আগামীকাল বৃহস্পতিবার সংবাদ সম্মেলনে আসছে বিএনপি। আগামীকাল দুপুরে নয়াপল্টনে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয় এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে।
বুধবার (২ আগস্ট) রাতে বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার দুপুর সাড়ে ১২টায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। এতে বক্তব্য রাখবেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এদিকে, এদিন তারেক রহমান এবং জোবায়দা রহমানকে সাজা দেওয়ায় রাজধানীতে বিক্ষোভ করেছে বিএনপি। তাদের দাবি, এটা একটা রাজনৈতিক সাজা, সরকারের ফরমায়েশি রায়।
বিএনপির আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক আইনজীবী মাসুদ আহমেদ তালুকদার বলেন, তারেক রহমান ও জোবায়দা রহমান যখন বাংলাদেশে আসবেন তখন এ মামলায় আপিল করব। সেই আপিলে প্রমাণ করে ছাড়ব এটি সরকারের ফরমায়েশি রায় ছিল।
উল্লেখ্য, জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় তারেক রহমানের ৯ বছর এবং জোবায়দার তিন বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে আদালত তারেকের জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ২ কোটি ৭৪ লাখ ৯৩ হাজার ৮৭ টাকার সম্পদ রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করার আদেশ দিয়েছেন।
অবৈধ সম্পদ অর্জন ও তথ্য গোপনের অভিযোগে ২০০৭ সালে মামলাটি করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ওই সময় তারেক রহমান গ্রেপ্তার হলেও ২০০৮ সালে জামিনে মুক্তি পেয়ে সপরিবারে লন্ডনে চলে যান।
বুধবার (২ আগস্ট) রাতে বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার দুপুর সাড়ে ১২টায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। এতে বক্তব্য রাখবেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এদিকে, এদিন তারেক রহমান এবং জোবায়দা রহমানকে সাজা দেওয়ায় রাজধানীতে বিক্ষোভ করেছে বিএনপি। তাদের দাবি, এটা একটা রাজনৈতিক সাজা, সরকারের ফরমায়েশি রায়।
বিএনপির আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক আইনজীবী মাসুদ আহমেদ তালুকদার বলেন, তারেক রহমান ও জোবায়দা রহমান যখন বাংলাদেশে আসবেন তখন এ মামলায় আপিল করব। সেই আপিলে প্রমাণ করে ছাড়ব এটি সরকারের ফরমায়েশি রায় ছিল।
উল্লেখ্য, জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় তারেক রহমানের ৯ বছর এবং জোবায়দার তিন বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে আদালত তারেকের জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ২ কোটি ৭৪ লাখ ৯৩ হাজার ৮৭ টাকার সম্পদ রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করার আদেশ দিয়েছেন।
অবৈধ সম্পদ অর্জন ও তথ্য গোপনের অভিযোগে ২০০৭ সালে মামলাটি করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ওই সময় তারেক রহমান গ্রেপ্তার হলেও ২০০৮ সালে জামিনে মুক্তি পেয়ে সপরিবারে লন্ডনে চলে যান।