রংপুর জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ আয়োজিত বিভাগীয় মহাসমাবেশে বক্তব্য রাখছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ইতোমধ্যে সমাবেশেস্থল জিলা স্কুল মাঠ ছাড়িয়ে নগরীর ১০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে মানুষের ঢল নেমেছে।
বুধবার (২ আগস্ট) সরেজমিনে এই দৃশ্য দেখা যায়।
প্রধানমন্ত্রী বিকেলে ৩টা ১০ মিনিটে সভাস্থলে উপস্থিত হয়েছেন জানানো হয়েছে। এর আগে একই দিন দুপুর সোয়া ১টার দিকে হেলিকপ্টারে করে রংপুরে পৌঁছান তিনি।
জনসভায় উপস্থিত আছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, প্রেসিডিয়াম সদস্য ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন ও সুজিত রায় নন্দী প্রমুখ।
এদিকে বুধবার সকাল থেকেই রংপুর নগরীসহ বিভাগের আট জেলার নেতাকর্মীরা আসছেন। দুপুর ১টার আগেই সভাস্থল জিলা স্কুল মাঠ ছাড়িয়ে নগরীর ১০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে মানুষের ঢল নামে।
রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ও স্বেচ্ছাসেবক উপকমিটির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট আনোয়ারুল ইসলাম জানান, মহাসমাবেশে রংপুর থেকেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্বাচনী প্রচারণা আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু করবেন। এই মহাসমাবেশে গুরুত্বপূর্ণ ভাষণ দেবেন তিনি।
উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সর্বশেষ রংপুরে এসেছিলেন ২০১৮ সালের ২৩ ডিসেম্বর। এ সময় তিনি রংপুরের পীরগঞ্জ ও তারাগঞ্জে দুটি নির্বাচনী জনসভা করেন। এর আগে ২০১১ সালের ৮ জানুয়ারি রংপুর জিলা স্কুল মাঠে মহাজোটের জনসভায় উন্নয়নের দায়িত্ব কাঁধে নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী।
বুধবার (২ আগস্ট) সরেজমিনে এই দৃশ্য দেখা যায়।
প্রধানমন্ত্রী বিকেলে ৩টা ১০ মিনিটে সভাস্থলে উপস্থিত হয়েছেন জানানো হয়েছে। এর আগে একই দিন দুপুর সোয়া ১টার দিকে হেলিকপ্টারে করে রংপুরে পৌঁছান তিনি।
জনসভায় উপস্থিত আছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, প্রেসিডিয়াম সদস্য ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন ও সুজিত রায় নন্দী প্রমুখ।
এদিকে বুধবার সকাল থেকেই রংপুর নগরীসহ বিভাগের আট জেলার নেতাকর্মীরা আসছেন। দুপুর ১টার আগেই সভাস্থল জিলা স্কুল মাঠ ছাড়িয়ে নগরীর ১০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে মানুষের ঢল নামে।
রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ও স্বেচ্ছাসেবক উপকমিটির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট আনোয়ারুল ইসলাম জানান, মহাসমাবেশে রংপুর থেকেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্বাচনী প্রচারণা আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু করবেন। এই মহাসমাবেশে গুরুত্বপূর্ণ ভাষণ দেবেন তিনি।
উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সর্বশেষ রংপুরে এসেছিলেন ২০১৮ সালের ২৩ ডিসেম্বর। এ সময় তিনি রংপুরের পীরগঞ্জ ও তারাগঞ্জে দুটি নির্বাচনী জনসভা করেন। এর আগে ২০১১ সালের ৮ জানুয়ারি রংপুর জিলা স্কুল মাঠে মহাজোটের জনসভায় উন্নয়নের দায়িত্ব কাঁধে নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী।