গতকাল রাতে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের সঙ্গে বৈঠক শেষে বাংলাদেশ ওয়ানডে দলের অধিনায়কত্ব থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়েছেন তামিম ইকবাল। এমনকি নেতৃত্ব ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে তামিম ফোন করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গেও কথা বলেছেন।
এদিকে তামিম অধিনায়কত্ব ছাড়ার পাশাপাশি এশিয়া কাপেও না খেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তার অনুপস্থিতে অধিনায়কত্ব কে করবেন সেটি নিয়ে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন পাপন। তবে অধিনায়কত্ব ছাড়লেও খেলা চালিয়ে যাবেন তামিম। ভারত বিশ্বকাপে তামিমকে পুরো ফিট পাওয়ার আশাও করেছিন বিসিবি সভাপতি।
গতকাল রাতে পদত্যাগের বিষয়ে তামিম বলেন, ‘আজকে জালাল ভাই ও বিসিবি প্রেসিডেন্টের (পাপন) সঙ্গে দীর্ঘ সময় বৈঠক হয়েছে। সেখানে নানা বিষয়ে কথা হয়েছে। আজকে থেকে আমি বাংলাদেশ দলের ওয়ানডে অধিনায়কের পদ থেকে পদত্যাগ করেছি। ইনজেকশন নিয়েছি কিন্তু সেটির প্রভাব অনিশ্চিত সময়ের জন্য। তাই দলের ভালোর জন্যই পদত্যাগ করেছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমার চোট একটা কারণ। যে ইনজেকশনটা নিয়েছি ওটা হিট অ্যান্ড মিসের মতো। আমার কাছে দল আগে। দলের কথা চিন্তা করে আমার নেতৃত্ব ছাড়াটা সবচেয়ে ভালো বিষয়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গেও কথা বলেছি। উনি বুঝেছেন।’
এর আগে গত মাসে আফগানিস্তান সিরিজের মধ্যেই নাটকীয় অবসর নেন তামিম। তার একদিন পরই প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে অবসর ভাঙেন জাতীয় দলের এই ওপেনার। যদিও তাকে দেড় মাসের ছুটি দেন প্রধানমন্ত্রী। এর মধ্যে দুবাই ভ্রমণে যান তামিম। পরে লন্ডনে চিকিৎসার জন্য যান। সেখানে অস্ত্রোপচারের কথা থাকলেও ব্যথানাশক ইনজেকশন নেন তামিম। দেশ ছাড়ার আগে তামিম জানিয়েছিলেন, বোর্ডের সঙ্গে আলোচনার ওপর অনেক কিছু নির্ভর করছে।
এদিকে তামিম অধিনায়কত্ব ছাড়ার পাশাপাশি এশিয়া কাপেও না খেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তার অনুপস্থিতে অধিনায়কত্ব কে করবেন সেটি নিয়ে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন পাপন। তবে অধিনায়কত্ব ছাড়লেও খেলা চালিয়ে যাবেন তামিম। ভারত বিশ্বকাপে তামিমকে পুরো ফিট পাওয়ার আশাও করেছিন বিসিবি সভাপতি।
গতকাল রাতে পদত্যাগের বিষয়ে তামিম বলেন, ‘আজকে জালাল ভাই ও বিসিবি প্রেসিডেন্টের (পাপন) সঙ্গে দীর্ঘ সময় বৈঠক হয়েছে। সেখানে নানা বিষয়ে কথা হয়েছে। আজকে থেকে আমি বাংলাদেশ দলের ওয়ানডে অধিনায়কের পদ থেকে পদত্যাগ করেছি। ইনজেকশন নিয়েছি কিন্তু সেটির প্রভাব অনিশ্চিত সময়ের জন্য। তাই দলের ভালোর জন্যই পদত্যাগ করেছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমার চোট একটা কারণ। যে ইনজেকশনটা নিয়েছি ওটা হিট অ্যান্ড মিসের মতো। আমার কাছে দল আগে। দলের কথা চিন্তা করে আমার নেতৃত্ব ছাড়াটা সবচেয়ে ভালো বিষয়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গেও কথা বলেছি। উনি বুঝেছেন।’
এর আগে গত মাসে আফগানিস্তান সিরিজের মধ্যেই নাটকীয় অবসর নেন তামিম। তার একদিন পরই প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে অবসর ভাঙেন জাতীয় দলের এই ওপেনার। যদিও তাকে দেড় মাসের ছুটি দেন প্রধানমন্ত্রী। এর মধ্যে দুবাই ভ্রমণে যান তামিম। পরে লন্ডনে চিকিৎসার জন্য যান। সেখানে অস্ত্রোপচারের কথা থাকলেও ব্যথানাশক ইনজেকশন নেন তামিম। দেশ ছাড়ার আগে তামিম জানিয়েছিলেন, বোর্ডের সঙ্গে আলোচনার ওপর অনেক কিছু নির্ভর করছে।