ভারতীয় ক্রিকেটের 'কিং' হিসেবে পরিচিত বিরাট কোহলি এখন ক্যারিয়ারের মধ্যগগণে। নাম, যশ, খ্যাতি, অর্থ কোনোটারই অভাব নেই। বলিউড তারকা আনুশকা শর্মার সঙ্গে সুখের সংসার। যে সংসারে আছে একমাত্র কন্যা ভামিকা। অথচ, কোহলি নাকি ছোটবেলাতেই স্বপ্ন দেখতেন অনেক বড় কিছু হওয়ার। সেইসঙ্গে একজন নায়িকাকে বিয়ে করার স্বপ্নও দেখেছিলেন! বিখ্যাত ক্রিকেটার হওয়ার পর কোহলির সেই স্বপ্ন পূরণ হয়েছে।
কোহলির আইপিএল দল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর তাকে নিয়ে সোশ্যাল সাইটে একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে। সেই ভিডিওতে উঠে এসেছে কোহলির ছোটবেলার অজানা কথা। কোহলিকে নিয়ে কথা বলেছেন তার ছোট বেলার কোচ রাজকুমার শর্মা, বন্ধু শলজ সোন্ধি এবং তার মা নেহা সোন্ধি। বন্ধু শলজের ডায়েরিতে একদিন নিজের জীবনের দুটি লক্ষ্য সম্পর্কে লিখেছিলেন কোহলি। এত বছর পর শলজ ফাঁস করলেন কোহলির সেই ছোটবেলার লক্ষ্যের কথা।
শলজ বলেছেন, ‘আমার একটা স্ক্র্যাপ বুক ছিল। বন্ধুদের মনে রাখার জন্য ডায়েরিটা ব্যবহার করতাম। তারা নিজেরাই নিজেদের কথা লিখে দিত ডায়েরিতে। ২০০২ বা ২০০৩ সালে কোহলিও নিজের স্বপ্নের কথা লিখেছিল। তখন থেকেই সে স্বপ্ন দেখত ভারতের হয়ে খেলার। মদনলাল অ্যাকাডেমিতে একটা ম্যাচ ছিল। অ্যাকাডেমির বাইরে সিনেমার পোস্টার বা কোনো একটা বিজ্ঞাপনে চোখ পড়েছিল কোহলির। সেটা দেখিয়ে কোহলি বন্ধুদের বলেছিল, ‘‘একদিন আমি অনেক বড় হব আর এরকম কোনো নায়িকাকে বিয়ে করব।’’’
কোচ রাজকুমার বলেছেন, ছোট থেকেই কোহলির সবকিছু ছিল ক্রিকেটকে ঘিরে। নিজের লক্ষ্যকে তাড়া করার ক্ষেত্রে সব সময় অবিচল থাকতেন। ক্রিকেটার হওয়ার পর ফিটনেস ঠিক রাখতে তিনি নির্দিষ্ট খাদ্যতালিকা মেনে চলেন। খাওয়ার ব্যাপারে তিনি অত্যন্ত সংযমী। যে কারণে কোহলিকে অনুসরণ করেন বিভিন্ন দেশের ক্রিকেটাররা। এই কোহলিই ছোটবেলায় এরকম ছিলেন না! রাজকুমারের কথায়, ‘কোহলি একটু পেটুক বাচ্চা ছিল। অনুশীলনের পর প্রচুর খেত। মোমো এবং চাউমিন খেতে খুব ভালোবাসত।’
কোহলির আইপিএল দল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর তাকে নিয়ে সোশ্যাল সাইটে একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে। সেই ভিডিওতে উঠে এসেছে কোহলির ছোটবেলার অজানা কথা। কোহলিকে নিয়ে কথা বলেছেন তার ছোট বেলার কোচ রাজকুমার শর্মা, বন্ধু শলজ সোন্ধি এবং তার মা নেহা সোন্ধি। বন্ধু শলজের ডায়েরিতে একদিন নিজের জীবনের দুটি লক্ষ্য সম্পর্কে লিখেছিলেন কোহলি। এত বছর পর শলজ ফাঁস করলেন কোহলির সেই ছোটবেলার লক্ষ্যের কথা।
শলজ বলেছেন, ‘আমার একটা স্ক্র্যাপ বুক ছিল। বন্ধুদের মনে রাখার জন্য ডায়েরিটা ব্যবহার করতাম। তারা নিজেরাই নিজেদের কথা লিখে দিত ডায়েরিতে। ২০০২ বা ২০০৩ সালে কোহলিও নিজের স্বপ্নের কথা লিখেছিল। তখন থেকেই সে স্বপ্ন দেখত ভারতের হয়ে খেলার। মদনলাল অ্যাকাডেমিতে একটা ম্যাচ ছিল। অ্যাকাডেমির বাইরে সিনেমার পোস্টার বা কোনো একটা বিজ্ঞাপনে চোখ পড়েছিল কোহলির। সেটা দেখিয়ে কোহলি বন্ধুদের বলেছিল, ‘‘একদিন আমি অনেক বড় হব আর এরকম কোনো নায়িকাকে বিয়ে করব।’’’
কোচ রাজকুমার বলেছেন, ছোট থেকেই কোহলির সবকিছু ছিল ক্রিকেটকে ঘিরে। নিজের লক্ষ্যকে তাড়া করার ক্ষেত্রে সব সময় অবিচল থাকতেন। ক্রিকেটার হওয়ার পর ফিটনেস ঠিক রাখতে তিনি নির্দিষ্ট খাদ্যতালিকা মেনে চলেন। খাওয়ার ব্যাপারে তিনি অত্যন্ত সংযমী। যে কারণে কোহলিকে অনুসরণ করেন বিভিন্ন দেশের ক্রিকেটাররা। এই কোহলিই ছোটবেলায় এরকম ছিলেন না! রাজকুমারের কথায়, ‘কোহলি একটু পেটুক বাচ্চা ছিল। অনুশীলনের পর প্রচুর খেত। মোমো এবং চাউমিন খেতে খুব ভালোবাসত।’