হেলাল উদ্দিন, টেকনাফ থেকে: কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার সাবরাং ইউনিয়নে স্বামীর সঙ্গে অভিমান করে দুই শিশুকে নিয়ে পুকুরে ঝাপ দিল এক গৃহবধূ। এতে ওই নারী ও ৪০ দিনের কন্যা শিশু মারা গেলেও ৫ বছরের শিশুকে উদ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।
আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে টেকনাফের সাবরাং ইউনিয়নের বেইংগাপাড়ায় এ ঘটনা ঘটেছে। নিহত গৃহবধূ রুমানা আক্তার রুনি ওই এলাকার আব্দু রাজ্জাকের স্ত্রী। ৪০ দিনের কন্যা শিশুর কোনো নাম রাখা হয়নি। মুর্মূর্ষ অবস্থায় কক্সবাজার সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা শিশুর নাম মোহাম্মদ ইয়াছিন। তার বয়স ৫ বছর।
টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মোহাম্মদ জোবাইর সৈয়দ বলেন, স্বামী সংসারের খাওয়া এবং স্ত্রী-সন্তানদের ভরণপোষণ দিতে ব্যর্থ হওয়ায় অভিমানে দুই শিশুসহ এ গৃহবধূ পুকুরে ঝাপ দেয়। স্থানীয় লোকজন তাৎক্ষনিক ভাবে ৫ বছরের শিশু ইয়াছিন কে উদ্ধার করতে সক্ষম হলেও অপর দুইজনকে উদ্ধার করতে ব্যর্থ হন। পরে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে রুমানা আক্তার রুনির মরদেহ উদ্ধার করে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত (সাড়ে ৫টা) ৪০দিনের কন্যা শিশুর হদিস পাওয়া যায়নি। উদ্ধার অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরী বিভাগের চিকিৎসক রিয়াদ মাহমুদ ফায়েজ চৌধুরী বলেন, বেলা ১১টার দিকে মুমূর্ষু অবস্থায় মোঃ ইয়াছিন নামে পাঁচ বছরের একজন শিশুকে হাসপাতালে নিয়ে আসে তার স্বজনের।প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পর তার অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য দ্রুত কক্সবাজার হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
জানতে চাইলে টেকনাফ ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের দলপতির অতিরিক্ত দায়িত্বে থাকা উত্তম কুমার ব্যানার্জি বলেন, ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে এসে রুমানা আক্তারকে মৃত অবস্থায় পুকুর থেকে উদ্ধার করতে সক্ষম হলেও ৪০দিনের শিশু সন্তানকে এখনো উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে টেকনাফের সাবরাং ইউনিয়নের বেইংগাপাড়ায় এ ঘটনা ঘটেছে। নিহত গৃহবধূ রুমানা আক্তার রুনি ওই এলাকার আব্দু রাজ্জাকের স্ত্রী। ৪০ দিনের কন্যা শিশুর কোনো নাম রাখা হয়নি। মুর্মূর্ষ অবস্থায় কক্সবাজার সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা শিশুর নাম মোহাম্মদ ইয়াছিন। তার বয়স ৫ বছর।
টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মোহাম্মদ জোবাইর সৈয়দ বলেন, স্বামী সংসারের খাওয়া এবং স্ত্রী-সন্তানদের ভরণপোষণ দিতে ব্যর্থ হওয়ায় অভিমানে দুই শিশুসহ এ গৃহবধূ পুকুরে ঝাপ দেয়। স্থানীয় লোকজন তাৎক্ষনিক ভাবে ৫ বছরের শিশু ইয়াছিন কে উদ্ধার করতে সক্ষম হলেও অপর দুইজনকে উদ্ধার করতে ব্যর্থ হন। পরে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে রুমানা আক্তার রুনির মরদেহ উদ্ধার করে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত (সাড়ে ৫টা) ৪০দিনের কন্যা শিশুর হদিস পাওয়া যায়নি। উদ্ধার অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরী বিভাগের চিকিৎসক রিয়াদ মাহমুদ ফায়েজ চৌধুরী বলেন, বেলা ১১টার দিকে মুমূর্ষু অবস্থায় মোঃ ইয়াছিন নামে পাঁচ বছরের একজন শিশুকে হাসপাতালে নিয়ে আসে তার স্বজনের।প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পর তার অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য দ্রুত কক্সবাজার হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
জানতে চাইলে টেকনাফ ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের দলপতির অতিরিক্ত দায়িত্বে থাকা উত্তম কুমার ব্যানার্জি বলেন, ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে এসে রুমানা আক্তারকে মৃত অবস্থায় পুকুর থেকে উদ্ধার করতে সক্ষম হলেও ৪০দিনের শিশু সন্তানকে এখনো উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।