এবার ক্রিকেটারদের ফিটনেস যাচাইয়ে ‘ইয়ো ইয়ো’ টেস্টে নির্ধারিত মানদণ্ড পেরোতে পারেননি মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। ইয়ো ইয়ো টেস্টের মান ধরা হয়েছিল ১৮.৬। মাহমুদউল্লাহ পেয়েছেন ১৭-এর মতো। এ ছাড়া এই টেস্টে সর্বোচ্চ ১৯.৫ পেয়েছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। তিন দিনের মেডিকেল টেস্ট শেষে প্রাথমিক ক্যাম্পে ডাক পাওয়া ক্রিকেটাররা মুখোমুখি হয়েছেন ফিটনেস টেস্টের।
আজ বৃহস্পতিবার ৩ আগস্ট মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামের ইনডোরে ক্রিকেটারদের ‘ইয়ো ইয়ো’ টেস্ট নেওয়া হয়। তিন ধাপে বিশের অধিক ক্রিকেটার আজ এ পরীক্ষায় অংশ নেন। শান্ত ছাড়াও ঊনিশের বেশি পেয়েছেন তরুণ পেসার তানজীম হাসান সাকিব ও মেহেদি হাসান মিরাজ। সাকিব ১৯.৩ ও মিরাজ ১৯.২। সর্বনিম্ন উঠেছে ১৬.৫।
ফিটনেস পরীক্ষা শেষে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন জাতীয় দলের ট্রেনার নিক লি, ‘সবার (টেস্টের) পারফরম্যান্স প্রায় একই রকম ছিল। এখানে এমন ক্রিকেটারও ছিল যারা সাম্প্রতিক সময়ে জাতীয় দলের আশপাশে ছিল না অথবা ইনজুরিতে ছিল অথবা দলের বাইরে ছিল। তাদের কিছুটা কম ছিল। তবে সব মিলিয়ে কেউ-ই কম গতিতে ছিল না। সবাই মোটামুটি একই ব্রাকেটে ছিল।’
আজ বৃহস্পতিবার ৩ আগস্ট মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামের ইনডোরে ক্রিকেটারদের ‘ইয়ো ইয়ো’ টেস্ট নেওয়া হয়। তিন ধাপে বিশের অধিক ক্রিকেটার আজ এ পরীক্ষায় অংশ নেন। শান্ত ছাড়াও ঊনিশের বেশি পেয়েছেন তরুণ পেসার তানজীম হাসান সাকিব ও মেহেদি হাসান মিরাজ। সাকিব ১৯.৩ ও মিরাজ ১৯.২। সর্বনিম্ন উঠেছে ১৬.৫।
ফিটনেস পরীক্ষা শেষে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন জাতীয় দলের ট্রেনার নিক লি, ‘সবার (টেস্টের) পারফরম্যান্স প্রায় একই রকম ছিল। এখানে এমন ক্রিকেটারও ছিল যারা সাম্প্রতিক সময়ে জাতীয় দলের আশপাশে ছিল না অথবা ইনজুরিতে ছিল অথবা দলের বাইরে ছিল। তাদের কিছুটা কম ছিল। তবে সব মিলিয়ে কেউ-ই কম গতিতে ছিল না। সবাই মোটামুটি একই ব্রাকেটে ছিল।’