উল্লাপাড়া (সিরাজগঞ্জ) থেকে: অবশেষে মারা গেলেন বৃদ্ধা হালিমা খাতুন (৭০)। প্রতিপক্ষের লোকজনের হামলায় গুরুতর আহত হয়ে তিনি উল্লাপাড়া উপজেলা কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন ছিলেন। বৃহস্পতিবার রাতে তার মৃত্যু হয়। হালিমা খাতুন উপজেলা চকচৌবিলা গ্রামের জুলমত আলীর স্ত্রী। গত সোমবার বাড়ির সীমানা নিয়ে পূর্ব গোলযোগের জের ধরে একই গ্রামের প্রতিবেশী মোজাহার আলীর পরিবারের লোকজন তাকে বেধড়ক মারপিট করে। সলঙ্গা থানা পুলিশ এই ঘটনায় শুক্রবার সকালে ৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।
নিহত হালিমার ছেলে সলঙ্গা থানায় দেওয়া হত্যা মামলায় অভিযোগ করেন, তাদের বাড়ির সীমানা নিয়ে অনেক দিন ধরে প্রতিবেশী মোজাহার আলীর পরিবারের সঙ্গে গোলযোগ চলে আসছিল। ঘটনার দিন বিকেলে তার বৃদ্ধা মা হালিমা খাতুন ছাড়া বাড়িতে কেউ ছিল না। এই সুযোগে মোজাহার আলীর লোকজন তাঁর মায়ের উপর হামলা চালায়। এসময় তাকে বেধড়ক পেটানো হয়। গুরুতর অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয় হালিমাকে। অবশেষে বৃহস্পতিবার রাতে তিনি মারা যান।
সলঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ এনামূল হক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, পুলিশ এই মারপিটের ঘটনার সঙ্গে জড়িত একই গ্রামের মোজাহার আলীর ছেলে মেনহাজ আলী, স্ত্রী মিনা খাতুন ও মৃত জব্বার আলীর ছেলে আবুল কালামকে প্রেপ্তার করেছে। নিহত হালিমা খাতুনের মরদেহ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে ময়নাতদন্তের জন্য সিরাজগঞ্জ বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
নিহত হালিমার ছেলে সলঙ্গা থানায় দেওয়া হত্যা মামলায় অভিযোগ করেন, তাদের বাড়ির সীমানা নিয়ে অনেক দিন ধরে প্রতিবেশী মোজাহার আলীর পরিবারের সঙ্গে গোলযোগ চলে আসছিল। ঘটনার দিন বিকেলে তার বৃদ্ধা মা হালিমা খাতুন ছাড়া বাড়িতে কেউ ছিল না। এই সুযোগে মোজাহার আলীর লোকজন তাঁর মায়ের উপর হামলা চালায়। এসময় তাকে বেধড়ক পেটানো হয়। গুরুতর অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয় হালিমাকে। অবশেষে বৃহস্পতিবার রাতে তিনি মারা যান।
সলঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ এনামূল হক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, পুলিশ এই মারপিটের ঘটনার সঙ্গে জড়িত একই গ্রামের মোজাহার আলীর ছেলে মেনহাজ আলী, স্ত্রী মিনা খাতুন ও মৃত জব্বার আলীর ছেলে আবুল কালামকে প্রেপ্তার করেছে। নিহত হালিমা খাতুনের মরদেহ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে ময়নাতদন্তের জন্য সিরাজগঞ্জ বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।