অবশেষে আঠারো বছরের সংসারের ইতি টানলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো ও তার স্ত্রী সোফি। ট্রুডোর বিচ্ছেদের খবর সামনে আসতেই বিশ্বজুড়ে অনেককেই বিয়ে ও সম্পর্ক নিয়ে কথা বলতে দেখা গেছে।
এ বিষয়ে ভারতে বসবাসকারী বাংলাদেশি লেখিকা তসলিমা নাসরিন গত বৃহস্পতিবার ৩ আগস্ট সন্ধ্যা ৭টার দিকে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি পোস্ট করেন। সেই পোস্টে লেখিকা লেখেন, ‘আমি বিয়েতে ততটাই বিশ্বাস করি যতটা ডিভোর্সে করি। অশান্তির বিয়ের চেয়ে শান্তির ডিভোর্স শত গুণে ভালো।’
তিনি আরও লেখেন, ‘তারপরও যখন বিল গেটস আর মেলিন্ডা গেটসের ডিভোর্স হলো, মন খারাপ হয়েছিল। একসঙ্গে ওরা মানবসমাজের ভালোর জন্য কত ভালো কাজ করছিলেন। একই রকম জাস্টিন ট্রুডো আর সোফি ট্রুডোর বিচ্ছেদের খবর শুনে মন খারাপ হয়ে গেল। জাস্টিনের মতো এমন উদার, প্রাণোচ্ছল, বুদ্ধিদীপ্ত এবং আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্বের সঙ্গে কোনো ভালো মানুষের বিরোধ হতে পারে বলে আমার কখনও মনে হয়নি।’
তিনি লিখেন। ‘মাত্র তিন মাস আগে সোফির জন্মদিনে জাস্টিন টুইট করেছেন, সোফির জন্য তার গভীর প্রেমের কথা জানিয়েছেন, দুজনের নিবিড় আলিঙ্গনের ছবিও আপলোড করেছেন। সম্পর্ক ভাঙার সিদ্ধান্তের জন্য, ভাবতাম, দীর্ঘ সময়ের দরকার। এখন মনে হচ্ছে, খুব অল্প সময়ে গভীর প্রেমের সম্পর্কেও চিড় ধরতে পারে।’
তসলিমা নাসরিন আরও লেখেন, ‘কী জানি, হয়তো ব্যক্তিত্ব দুজনেরই প্রখর হলে বেড়ে যায় সংঘাতের আশঙ্কা। যাদের ব্যক্তিত্বের বালাই নেই, অথবা ব্যক্তিত্ব একজনের বেশি আরেকজনের কম, তারাই হয়তো একসঙ্গে সুখে-শান্তিতে সারা জীবন কাটিয়ে দিতে পারে।’
এ বিষয়ে ভারতে বসবাসকারী বাংলাদেশি লেখিকা তসলিমা নাসরিন গত বৃহস্পতিবার ৩ আগস্ট সন্ধ্যা ৭টার দিকে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি পোস্ট করেন। সেই পোস্টে লেখিকা লেখেন, ‘আমি বিয়েতে ততটাই বিশ্বাস করি যতটা ডিভোর্সে করি। অশান্তির বিয়ের চেয়ে শান্তির ডিভোর্স শত গুণে ভালো।’
তিনি আরও লেখেন, ‘তারপরও যখন বিল গেটস আর মেলিন্ডা গেটসের ডিভোর্স হলো, মন খারাপ হয়েছিল। একসঙ্গে ওরা মানবসমাজের ভালোর জন্য কত ভালো কাজ করছিলেন। একই রকম জাস্টিন ট্রুডো আর সোফি ট্রুডোর বিচ্ছেদের খবর শুনে মন খারাপ হয়ে গেল। জাস্টিনের মতো এমন উদার, প্রাণোচ্ছল, বুদ্ধিদীপ্ত এবং আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্বের সঙ্গে কোনো ভালো মানুষের বিরোধ হতে পারে বলে আমার কখনও মনে হয়নি।’
তিনি লিখেন। ‘মাত্র তিন মাস আগে সোফির জন্মদিনে জাস্টিন টুইট করেছেন, সোফির জন্য তার গভীর প্রেমের কথা জানিয়েছেন, দুজনের নিবিড় আলিঙ্গনের ছবিও আপলোড করেছেন। সম্পর্ক ভাঙার সিদ্ধান্তের জন্য, ভাবতাম, দীর্ঘ সময়ের দরকার। এখন মনে হচ্ছে, খুব অল্প সময়ে গভীর প্রেমের সম্পর্কেও চিড় ধরতে পারে।’
তসলিমা নাসরিন আরও লেখেন, ‘কী জানি, হয়তো ব্যক্তিত্ব দুজনেরই প্রখর হলে বেড়ে যায় সংঘাতের আশঙ্কা। যাদের ব্যক্তিত্বের বালাই নেই, অথবা ব্যক্তিত্ব একজনের বেশি আরেকজনের কম, তারাই হয়তো একসঙ্গে সুখে-শান্তিতে সারা জীবন কাটিয়ে দিতে পারে।’