এবার পঞ্চগড়ে মধ্যরাতে সোনালী ব্যাংকের ট্রেজারি ভোল্ট নিরাপত্তার কাজে দায়িত্বরত অবস্থা মাথায় গুলি করে ফিরোজ আহমেদ (২৫) নামে এক পুলিশ কনস্টেবলের মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার (৩ আগস্ট) রাত ২টার পর পঞ্চগড় জেলা শহরের সোনালী ব্যাংকের ভেতরে এই ঘটনা ঘটে।
পারিবারিক কলহের জেরে ওই পুলিশ সদস্য আত্মহত্যা করে থাকতে পারে বলে ধারণা করছে পুলিশ। জানা গেছে, ফিরোজ আহমেদের বাড়ি দিনাজপুর জেলার নবাবগঞ্জ উপজেলার পলি মির্জাপুর আবতাবগঞ্জ এলাকায়। তিনি ওই এলাকার আবু সাঈদের ছেলে। প্রাথমিকভাবে পুলিশ ধারণা করছে, স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়ার পর অভিমান করে নিজ রাইফেল দিয়ে গলায় গুলি করে আত্মহত্যা করেছে ওই কনস্টেবল।
পুলিশ জানায়, রাত ২টায় পঞ্চগড় সোনালী ব্যাংকের ভেতরে দায়িত্ব পালন অবস্থা নিজের চায়না রাইফেল দিয়ে মাথায় গুলি করে ফিরোজ। গুলির শব্দ পেয়ে অন্য সহকর্মীরা তাকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। গুলিটি তার থুতনির নিচ থেকে মাথার উপর দিয়ে বেড়িয়ে গেছে।
এই ঘটনার পর পুলিশ সুপার এস এম সিরাজুল হুদাসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালে আসেন। সদর থানা পুলিশের ওসি আব্দুল লতিফ মিঞা জানান, পারিবারিক কলহের জেরে ওই পুলিশ সদস্য নিজেই নিজের মাথায় গুলি করে আত্মহত্যা করেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ মর্গে পাঠানো হয়েছে।
এ বিষয়ে পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. মির্জা সাইদুল ইসলাম বলেন, ওই পুলিশ সদস্যকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসাপাতালে আনার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে। তার থুতনির নিচে ও মাথার উপরে গর্তসহ মারাত্মক জখম হয়েছে। তবে ময়নাতদন্তের পর আরও বিস্তারিত জানা যাবে।
পারিবারিক কলহের জেরে ওই পুলিশ সদস্য আত্মহত্যা করে থাকতে পারে বলে ধারণা করছে পুলিশ। জানা গেছে, ফিরোজ আহমেদের বাড়ি দিনাজপুর জেলার নবাবগঞ্জ উপজেলার পলি মির্জাপুর আবতাবগঞ্জ এলাকায়। তিনি ওই এলাকার আবু সাঈদের ছেলে। প্রাথমিকভাবে পুলিশ ধারণা করছে, স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়ার পর অভিমান করে নিজ রাইফেল দিয়ে গলায় গুলি করে আত্মহত্যা করেছে ওই কনস্টেবল।
পুলিশ জানায়, রাত ২টায় পঞ্চগড় সোনালী ব্যাংকের ভেতরে দায়িত্ব পালন অবস্থা নিজের চায়না রাইফেল দিয়ে মাথায় গুলি করে ফিরোজ। গুলির শব্দ পেয়ে অন্য সহকর্মীরা তাকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। গুলিটি তার থুতনির নিচ থেকে মাথার উপর দিয়ে বেড়িয়ে গেছে।
এই ঘটনার পর পুলিশ সুপার এস এম সিরাজুল হুদাসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালে আসেন। সদর থানা পুলিশের ওসি আব্দুল লতিফ মিঞা জানান, পারিবারিক কলহের জেরে ওই পুলিশ সদস্য নিজেই নিজের মাথায় গুলি করে আত্মহত্যা করেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ মর্গে পাঠানো হয়েছে।
এ বিষয়ে পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. মির্জা সাইদুল ইসলাম বলেন, ওই পুলিশ সদস্যকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসাপাতালে আনার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে। তার থুতনির নিচে ও মাথার উপরে গর্তসহ মারাত্মক জখম হয়েছে। তবে ময়নাতদন্তের পর আরও বিস্তারিত জানা যাবে।