আমরা জানি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ফুটবল ‘সকার’ নামে পরিচিত। আর এই সকারের প্রতি সেখানকার মানুষের তেমন আগ্রহ ছিল না। দেশটির ক্রীড়াঙ্গনে খেলাটি ছিল পছন্দের তালিকার চতুর্থ নম্বরে। অথচ লিওনেল মেসি ইন্টার মায়ামিতে যোগ দেয়ার পরে বদলে গেছে প্রেক্ষাপট। গত ৩ আগস্ট লিগস কাপের ম্যাচে অরল্যান্ডো সিটিকে ৩-১ গোলে হারায় ইন্টার মায়ামি।
যেখানে জোড়া গোল করে দলের জয়ের নায়ক হন ৩৬ বছর বয়সী আর্জেন্টাইন তারকা। তবে ম্যাচটি এবার আলোচনায় এসেছে ভিন্ন প্রসঙ্গে। সে দিন ফুটবল তারকা লিওনেল মেসিকে দেখে নিজের আবেগ ধরে রাখতে পারেননি ক্রিস্টিয়ান সালামাঞ্চা নামের কলম্বিয়ান এক নাগরিক।
তিনি স্টেডিয়াম এলাকায় ক্লিনারের কাজ করেন। কিন্তু মেসিকে দেখে নিজের পেশাদার আচরণ ভুলে গিয়ে অটোগ্রাফ গ্রহণ করেন। তাতেই চাকরি হারাতে হচ্ছে সালামাঞ্চার। নিয়ম অনুযায়ী, স্টেডিয়ামে কিংবা বাইরে যারা কাজ করেন, তারা কখনও কোনো খেলোয়াড়কে বিরক্ত করতে পারবেন না।
খেলোয়াড়দের সামনেও পেশাদার আচরণ বজায় রাখতে হবে। কিন্তু সালামাঞ্চা এই নিয়ম ভঙ্গ করেছেন। যার কারণে তাকে চাকরি হারাতে হচ্ছে। অবশ্য চাকরি হারানোর চেয়ে মেসির অটোগ্রাফ নেয়ার মুহূর্তকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন এই পরিচ্ছন্নতাকর্মী।
এদিকে ক্রিস্টিয়ান সালামাঞ্চা বলেন, ‘আমি সে দিন স্টেডিয়ামের বাইরে একটি বাথরুম পরিষ্কার করতে গিয়েছিলাম। কিন্তু মেসিকে দেখে নিজেকে সংযত রাখতে পারিনি। আমি ‘বিশ্বচ্যাম্পিয়ন’ বলে ডাক দিতেই তিনি আমার ডাকে সাড়া দেন। আমার কাছে এসে অটোগ্রাফ দেন। ঘটনার পরেই আমাকে বরখাস্ত করা হয়। তবে যাইহোক অটোগ্রাফ নেয়ার মুহূর্ত আমার কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ছিল।’
যেখানে জোড়া গোল করে দলের জয়ের নায়ক হন ৩৬ বছর বয়সী আর্জেন্টাইন তারকা। তবে ম্যাচটি এবার আলোচনায় এসেছে ভিন্ন প্রসঙ্গে। সে দিন ফুটবল তারকা লিওনেল মেসিকে দেখে নিজের আবেগ ধরে রাখতে পারেননি ক্রিস্টিয়ান সালামাঞ্চা নামের কলম্বিয়ান এক নাগরিক।
তিনি স্টেডিয়াম এলাকায় ক্লিনারের কাজ করেন। কিন্তু মেসিকে দেখে নিজের পেশাদার আচরণ ভুলে গিয়ে অটোগ্রাফ গ্রহণ করেন। তাতেই চাকরি হারাতে হচ্ছে সালামাঞ্চার। নিয়ম অনুযায়ী, স্টেডিয়ামে কিংবা বাইরে যারা কাজ করেন, তারা কখনও কোনো খেলোয়াড়কে বিরক্ত করতে পারবেন না।
খেলোয়াড়দের সামনেও পেশাদার আচরণ বজায় রাখতে হবে। কিন্তু সালামাঞ্চা এই নিয়ম ভঙ্গ করেছেন। যার কারণে তাকে চাকরি হারাতে হচ্ছে। অবশ্য চাকরি হারানোর চেয়ে মেসির অটোগ্রাফ নেয়ার মুহূর্তকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন এই পরিচ্ছন্নতাকর্মী।
এদিকে ক্রিস্টিয়ান সালামাঞ্চা বলেন, ‘আমি সে দিন স্টেডিয়ামের বাইরে একটি বাথরুম পরিষ্কার করতে গিয়েছিলাম। কিন্তু মেসিকে দেখে নিজেকে সংযত রাখতে পারিনি। আমি ‘বিশ্বচ্যাম্পিয়ন’ বলে ডাক দিতেই তিনি আমার ডাকে সাড়া দেন। আমার কাছে এসে অটোগ্রাফ দেন। ঘটনার পরেই আমাকে বরখাস্ত করা হয়। তবে যাইহোক অটোগ্রাফ নেয়ার মুহূর্ত আমার কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ছিল।’