো তামিম ইকবালকে বাসায় ডেকে ফিরিয়ে এনেছেন। ওনার রক্তে স্পোর্টস আছে, এ জন্য তিনি স্পোর্টসকে ভালোবাসেন।