এবার প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় লক্ষ্মীপুর জেলার লক্ষ্মীপুর সদর, কমলনগর ও রায়পুর উপজেলার ২০১ জন সহকারী শিক্ষককে প্রধান শিক্ষক পদে পদোন্নতির আদেশ জারি করেছে। জটিলতা কেটে যাওয়ায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের প্রধান শিক্ষক পদে পদোন্নতি দেয়া শুরু করেছে সরকার।
আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় লক্ষ্মীপুর জেলার লক্ষ্মীপুর সদর, কমলনগর ও রায়পুর উপজেলার ২০১ জন সহকারী শিক্ষককে প্রধান শিক্ষক পদে (গ্রেড-১১, বেতনক্রম-১২৫০০-৩০২৩০ টাকা) পদোন্নতির আদেশ জারি করেছে।
পদোন্নতিপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকদের আগামী ৮ অগাস্ট যোগ দিতে বলা হয়েছে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেনের নির্দেশনায় মন্ত্রণালেয়ের সচিব ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের উদ্যোগে পদোন্নতি সংক্রান্ত জটিলতার নিরসন হয়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মামলা ছাড়াও সারা দেশের সহকারী শিক্ষকদের গ্রেডেশন তালিকা চূড়ান্ত করা নিয়ে বড় ধরনের জটিলতা ছিল। বিষয়টি ছিল জটিল ও সময়সাপেক্ষ। এ সমস্যা উত্তরণে ‘সমন্বিত গ্রেডেশন ব্যবস্থাপনা’ নামে একটি সফটওয়্যার তৈরি করা হয়। এরপরই ডিজিটাল পদ্ধতিতে চূড়ান্ত হয় গ্রেডেশন লিস্ট।
গত ২০১৪ সালের ৯ মার্চ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পদকে দ্বিতীয় শ্রেণিতে উন্নীত করা হয়, ফলে এ পদের নিয়োগ ও পদোন্নতি চলে যায় পিএসসির অধীনে।
আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় লক্ষ্মীপুর জেলার লক্ষ্মীপুর সদর, কমলনগর ও রায়পুর উপজেলার ২০১ জন সহকারী শিক্ষককে প্রধান শিক্ষক পদে (গ্রেড-১১, বেতনক্রম-১২৫০০-৩০২৩০ টাকা) পদোন্নতির আদেশ জারি করেছে।
পদোন্নতিপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকদের আগামী ৮ অগাস্ট যোগ দিতে বলা হয়েছে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেনের নির্দেশনায় মন্ত্রণালেয়ের সচিব ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের উদ্যোগে পদোন্নতি সংক্রান্ত জটিলতার নিরসন হয়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মামলা ছাড়াও সারা দেশের সহকারী শিক্ষকদের গ্রেডেশন তালিকা চূড়ান্ত করা নিয়ে বড় ধরনের জটিলতা ছিল। বিষয়টি ছিল জটিল ও সময়সাপেক্ষ। এ সমস্যা উত্তরণে ‘সমন্বিত গ্রেডেশন ব্যবস্থাপনা’ নামে একটি সফটওয়্যার তৈরি করা হয়। এরপরই ডিজিটাল পদ্ধতিতে চূড়ান্ত হয় গ্রেডেশন লিস্ট।
গত ২০১৪ সালের ৯ মার্চ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পদকে দ্বিতীয় শ্রেণিতে উন্নীত করা হয়, ফলে এ পদের নিয়োগ ও পদোন্নতি চলে যায় পিএসসির অধীনে।