মিয়া খলিফা নীল ছবির জগতে রানি ছিলেন। মাত্র তিন মাসেই পৌঁছে যান চাহিদার শীর্ষে। এরপর আবার বেরিয়েও আসেন, তারপরও সমালোচনা তার পিছু ছাড়েনি। এবার বিয়ের বিষয়ে নারী ভক্তদের পরামর্শ দিয়ে নেটমাধ্যমে কটাক্ষের মুখে পড়লেন সাবেক এই পর্নতারকা। ব্যক্তিগত জীবনে মিয়া খলিফা দুইবার বিয়ে করেছেন, তিনবার সেরেছেন বাগদান। কিন্তু কোনোটাই তার জীবনে স্থায়ীত্ব পায়নি।
এবার নিজের টিকটক অ্যাকাউন্টে প্রায় এক মিনিটের একটি ভিডিও শেয়ার করলেন তিনি। যেখানে বিয়ে নিয়ে নারীদের কিছু পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘মেয়েরা তোমরা জানো না, এই খেলায় আমি টম ব্র্যাডি। প্রথম বিয়ে ১৮ বছর বয়সে করেছি ২১-এ ছেড়েছি, দ্বিতীয় বিয়ে ২৫-এ করেছি ২৮-এ ছেড়েছি। তৃতীয়বার বাগদান সেরেছি ২৯ বছর বয়সে এরপর ত্রিশেই সেটা ভেঙে দিয়েছি। কিন্তু আমি আংটিটি নিজের কাছে রেখে দিয়েছি এবং টম ব্র্যাডিকে আমার পায়ের আঙুলে রাখি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের এইসব পুরুষদের ছেড়ে যেতে ভয় পাওয়া উচিত নয়। আমরা এই লোকদের সঙ্গে আটকে নেই।’ নীল ছবির সাবেক এই তারকার মতে, ‘বিয়ে কোনো পবিত্র বিষয় নয়, বরং এটি একটি কাগজের কাজ। এটি এমন একটি প্রতিশ্রুতি যা আপনি কাউকে দেন। কিন্তু যদি মনে করেন সেই প্রতিশ্রুতি থেকে আপনি কিছু পাচ্ছেন না এবং বেরিয়ে আসতে চাচ্ছেন—তাহলে আপনার বেরিয়ে আসা উচিত।’
যদিও তিনি মনে করেন, কাগজের এইসব কাজ সারতে অনেক ঝক্কি-ঝামেলা পোহাতে হয়। তারপরও বিয়ে ভেঙে বেরিয়ে আসা উচিত। শেষে প্রশ্ন রেখে মিয়া খলিফা বলেন, ‘আপনি কি কারো সঙ্গে দীর্ঘকাল আটকে থাকতে চান?’ সাবেক এই নীল ছবির তারকার মুখে বিয়ে নিয়ে কথাবার্তা শুনে সমালোচনায় মেতে উঠেছে নেটিজেনরা।
মন্তব্যের ঘরে সতর্কবাণী দিয়ে একজন লেখেন, ‘কোনো পর্নতারকার কাছ থেকে বিয়ের পরামর্শ নিয়ো না।’ আরেকজন তিরস্কারের সুরে লেখেন, ‘বিয়ে নিয়ে তার ভাবনা শুনতে আমরা অধীর অপেক্ষায় আছি।’ কারো কথায়, ‘মিয়া খলিফার মুখে বিয়ের কথা অনেকটা কসাই কর্তৃক নিরামিষভোজীকে পরামর্শ দেওয়ার মতো।’
এদিকে গত বছরের অক্টোবরে সাবেক আমেরিকান ফুটবলার টম ব্র্যাডির সঙ্গে মিয়া খলিফার সম্পর্কের গুঞ্জন ওঠে। ব্র্যাডির সঙ্গে তার স্ত্রী জিসেল বুন্ডচেনের দীর্ঘ ১৩ বছরের দাম্পত্যজীবনের ইতি টানার পরদিনই এ খবর ছড়িয়ে পড়ে। যদিও তখন সম্পর্কের বিষয়টি অস্বীকার করেন মিয়া খলিফা। সূত্র: মার্কা
এবার নিজের টিকটক অ্যাকাউন্টে প্রায় এক মিনিটের একটি ভিডিও শেয়ার করলেন তিনি। যেখানে বিয়ে নিয়ে নারীদের কিছু পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘মেয়েরা তোমরা জানো না, এই খেলায় আমি টম ব্র্যাডি। প্রথম বিয়ে ১৮ বছর বয়সে করেছি ২১-এ ছেড়েছি, দ্বিতীয় বিয়ে ২৫-এ করেছি ২৮-এ ছেড়েছি। তৃতীয়বার বাগদান সেরেছি ২৯ বছর বয়সে এরপর ত্রিশেই সেটা ভেঙে দিয়েছি। কিন্তু আমি আংটিটি নিজের কাছে রেখে দিয়েছি এবং টম ব্র্যাডিকে আমার পায়ের আঙুলে রাখি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের এইসব পুরুষদের ছেড়ে যেতে ভয় পাওয়া উচিত নয়। আমরা এই লোকদের সঙ্গে আটকে নেই।’ নীল ছবির সাবেক এই তারকার মতে, ‘বিয়ে কোনো পবিত্র বিষয় নয়, বরং এটি একটি কাগজের কাজ। এটি এমন একটি প্রতিশ্রুতি যা আপনি কাউকে দেন। কিন্তু যদি মনে করেন সেই প্রতিশ্রুতি থেকে আপনি কিছু পাচ্ছেন না এবং বেরিয়ে আসতে চাচ্ছেন—তাহলে আপনার বেরিয়ে আসা উচিত।’
যদিও তিনি মনে করেন, কাগজের এইসব কাজ সারতে অনেক ঝক্কি-ঝামেলা পোহাতে হয়। তারপরও বিয়ে ভেঙে বেরিয়ে আসা উচিত। শেষে প্রশ্ন রেখে মিয়া খলিফা বলেন, ‘আপনি কি কারো সঙ্গে দীর্ঘকাল আটকে থাকতে চান?’ সাবেক এই নীল ছবির তারকার মুখে বিয়ে নিয়ে কথাবার্তা শুনে সমালোচনায় মেতে উঠেছে নেটিজেনরা।
মন্তব্যের ঘরে সতর্কবাণী দিয়ে একজন লেখেন, ‘কোনো পর্নতারকার কাছ থেকে বিয়ের পরামর্শ নিয়ো না।’ আরেকজন তিরস্কারের সুরে লেখেন, ‘বিয়ে নিয়ে তার ভাবনা শুনতে আমরা অধীর অপেক্ষায় আছি।’ কারো কথায়, ‘মিয়া খলিফার মুখে বিয়ের কথা অনেকটা কসাই কর্তৃক নিরামিষভোজীকে পরামর্শ দেওয়ার মতো।’
এদিকে গত বছরের অক্টোবরে সাবেক আমেরিকান ফুটবলার টম ব্র্যাডির সঙ্গে মিয়া খলিফার সম্পর্কের গুঞ্জন ওঠে। ব্র্যাডির সঙ্গে তার স্ত্রী জিসেল বুন্ডচেনের দীর্ঘ ১৩ বছরের দাম্পত্যজীবনের ইতি টানার পরদিনই এ খবর ছড়িয়ে পড়ে। যদিও তখন সম্পর্কের বিষয়টি অস্বীকার করেন মিয়া খলিফা। সূত্র: মার্কা